차례:
- ডায়াবেটিস কয় প্রকারের হয় – 벵골의 당뇨병 유형
- ডায়াবেটিস রোগের লক্ষণ – 벵골의 당뇨병 / 설탕 증상
- ডায়াবেটিস রোগের কারণ – 벵골의 당뇨병 원인
- ডায়াবেটিস রোগের চিকিৎসা – 벵골의 당뇨병 치료
- ডায়াবেটিস কমানোর ঘরোয়া উপায় – 벵골의 당뇨병 가정 요법
- ১. উচ্ছে : 쓴 조롱박
- ২. দারুচিনি : 계피
- ৩. মেথি : 호로 파
- ৪. এলোভেরা : 알로에 베라
- ৫. আমলকি : Amla
- ৬. জাম : Jamun
- ৭. রসুন : 마늘
- ৮. নিমপাতা : 님 잎
- ৯. পেয়ারা : 구아바
- ১০. ওটস : 오트밀
- ১২. শিলাজিত : Shilajit
- ১৩. আদা : 생강
- ১৪. কালোঞ্জি তেল : 칼론 지 오일
- ১৫. কারি পাতা : 카레 잎
- ১৬. 카테고리 : 비타민
- ডায়াবেটিস রোগের নির্ণয় – 벵골의 당뇨병 진단
- ডায়াবেটিস চার্ট – 벵골의 당뇨병 / 설탕 차트
- ডায়াবেটিস রোগে কি খাওয়া উচিত আর কি খাওয়া উচিত নযত
- ডায়াবেটিস প্রতিরোধের উপায় – 벵골의 당뇨병 예방 팁
- ডায়াবেটিস রোগের জন্য আরও কিছু উপায় – 벵골의 당뇨병을위한 다른 팁
যে সমস্ত রোগে পৃথিবীর সবচেয়ে বেশি সলেংখ্যক মানুষ আক মান্তক্রান্তকরান্তকরান্তকরান্তকরান্ প্রতি বছর অত্যন্ত দ্রুত গতিতে এই রোগ আেও বেশি মছুডে়নুষে়নুষে়নুষে়নুষে়নুষে়নুষে়নুষে়নছতে
ডায়াবেটিস মেলিটাস রোগে মানুষের শরীরের রক্তে গ্লুকোজ সাধারণ পরিমাণ-এর চেয়ে অনেকটাই বেড়ে যায়. তার কারণ হল শরীরে সঠিক পরিমাণ ইন্সুলিন তৈরী হচ্ছে না অথবা শরীরের ইন্সুলিন কার্যকর ভূমিকা নিতে পারছে না.
তবে, জীবনশৈলী ও খাদ্য তালিকা পরিবর্তনের মাধ্যমে অনাযথিবনই তাসেই তাসেই ়াসেই তাসেই ়াসে ডায়াবেটিস রোগ বিভিন্ন ঘরোয়া প্রতিকার এবং ঔষধির দ্বারা কমিয়ে আনা যায়, সেই পদ্ধতি আলোচনা করা হবে.
ডায়াবেটিস কয় প্রকারের হয় – 벵골의 당뇨병 유형
ডায়াবেটিস সাধারণত তিন প্রকারের হয়। নিচে বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করা হল:
- টাইপ 1 ডায়াবেটিস: এই ধরণের ডায়াবেটিসে শরীর যে নিজস্ব ইন্সুলিন তৈরী করে সেগুলি অনাক্রম শক্তি কমে যাওয়ার ফলে নিজে থেকে নষ্ট হতে শুরু করে. এই ডায়াবেটিসকে ইন্সুলিন নির্ভরশীল ডায়াবেটিসও বলা হয়। ডায়াবেটিস যখন প্রথম দিকে শুরু হয় তখন টাইপ ়স ডায়াধয়াধয়াধর এমনকি বাচ্চাদের ক্ষেত্রেও এই ডায়াবেটিস দেখা যায়।
- টাইপ ২ ডায়াবেটিস: শরীর যখন তৈরী হওয়া ইনসুলিনের সাথে কাজ করা বন্ধ করে দেয়, তখন হয় টাইপ ২ ডায়াবেটিস. এই জন্যে এটিকে ইন্সুলিন রেসিস্টেন্ট ডায়াবেটিস বলা হয়।
- গেষ্টেশনাল ডায়াবেটিস: এই ধরণের ডায়াবেটিস সাধারণভর মহয়র মহিথভর মহিথভর মহিথভর এই সময় শরীরের গ্লুকোজের পরিমান সঠিকের থেকে বেশ খানিকটা বেড়ে যায় যার ফলে ইন্সুলিন তৈরী হওয়া বন্ধ হয়ে যায়.
ডায়াবেটিস রোগের লক্ষণ – 벵골의 당뇨병 / 설탕 증상
Shutterstock
ডায়াবেটিস রোগের লক্ষণ নানাভাবে দেখা যেতে পারে। অনেক সময় প্রাথমিক স্তরে বোঝা যায় না যে ডায়াবেটিস রোগ হতে শুরু করেছে কারণ এই রোগের লক্ষণগুলি খুবই সাধারণ. তাই নিচের তালিকার অন্তর্গত যে কোনো লক্ষণগুলি দেখতে পেলে অবশ্যই রক্ত পরীক্ষা করিয়ে ডায়াবেটিস হয়েছে কি না খুঁজে বের করুন.
- অহরহ জলের পিপাসা- জল পান করা শরীরের জন্যে অত্যন্ত প্রয়োজনী কিন্তু যদি আপনি দেখেন যে আপনার এই জলের তেষ্টা স্বাভাবিক মাত্রার থেকে অনেক বেশি বেড়ে গেছে, তাহলে বুঝতে হবে যে শরীরে ইনসুলিনের মাত্রা কমতে শুরু করেছে.
- অহরহ প্রস্রাব পাওয়া- ডায়াবেটিসের প্রাথমিকেলক্ষণগুলি র মধ্যর মধি হঠাৎ করে যদি প্রস্রাব করার প্রবণতা স্বাভাবিকের চেয়ে বেড়ে যায় তাহলে অবশ্যই ডায়াবেটিস টেস্ট করানো প্রয়োজন.
- অহরহ ক্ষুধা- ডায়াবেটিসের একটি সাধারণ লক্ষণ হল খিদে বেড়ে যা়ে যেকোনো ডায়াবেটিসে আক্রান্ত রুগীর ক্ষুধাভোব স্বাভাবিকযর চেয়র চেয়র এই ধরণের লক্ষণ দেখলে অবশ্যই ডায়াবেটিস টেস্ট করা উচিৎ।
- ক্লান্তি- ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হলে শরীর খুব দ্রুত ক্লান়্ হ ९ ়ে পয়ে এর ফলে সারাদিন ঘুম ঘুম ভাব ও কোনো কাজে মন বসে না। তাই হঠাৎ শরীরে এই ধরণের পরিবর্তন দেখলে দ্রুত ডায়াবেটকাকস পরুতকস পরটকাক
- চোখে আবছা দেখা- শরীরে ইনসুলিনের মাত্রা কম হতে শুরু করলে চোখের দৃষ্টিশক্তি ক্রমশ আবছা হয়ে আসে. ফলে চোখের পাওয়ার বেড়ে যেতে পারে। এই সময় ডায়াবেটিস পরীক্ষা অবশ্যই করানো প্রয়োজন।
- জখম বা ঘা শুকোতে পারেনা- মানুষের শরীরে জখম, কাটা ছেড়া বা ঘা যখন তখন হতে পারে, কিন্তু শরীরে থাকা প্লেটলেট রক্তকণিকা এবং এন্টি অক্সিডেন্ট খুব সহজেই সেগুলি নিজে থেকে শুকিয়ে ও সারিয়ে তুলতে সাহায্য করে. ডায়াবেটিস হলে এই ক্ষমতা অনায়াসে নিস্তেজাহয় পড়ে ওকজে ওকজতে ওকজতে
더보기 এছাড়া যাদের টাইপ 1 ডায়াবেটিস হয়ে থাকে তাদের মধ্যে অহরহ মেজাজ পরিবর্তন, বিরক্তি বা রেগে যাওয়ার প্রবণতা দেখা দেয়. আবার যাদের টাইপ ২ ডায়াবেটিস হয়ে থাকে তাদের মধ্যে সারাক্ষন বিষন্নতা, হাত পা কাঁপা এবং ধীর গতিতে কাজ করার প্রবণতা দেখা দেয়.
ডায়াবেটিস রোগের কারণ – 벵골의 당뇨병 원인
বর্তমানে পৃথিবীর প্রায় ৭০ % মানুষের ডায়াবেটিস ধরা পড়ে। এই রোগ কোনো বিশেষ একটি কারণেই যে হয়ে থাকে তা নয়। ডায়াবেটিস রোগের কারণ একাধিক হতে পারে। আসুন দেখে নেওয়া যাক যে কি কারণে ডায়াবেটিস হতে পারে।
টাইপ ১ ডায়াবেটিসের কারণ:
- পারিবারিক বা পূর্বপুরুষ সূত্রে যদি ডায়াবেটিস দেখা দিয়ে থাকে, তাহলে আপনাকে অবশ্যই সতর্ক থাকতে হবে. কারণ ডায়াবেটিস রোগ ভীষণভাবেই পারিবারিক সূত্রে পড়িয়েয়েয়েটিস
- টাইপ ১ ডায়াবেটিসের জন্যে বয়স একটি বেশ বড় কারণ। সাধারণত আপনার বয়স যখন 30 অতিক্রম করে যায় অথবা বাচ্চাদের ক্ষেত্রে 6 বছরের নিচে বয়স হলে ডায়াবেটিস ধরা পড়ে কারণ এই সময় শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা শিথিল থাকে.
- আপনার ভৌগোলিক অবস্থান ডায়াবেটিসের জন্যে বেশ বড ॼ একটি কারটি যেই সব মানুষ পৃথিবীর বিষুবরেখার থেকে বেশ খানিকটা দূরে থাকে, তাদের ক্ষেত্রে ডায়াবেটিসের প্রবণতা অনেকটাই বেড়ে যায়.
- জীন অথবা ক্রোমোসোমের কারণেও ডায়াবেটিস হতে পারে।
টাইপ ২ ডায়াবেটিসের কারণ:
- আপনার যদি কোনো কারণে টাইপ 1 ডায়াবেটিস ধরা পড়ে থাকে এবং নির্দিষ্ট ওষুধ বা প্রতিকার ঠিক মত না নিয়ে থাকেন তাহলে তা কয়েক মাসের মধ্যেই ধীরে ধীরে টাইপ ২ ডায়াবেটিসে পরিণত হতে পারে. এতে আপনার ডায়াবেটিসের মাত্রা অনেকটাই বেশে হয়ে ধায়করযয়করযয়করযা
- ডায়াবেটিসের মূল কারণ হল অত্যাধিক বেশি ওজন ও ভুঁড়ি। ওজন নিয়ন্ত্রণে না রাখলে বা ভুঁড়ি না কেমালে আাহান্নি খুব সহতেই ডপেই ডপেই
- পারিবারিক সূত্রে ডায়াবেটিস থাকলে টাইপ ২ ডেয়াবেটিস হতে পারে।ে
- ৪৫ বছরের ওপরে বয়স অতিক্রম করলে ডায়াবেটিসের সম্ভাবনা বেশ়বেডশ বেডশ
- শারীরিকভাবে অচল থাকলে বা অত্যাধিক আলস্যের মেধ্যে থাকলড টিইপ টিইপ টিইপ
- গর্ভাবস্থার সময় মহিলাদের হঠোৎ করে ডায়াবেটিসেসেলড়ে যাযশি যাযশি যাক এই সময় যদি সঠিকভাবে প্রতিকার ব্যবস্থা না নেওয়া হয়, তাহলে তা টাইপ ২ ডায়াবেটিসে পরিণত হতে পারে.
- ভৌগোলিক অবস্থান অনুযায়ী যারা আফ্রিকান-আমেরিকান, হিস্পানিক, ল্যাটিনো বা আমেরিকান ভারতীয় হয়ে থাকে, তাদের টাইপ ২ ডায়াবেটিসের প্রবণতা বেশি থাকে.
- মহিলাদের ক্ষেত্রে পলিসিস্টিক ওভারিয়ান সিনড্রোম েবা পি.সি.ট ়িথপিডি
ডায়াবেটিস রোগের চিকিৎসা – 벵골의 당뇨병 치료
Shutterstock
ডায়াবেটিস একটি যথেষ্ট জটিল রোগ যা বেশ গুরুত্ব সকারেচযকাতসরকিকারে চকারে এই ডায়াবেটিস আপনি একা সারিয়ে তুলতে পারবেন না। যদিও আপনার প্রতিদিনের জীবনের কিছু অভ্যেস পরিবর্তন করে ও সঠিক খাদ্য তালিকা বজায় রাখলে আপনি অনেকটাই উপকার পাবেন, তবুও ডায়াবেটিসের চিকিৎসার জন্যে কিছু বিশেষ ওষুধ রয়েছে যা আপনার অবশই খেতে হবে. আপনার ডায়াবেটিসের ধরণ দেখে আপনার ডাকে্তারই আপনাকে সেই ওষুইেবন বেই ওষুই এখানে কয়েকটি সাধারণ ঔষধিক চিকিৎসার নাম দেওয়া হল:
১. মেটফরমিন- এটি এমন একটি বাইগুয়ানাইড ড্রাগ যা আপনার লিভার থেকে নিষ্কৃত হওয়া ইন্সুলিনকে ধীরে ধীরে কমিয়ে আনে ও সাধারণত টাইপ ২ ডায়াবেটিসের ক্ষেত্রেই বেশি ব্যবহার করা হয়. এর সাহায্যে ডায়াবেটিসের ফলে যে অত্যাধিক ক্ষুধাভাব ও ওজন বেড়ে যাওয়ার সমস্যা হয়, সেটিও কমিয়ে আনা যায়. তবে শুধু মেটফরমিন খেলেই হয় না, এর সাথে ইন্সুলিনও নে়ধ়ার প়ার প়ফরমিন
২. সালফোনাইলিউরিয়াস- এটি অগ্ন্যাশয় থেকে নিষ্কইত হওযক়াওেক়া তবে যাদের হার্টের সমস্যা রয়েছে তাদের এই ওষুধ না খাওয়াই ভাল, কারণ এতে হার্ট এট্যাকের প্রবণতা দেখা দিতে পারে.
৩. মেগ্লিটিনাইড- এই ওষুধটিও অগ্ন্যাশয় থেকে ইন্সুলিন নিষ্ক্রিয় কমিয়ে আনে ও শরীরে এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াও বেশিক্ষন থাকেনা. এটি দিনে খাওয়ার আগে ৩ বার খেতে হয়। তবে এই ওষুধ বেশিদিন খাওয়ার ফলে ওজন বেড়ে যেতে পারে।
৪. থাইজোলিডিনডিওন- এই ওষুধের দ্বারা শরীরের ইন্সুলিন উৎপাদন করা কোষগুলিকে সজাগ করে তোলা যায় যার ফলে গ্লুকোসের পরিমান সঠিক হতে শুরু করে. তবে বেশিদিন এটি খাওয়ার ফলে হাড়ের ভঙ্গুরতা ও দার্টের সম্যেরতত দেরতখ
৫. গ্লুকোসাইডেস ইনহিবিটর- আল্ফ়া এই ওষুধের দ্বারা কার্বোহাইড্রেট শোষণ করা পাচনতন্ত্রকে ঝিমিয়ে দেওয়া হয় যার ফলে শরীরে গ্লুকোসের পরিমান কমতে শুরু করে. 더보기
৫. জি এল টি এস ২ ইনহীনবিটর- সাধারণত টাইপ ২ ডায়াবেটিসের ক্ষেত্রে এই ওষুধটি ব্যবহার করা হয়. এটি কিডনিতে গ্লুকোজ শোষণ করাকে বন্ধ করে ওেরক্তা গ্লুযযসের ক়যসের ক়যসের
৬. ডি পি পি- 4 ইনহিবিটর- এটি হল একটি প্রাকৃতিক হরমোন যা খাওয়ার পর শরীরকে নিজে থেকে ইন্সুলিন নিঃসরণ করতে সাহায্য করে. এতে শরীর ইনক্রেটিন মুক্ত হয় ও গ্লুকোজ পরিমান কমতে শুরু করে।
৭. জি এল পি -1 অগনিস্ট- রিসেপ্টর এটিও একটি প্রাকৃতিক হরমোন যা খাওয়ার পর শরীরে ইন্সুলিন উৎপাদন করতে সাহায্য করে. তবে ডি পি পি- ৪ ইনহিবিটর- এর থেকে এটি অনেকটাই বেশি শক্তিশালতি
৮. প্রামলিংটাইড (সিমলিন) - এটি আসলে খাওয়ার ওষুধ না, এটি একটি ইনজেকশন যা এন্টি হাইপারগ্লাইসেমিক. টাইপ ১ এবং টাইপ ২ দুটির ক্ষেত্রেই এই ইন্সুলিন ব্।বহার করা হংর করা হং এটি অগ্ন্যাশয় গ্লুকোজ তৈরী হওয়া থেকে প্রতিকার করে। এই ইন্সুলিন খাওয়ার আগে ইনজেকশনের মাধ্যমে প্রতিদিন নিতে হযতে হযতে
৯. ফিল্ড ইন্সুলিন পেন- পৃ বিংশ শতাব্দীতে এই ইন্সুলিন প্রথম আবিষ্কার হয় যেখানে সিরিঞ্জ, ওষুধ বা সুঁচের কোনো প্রয়োজন নেই. এটি একটি পেনের মোট দেখতে ওষুধে ভরা সিরিঞ্জ যা সহজেই ব্যাগে নিয়ে ঘোরাফেরা করা যায় ও খাওয়ার আগে শরীরে ইনজেক্ট করা যায়.
১০. পাম্প- ইন্সুলিন এটি ইন্সুলিন ভরা একটি কার্তুজ যেখানে প্রয়োজন মত ইন্সুলিন ভর্তি করে একটি টিউব ও সুঁচের মাধ্যমে ইনজেক্ট করা যায়. প্রতিদিন খাওয়ার পূর্বে এই ইন্সুলিন নিতে হয়।
ডায়াবেটিস কমানোর ঘরোয়া উপায় – 벵골의 당뇨병 가정 요법
ঔষধিক চিকিৎসা ছাড়া ডায়াবেটিস কমানোর বিভিন্ন ঘরোয়া উপায় রয়েছে যা আপনি খুব সহজেই প্রয়োগ করতে পারবেন. নিচে বিস্তারিতভাবে আলোচ্যনা করা হল।
১. উচ্ছে: 쓴 조롱박
Shutterstock
কি কি প্রয়োজন?
উচ্ছে- ১ টি
নুন- ১ চিমটি
গোলমরিচ- ১ চিমটি
লেবুর রস- ১ থেকে ২ চামচ
কিভাবে ব্যবহার করবেন?
- ব্লেন্ডারে ভাল করে উচ্ছের রসটি বের করে নিন, কিন্তু ছাঁকার প্রয়োজন নেঁকার প্রয়োজন ছাঁকলে এর প্রয়োজনীয় ফাইবার হারিয়ে যাবে।
- এবারে এই মিশ্রণটির মধ্যে নুন এবং লেবুর রসটি মিশিয়ে নিন।
- মিশ্রণটি পান করুন।
- প্রতিদিন সকালে খালি পেটে এটি পান করুন, ফলাফল অবশ্যই পাবেন।
কিভাবে এটি সাহায্য করে?
উচ্ছেতে রয়েছে উচ্চ পরিমানে ফাইবার ও কেরাটিন যা ভীষণভাবেই এন্টি ডায়াবেটিক ও রক্তের উচ্চ গ্লুকোসের পরিমান সহজে কমিয়ে আনতে পারে (1).
সতর্কতা:
অনেকের ক্ষেত্রে কাঁচা উচ্ছে খেলে এলার্জি হতে পারে। সেক্ষেত্রে উচ্ছেটি হালকা করে সেদ্ধ করে নিতে পারেন। এমনকি, কাঁচা উচ্ছে খেলেও সেটি ভালো করে উষেণ তরম জলে ধুয়েতবে
২. দারুচিনি: 계피
কি কি প্রয়োজন?
দারুচিনি গুঁড়ো- ১/২ চামচ
গরম জল- ১ গ্লাস
কিভাবে ব্যবহার করবেন?
- এক গ্লাস গরম জলে ১/২ চামচ দারুচিনির গুঁড়ো মিশিয়ে ভিালো করিালো করি
- এবারে এটি উষ্ণ ঠান্ডা হলে পান করে নিন।
- প্রতিদিন সকালে একবার করে এই মিশ্রণটি পান করুন।
কিভাবে এটি সাহায্য করে?
দারুচিনিতে রয়েছে প্রচুর পরিমানে এন্টি অক্সিডে্ান্ট যা মাতা রিকাতিক এর ফলে অনায়াসে ডায়াবেটিস রোধ করা যায় (২), (৩)।
সতর্কতা:
দারুচিনির জল পান করার ফলে যদি দেখেন যে পেট গরম বা পেটের অন্য কোনো সমস্যা হচ্ছে তাহলে এটি না খাওয়াই ভাল.
৩. মেথি: 호로 파
কি কি প্রয়োজন?
মেথি গুঁড়ো- ১ চামচ
গরম জল- ১ ক গ্লাস
কিভাবে ব্যবহার করবেন?
- এক গ্লাস গরম জলে ১ চামচ মেথি গুঁড়ো মিশিয় ভাল ो করে গুলি
- এবারে এটি পান করে নিন।
- প্রতিদিন সকালে খালি পেটে নিয়ম করে এটি পান করলে খুব শিগ্রই ফল পাবন
কিভাবে এটি সাহায্য করে?
মেথিতে রয়েছে এন্টি ডায়াবেটিক ও এন্টি অকা্সিডেন্ট উপরুউপরুরতরবাদান ছর এটি আপনার রক্তের মধ্যে বেড়ে যাওয়া গ্লেকোসের পরিমা়কিঅনাতকে
সতর্কতা:
প্রতিদিন খালি পেতে মেথি খাবার ফলে যদি পেটের সমস্যা দেখা দেয়, তাহলে এটি একদিন ছাড়াও পান করতে পারেন. এছাড়া, বাজারে কিনতে পাওয়া মেথি গুঁড়ো অনেক সময় হখ।় খাঁপে এক্ষেত্রে বাড়িতে মিক্সির সাহায্যে মেথি গুঁড়ো করে নিলে ॖ ুব ভাল ুব
৪. এলোভেরা: 알로에 베라
Shutterstock
কি কি প্রয়োজন?
এলোভেরার রস- ১ কাপ
কিভাবে ব্যবহার করবেন?
- এক কাপ এলোভেরার রস নিয়ম করে পান করুন।
- এটি আপনি দিনে ২ বার করে পান করতে পারেন।
কিভাবে এটি সাহায্য করে?
এলোভেরার সাহায্যে খুব সহজেই রক্তের গ্লুকোজ পরিমাণকে নিয়ন্ত্র়ন্ত্র়ে
সতর্কতা:
সরাসরি এলোভেরা গাছ থেকে রস বের করে একেবারেই পান করবেন না, এতরে বিষক্রজিপক্রজিপক্রিজিপক্রিজিপক্রিজিপক্রিজিপক্রিজিপক্রিজিষক্রিযিপক্রিজিষকরি বাজারে সঠিভাবে তৈরী করা এলোভেরা জ্যুস কিনতে পাওয়ি যাপি যাপি়, সেোভেরা
৫. আমলকি: Amla
কি কি প্রয়োজন?
আমলকি- ২ টি
জল- এক গ্লাস
কিভাবে ব্যবহার করবেন?
- আমলকিগুলি টুকরো করে কেটে এক গ্লাস জলে ভিজিয়ে ফুটিয়ে নিন।
- এরপর সেটি ঠান্ডা হয়ে গেলে পান করে নিন।
- প্রতিদিন দিনে যেকোনো সময় এই মিশ্রণটি পান করতে পারেন।
কিভাবে এটি সাহায্য করে?
আমলকিতে রয়েছে ভিটামিন সি ও প্রচুর পরিণয়ে এন্টি অক্সিডেন্ট যা ইন্সুলিন গঠন করতে ও গ্লুকোসের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে আনতে সাহায্য করে.
সতর্কতা:
আমলকি রস খালি পেটে না খাওয়াই ভালো, এতে অম্বলের সমস্যা হতে পারেপারেপেটে তাই দুপুরে খাবার পর এই মিশ্রণটি পান করুন।
৬. জাম: Jamun
কি কি প্রয়োজন?
কালো জাম- ৫০ গ্রাম
নুন- ১ চিমটি
কাঁচা লঙ্কা- ১ টি
কিভাবে ব্যবহার করবেন?
- কালো জাম ভালো করে ধুয়ে টুকরো টুকরো করে কেটে এক চিমটি নুন ও একটি কাঁচা লঙ্কা দিয়ে মেখে বেশ খানিক্ষন রেখে দিন.
- এরপর এই মাখাটি খেয়ে নিন।
- প্রতিদিন দুপুরে খাওয়ার পর এটি খেলে খুব শিগিগিরই ফল পাবেন।
কিভাবে এটি সাহায্য করে?
কালো জাম শরীরে প্রচুর পরিমানে হিমোগ্লোবিন তৈরী করে যার ফলে ইন্সুলিন ও এন্টি অক্সিডেন্ট ভরপুর ভাবে বেড়ে যায়. এর দ্বারা সহজেই ডায়াবেটিস রোধ করা যায়।
সতর্কতা:
খালি পেটে কালো জাম খাওয়া একেবারেই উচিত না কারণ এতে অম্বপর সা
৭. রসুন: 마늘
কি কি প্রয়োজন?
রসুন- কুচো কুচো করে কাটা ৪ কোয়া
কিভাবে ব্যবহার করবেন?
- আপনার পছন্দমত যেকোনো খাদ্যে কুচো করে কাটা রসুনটি মিশিয়েশিয়ে নেটরসুন
- এছাড়া আপনি কাঁচা রসুন খালি পেটে চিবিয়ে খেলেও একই র ম ভাকে
- এটি প্রতিদিন খাওয়ার অভ্যেস করা প্রয়োজনীয়।
কিভাবে এটি সাহায্য করে?
রসুনে রয়েছে এলিসিন নামক একটি অতিরিক্ত প্রয়োজনীয় এন্টি অক্সিডেন্ট যা ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রন করতে বেশ কার্যকরী (5).
সতর্কতা:
কাঁচা রসুনের মধ্যে রয়েছে একটি তীব্র ঝাঁঝে্ালো গন্ধ যা মুতর দুরখর দুরখর
৮. নিমপাতা: 님 잎
Shutterstock
কি কি প্রয়োজন?
নিমপাতা- ১১-১২টি
জল- এক গ্লাস
কিভাবে ব্যবহার করবেন?
- এক গ্লাস জল একটি পাত্রে রেখে ভালো করে ফুটিয়ে নিমপাতার রনিতার রনি
- এরপর সেটি ঠান্ডা হলে পান করে নিন।
- প্রতিদিন খালি পেটে এটি পান করলে ফল নিশ্চই পাবেন।
কিভাবে এটি সাহায্য করে?
নিমপাতায় রয়েছে প্রচুর পরিমানে ফাইবার ও এন্টি অক্সিডেন্ট যা রোস্টার মধ্যে বিষক্রিয়াকরণ দূর করে ও ইন্সুলিন গঠন করতে সাহায্য করে. এর ফলে ডায়বেটিস অনায়াসে কমে আসে।
সতর্কতা:
কোনোরকম এলার্জির সমস্যা থাকলে নিমপাতা না খাওয়াই ভালো।
৯. পেয়ারা: 구아바
কি কি প্রয়োজন?
পেয়ারা- একটি
নুন- এক চিমটি
কিভাবে ব্যবহার করবেন?
- পেয়ারা আপনি যেভাবে ইচ্ছে খেতে পারেন।
- একটি গোটা পেয়ারা টুকরো টুকরো করে কেটে নুে দেয়ে মাখিয়বে
- প্রতিদিন একটি করে পেয়ারা খাওয়ার অভ্যেস করুন।
কিভাবে এটি সাহায্য করে?
পেয়ারাতে রয়েছে উচচ পরিমানে এন্টি অক্সিডেনা ট ও ভিটিটিতিটিভিটি এর ফলে ডায়াবেটিসের প্রতিকার সহজেই করা যাবে।
সতর্কতা:
সাধারণত পেয়ারায় কোনো বড় ক্ষতি হয় না, কিন্তু কারুর ক্ষেত্রে যদি এলার্জির সমস্যা থাকে তাহলে এটি না খাওয়াই ভাল.
১০. ওটস: 오트밀
কি কি প্রয়োজন?
রান্না করা ওটস- ১ বাটি
কিভাবে ব্যবহার করবেন?
- প্রতিদিন এক বাটি ওটস রান্না করে করুন।
- দিনে দুবার করে খেলে আরো ভালো ফল পাবেন।
কিভাবে এটি সাহায্য করে?
ওটসে রয়েছে ভরপুর পরিমানে ফাইবার যা রক্তের গ্লুকোজ পরিমান সঠিকভাবে নিয়ন্ত্রণ করে ও কোলেস্টরল কমিয়ে আনতে সাহায্য করে. এর ফলে ডায়াবেটিস সহজেই প্রতিকার করা সম্ভব (৬)।
১১. গ্রিন টি: 녹차
কি কি প্রয়োজন
গ্রিন টি ব্যাগ- ১ টি
গরম জল- এক কাপ
কিভাবে ব্যবহার করবেন?
- এক কাপ জল ভালো করে ফুটিয়ে গরম করে নিন।
- এরপর গ্রিন টি ব্যাগটি ওর মধ্যে ডুবিয়ে খানিক্ষন রেখে দিন।
- এবারে সেটি পান করুন।
- প্রতিদিন অন্তত দুবার গ্রিন টি পান করার অভ্যেস করুন।
কিভাবে এটি সাহায্য করে?
গ্রিন টি এন্টি অক্সিডেন্টে ভরপুর ও এটি শরীরের রক্ত সঞ্চালন ও বিষক্রিয়াকরন দূর করে ফ্যাট নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে. এর ফলে সহজেই ডায়াবেটিস রোধ করা যায়।
সতর্কতা:
গ্রিন টি কখনও গরম জলে ফুটিয়ে পান করবেন না। এতে এর সম্পূর্ণ গুনাগুন নষ্ট হয় যায়।
১২. শিলাজিত: Shilajit
কি কি প্রয়োজন?
শিলাজিত- ১ চামচ
জল- এক গ্লাস
কিভাবে ব্যবহার করবেন?
- এক গ্লাস জলে এক চামচ শিলাজিত সারারাত ভিজিয়ে ঢেকে রেখে দিন।
- পরের দিন সকালে এই জলটি খালি পেতে পান করুন।
- প্রতিদিন খালি পেটে একবার করে শিলাজিতের জল পান করার অভ্যেস করুন।
কিভাবে এটি সাহায্য করে?
শিলাজিত শরীরের বেড়ে যাওয়া তাপমাত্রা নামেয়ে শরখরকেথাকনামেথাকনামেয়ে শরীরকে এর ফলে রক্ত সঞ্চালন ভাল হয় ও ডায়াবেটিস প্রতিরোধ করা যায়
১৩. আদা: 생강
Shutterstock
কি কি প্রয়োজন?
এক ইঞ্চি আদা- গ্রেট করা
জল- ১ কাপ
কিভাবে ব্যবহার করবেন?
- ১ ইঞ্চি আদা এক কাপ জলে ফুটিয়ে নিন।
- ৫ মিনিট রেখে সেটি ভালো করে ছেঁকে তুলে রাখুন।
- ঠান্ডা হলে সেটি সঙ্গে সঙ্গে পান করুন।
- প্রতিদিন অন্তত ৩ বার করে এই মিশ্রণটি পান করুন। অবশ্যই ফলাফল পাবেন।
কেন এটি সাহায্য করে?
প্রতিদিন আদা খাওয়ার ফলে রক্তে বেড়ে যাওয়া গ্লুকোসের পরিমের পরিমের এছাড়া আদা একটি এন্টি ডায়াবেটিক পদার্থ (৭)।
সতর্কতা:
প্রতিদিন ৩ বার করে আদা খেলে অনেক সময় পেট গরা হতে পারে যা হজমেযা হজমেযা সা এক্ষেত্রে রোজ ১ বার করে এই মিশ্রণটি পান করলেই যথেষ্ট।
১৪. কালোঞ্জি তেল: 칼론 지 오일
কি কি প্রয়োজন?
কালোঞ্জি তেল- ২.৫ মিলিঃ
চা পাতা- ১ চামচ
কিভাবে ব্যবহার করবেন?
- একটি পাত্রে এক চামচ চা পাতা ভালো করে ফুটেয়মে তাকেজিশিকেজিশিকেজি
- এবারে এই মিশ্রণটি রোজ পান পান করুন।
- দিনে দুবার এটি পান করলে ভালো ফলাফল পাবেন।
কেন এটি সাহায্য করে?
কালোঞ্জি তেল শরীরে গ্লাইসেমিক পরিমান কম করে ও ডেয়াবেটি (স নরিয়নধে র়নধে র়নতে র়নতে়ন
সতর্কতা:
ত্বক অত্যাধিক তৈলাক্ত হলে এটি একবারের বেশি পান করার প্রয়োজন নেই, এতে ব্রোনোর সমস্যা দেখা দিতে পারে.
১৫. কারি পাতা: 카레 잎
কি কি প্রয়োজন?
কারি পাতা- ৮ থেকে ১০ টি
কিভাবে ব্যবহার করবেন?
- কারি পাতা ভালো করে ধুয়ে মুখে নিয়ে চিবিয়েস করাওয়ার অভ্যেস
- এছাড়া আপনি আপনার পছন্দমত খাদ্যেও এই কারি পাতা পরোগ করোগ করো
- প্রতিদিন কারি পাতা খাওয়ার অভ্যেস করুন।
কিভাবে এটি সাহায্য করে?
কারি পাতা শরীরে ইন্সুলিন গঠন করতে ও গ্লুকোজ পরিমান সঠিক রাখরতে সাঠন এর ফলে ডায়াবেটিস রোধ করা সহজ হয়ে দাঁড়ায় (৯)।
সতর্কতা:
অনেক সময় কাঁচা কারি পাতা চিবিয়ে এলার্জির সমস্যা হতে পারে, এক্ষেত্রে আপনার কোনো না কোনো রান্নায় কারি পাতা যোগ করে খাওয়াই ভালো.
১৬. 카테고리: 비타민
কি কি প্রয়োজন?
মাছ, মাংস, ডিম, গাঁজর, এপ্রিকট, পালং শাক, আলমন্ত, চি ड़, ইত্যাদ
কিভাবে এটি সাহায্য করে?
যাদের ডায়াবেটিস রোগের সমস্যা থাকে তাদের প্রচুর পরিমানে ভিটামিন যুক্ত খাদ্যের প্রয়োজন হয়, যেমন- ভিটামিন বি, এ, ডি, ই এবং কে. এর মূল কারণ হল, ডায়াবেটিসে আক্রান্ত রুগীদের বার বার প্রস্রাব করার প্রবণতা থাকে যার ফলে ভিটামিন ঘাটতি দেখা দেয় (10), (11).
ডায়াবেটিস রোগের নির্ণয় – 벵골의 당뇨병 진단
ওপরে উল্লেখ্য কয়েকটি লক্ষণ দেখলেই আপনার চিকিৎসক হয়তো ডায়াবেটিসের প্রবণতা আন্দাজ করতে পারবেন. সাধাররত ডায়াবেটিস অর্থাৎ গ্লুকোসের পরিমান আপনার প্রস্রাব অথবা অগ্নাশয়ে বেড়ে যেতে দেখা যায়. অথবা, অনেক সময় আপনার শরীর হয়তো ইনসুলােের প্রতি সঠরিভঠরঠিকভকবে কোের চিকিৎসকেরা সাধারণত তিন রকমের পরীক্ষার মাধ্যমে ডায়াবেটিস নির্ণয্নর্ণযনির্ণযনির্ণযনির্ণযনির্ণযনিরকরিস নির্ণযনির্ণযনির্ণযন কিন্তু, যদি আপনার রক্তে গ্লুকোসের পরিমান অধিকভাবে বেড়ে থাকে তাহলে এই পরীক্ষা বার বার করার নির্দেশও দেওয়া হয়. আসুন ডায়াবেটিস নির্ণয় করার তিনটি পরীক্ষা সমা পর্কে জোে নেওযটিস
- খালি পেটে গ্লুকোজ টেস্ট- এর জন্যে আপনাকে সকালবেলায় খালি পেটে রক্ত দিতে হবে যার মাধ্যমে দেখা হয় যে আপনার রক্তে গ্লুকোসের পরিমান কতখানি রয়েছে. যদি রক্তে এই পরিমান ১২৬ এম জি / ডি এল- এর ওপরে হযটি ডাহটি
- ওরাল গ্লুকোস টলারেন্স টেস্ট (ও জি টি টি) - এর জন্যে আপনাকে এমন একটি পানীয় পান করতে হবে যার মধ্যে উচ্চ পরিমানে গ্লুকোজ রয়েছে. এটি পান করার ঠিক ১ ঘন্টা বাদে আপনার রক্ত নিয়ে পরীক্ষা করা হয়। যদি এর পরিমান ২ ঘন্টার মধ্যে ২00 এম জি / ডি এল- এর ওপরে হয়, তার মানে আপনার ডায়াবেটিস ধরা পড়েছে.
- এ 1 সি টেস্ট- এই পরীক্ষার দ্বারা আপনার গত ২ থেকে 3 মাসে রক্তে গ্লুকোসের পরিমান কতখানি ছিল তা দেখা হয়. 더보기
এছাড়া ডাক্তার আপনাকে আরেকটি পরীক্ষার মাধ্যমেও ডায়াবেটিস নির্ণয় করতে পারেন যার নাম হল জিঙ্ক ট্রান্সপোর্টার এন্ড এন্টিবডি টেস্ট (ZnT8Ab) টেস্ট. এই পরীক্ষার দ্বারা খুব দ্রুত নির্ণয় করা যায় যে আপনার টাইপ 1 ডায়াবেটিস রয়েছে না অন্য কিছু. যার ফলে চিকিৎসার উপায়গুলিও দ্রুত নির্ণয় করা যায়।
ডায়াবেটিস চার্ট – 벵골의 당뇨병 / 설탕 차트
ডায়াবেটিস ও পৃ-ডায়াবেটিসের জন্যে রক্ত প্রীক ্ষার মাধরির মাধর্যমাধর্যমাধ্ | |||
---|---|---|---|
না খেয়ে
গ্লুকোজ (এম জি / ডি এল) |
ওরাল টলারেন্স টেস্ট গ্লুকোজ (এম জি / ডি এল) |
এ ১ সি (%) |
|
ডায়াবেটিস | ১২৬ বা তার ওপরে | ২০০ ও তার ওপরে | ৬.৫ বা তার বেশি |
পৃ ডায়াবেটিস | ১০০ থেকে ১২৫ | ১৪০ থেকে ১৯৯ এর ওপরে | ৫.৭ থেকে ৬.৪ |
স্বাভাবিক | ৯৯ বা তার নিচে | ১৩৯ বা তার নিচে | ৫ |
ডায়াবেটিস রোগে কি খাওয়া উচিত আর কি খাওয়া উচিত নযত
ডায়াবেটিসের ক্ষেত্রে খাদ্য একটি অপরিহার্যভাবে লক্ষ্য করা।য করার মত নিচের তালিকা দেখে জেনে নিন যে ডায়াবেটি রোগে একরাত হলে ঠিক কোন কোন খাদ্যগুলি খাওয়া উচিত ও কোন কোন খাদ্যগুলি খাওয়া উচিত নয়.
যা যা খাবেন:
- কলা- কলায় রয়েছে ফাইবার যা ডায়াবেটিসের জন্যে খুব প্র়়্র়়ো়ে
- ডিম- ডিমে রয়েছে উচ্চ পরিমানে প্রোটিন যা গ্লুকোসের মাত্রয করযে কম করপেছে
- গ্রিন টি- গ্রিন টিতে থাকা পলিফেনোয়েড গ্লসেকোজ নিয়ন্তিয়্তি়ন্তি়ন্তি়ন্তি়ন্তি
- আঙ্গুর- আঙ্গুরে থাকা ফাইবার অনেকটা সময়ের জন্যে পেট ভর্তি রাখে যা ডায়াবেটিসের জন্যে খুব প্রয়োজনীয়.
- বাঁধাকপি- এতে রয়েছে উচ্চ পরিমানে ফাইবের ও এন্ট त ি অক্সিডেন্ও
- করলা- করলা হল এন্টি ডায়াবেটিক যা রক্তে গ্লুকোসের পরিমান কম করতে সাহাযের
- কমলালেবু- কমলা লেবুও ফাইবারে ভরপুর ও ডায়াবেটিস রোধ করতে সাহায্য করে
- কিউই- কিউইতে ক্যালোরি খুব কম অথচ ফাইবার বেশি। তাই ডায়াবেটিসের জন্যে এটি অনবদ্য।
- কাঁঠাল- কাঁঠাল অবশ্যই কাঁচা অবস্থায় খাওয়া উচিত কারণ পাকা কাঁঠাল আবার ডায়াবেটিস বাড়িয়ে দেয়.
- মেথি- মেথি আকস্মিকভাবে ডায়াবেটিস সারিয়ে তোলে।
- আমলকি- আমলকির দ্বারা কার্বোহাইড্রেটের কার্যকারিতাকে নিয়ন্ত্রণ করা যায় ও ডায়াবেটিস কমিয়ে আনা যায়.
যা যা খাবেন না:
- চিনি সমৃদ্ধ খাদ্য বা পানীয়
- সাদা পাউরুটি, পাস্তা বা ভাত
- মধু
- ম্যাপেল সিরাপ
- গুড়
- পাকা কাঁঠাল
- শুকনো ফল
- প্যাকেটজাত খাদ্য
ডায়াবেটিস প্রতিরোধের উপায় – 벵골의 당뇨병 예방 팁
কথায় আছে যে রোগ হওয়ার আগেই সাবধানতে অনুসরণ করা বুদ্ধিমানের করা বুদ্ তাহলে দেরি কিসের? ডায়াবেটিস হওয়ার আগেই কয়েকটি খুব সহজ টিপ্স মেনে চললেই আপনি ডায়াবেটিস হওয়ার পথ বন্ধ করতে পারবেন.আসুন জেনে নেওয়া যাক:
১. প্রথমেই লক্ষ্য করুন যে আপনার পরিবারে বা পূর্ে পুরুষ সণত্রিণত্রিবর ত্রিডত্রেডত্রেডত্রেডত্রে যদি থাকে তাহলে মনে রাখবেন যে আপনারও ডায়াবেটেস হালওয়ার এিআিতিআি বিআি বিআি এ ক্ষেত্রে প্রথম থেকে খাদ্য তালিকা ও জীবন যাত্রা মেপে নিয়ে একটি রুটিনের মধ্যে থাকার চেষ্টা করুন.
২. অতিরিক্ত চিনি যুক্ত খাদ্য যেমন চকোলেট, মিষ্টি, ক্যান্ডি, ইত্যাদ বা পানীয় যেমন কল ড্রিঙ্কস, স্কোয়াশ, সিরাপ ইত্যাদি খাওয়া থেকে দূরে থাকুন. প্রয়োজনে টাটকা ফল এনে বাড়িতে রস করে পান করুন।
৩. যোগ, ব্যায়াম বা যে কোনো শরীর চর্চার মধ্যে থাকতে ভুলবেন না।লবেন এতে ডায়াবেটিস হওয়া ভীষণভাবেই আটকানো যাবে।
৪. ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখুন কারণ ওজন বেড়ে যাওয়া মানুষদের ডায়াবেটিসের প্রবণতা আরো বেড়ে যায়.
৫. একটি সঠিক মাত্রার পুষ্টিকর খাদ্যতালিকা অনুসরণ করে প্র়িদিন ঠিক করতিক করতি
৬. সব সময় হাসি খুশি ও মানসিক চাপ মুক্ত থাকুন। মনে অশান্তি বা অতিরিক্ত চাপ থেকে ডায়াবেটিস সহজেই হতে পারে।
৭. ৬ মাস ছাড়া একবার করে রক্ত পরীক্ষা করাতে ভুলবেন না। এতে আপনি একেবারে নিশ্চিন্ত থাকতে পারবেন যে আপনি ডায়াবেটিস থেটিস থেটিস
ডায়াবেটিস রোগের জন্য আরও কিছু উপায় – 벵골의 당뇨병을위한 다른 팁
ডায়াবেটিস হোক বা না হোক, আরো কিছু বিশেষ উপায় ও প্রতিকার রয়েছে যা আপনাকে ভীষণভাবে সুরক্ষিত রাখবে. জেনে নিন কি কি:
১. পরিমানে জল পান প্রচুর করুন- জল হল শরীরের জন্যে একটি প্রাকৃতিক ও অতি প্রয়োজনীয় ঔষধ যা নানা রকমের সমস্যা দূর করতে পারে. ডায়াবেটিসের ক্ষেত্রেও জলের ভূমিকা অপরিসীম। দিনে কম করে ৪ লিটার ক্যল অবশ্যই পান করা উচিত। জলের মাধ্যমে শরীরে এন্টিঅক্সিডেন্ট তৈরী হয় ও ওজন নরিয়ন রিয়ন ন্য়ন ্য়ন এছাড়া শরীর যতবেশি আর্দ্র থাকবে তত বেশি আপনি ভেতর থেকে তরতাজা থাকবেন..এভাবে গ্লুকোসের মাত্রাকেও সঠিক পরিমানে আনা যাবে.
২. খাদ্য গ্রহণ- সঠিক একটি সঠিক খাদ্য তালিকা হল এমন একটি ডায়েট যার মধ্যে সব রকমের পুষ্টিকর খাদ্য যেমন ভিটামিন, মিনারেল, প্রোটিন, কার্বোহাইড্রেট ও ফাইবার থাকবে. ডায়াবেটিসের ক্ষেত্রে কার্বোহাইড্রেট যুক্ত খাদ্য কম খা়পজা ত এছাড়া বাকি সব রকমের পুষ্টি যুক্ত খাদ্যগুলি যোগ করুন। প্রচুর পরিমানে সবজি ও ফল খাওয়ার অভ্যেস করুন।
৩. টেস্ট- ডায়াবেটিস একবার যদি ডায়াবেটিস ধরা পড়ে এবং আপনি তা সব রকম চেষ্টা করেও সারিয়ে তোলেন তার পরেও কিন্তু ডায়াবেটিসের প্রবণতা থেকে যায়. 더보기 এছাড়া ডায়াবেটিসের কোন রকম লক্ষণ শরীরেরেমেধ্যে বুঝতে পিবিতে
৪. নিয়ম করে হাঁটুন- ডায়াবেটিস রোধ করতে প্রতেস কিন হাঁটার অভ্যেস কিন হাঁটার ফলে শরীরে যে পরিমান ঘাম হয়, তার মাধ্যমে বাড়তি কার্বোহাইড্রেট ও গ্লুকোজ অনায়াসে বেরিয়ে যায় ও শরীর শতেক ও আলস্যহীন হয়ে ওঠে. এছাড়া নানারকমের বিষাক্ত পদার্থগুলিও বেরিয়ে যায়।
৫. করে ঘুমোন- ভালো একটি সতেজ ও সুস্থ শরীর রাখতে এবং ডায়াবেটিস থেকে দূরে থাকতে দিনে অন্তত 8 ঘন্টা ঘুম ভীষণভাবেই প্রয়োজনীয়.ঘুমের মাধ্যমে মস্তিস্ক ঠান্ডা হয় এবং রক্ত সঞ্চালন পরিষ্কার হয়.
৬. চাপ মুক্ত থাকুন- মানসিক শুধু 8 ঘন্টা ঘুমোলেই হবে না, তার সাথে থাকবে হবে একেবারে মানসিক চাপ মুক্ত ও হাসি খুশি. বিভিন্ন পিরিক্ষায় প্রমাণিত হয়েছে যে মানসিক চাপ থেকে ডায়াবেটিসের প্রবণতা 60 % বেড়ে যায়. কাজেই নিজেকে এমন কিছু কাজের মধ্যে যুক্ত রাখুন যার মাধ্যমে আকপনে আকপনি আা
৭. খাদ্য থেকে দূরে মিষ্টি থাকুন- মিষ্টি যুক্ত খাদ্য যা চিনি ও গুড়ে ভরপুর, সেগুলি একেবারেই ডায়াবেটিসে খাওয়া বন্ধ. ধরে নিতে পারেন যে এগুলি আপনার জন্যে বিষের থেকেও ভয়ঙ্কর। তাই এখন বাজারে অনেক রকমের সুগার ফ্রি খাদ্য ও সুইটনার পাওয়া যায় যা আপনি মাঝে মাঝে খেতে পারেন, তবে এগুলির অভ্যেস না করে ভাল.
৮. ও মদ্যপান ত্যাগ ধূমপান করুন- ডায়াবেটিস কোনোদিনই কমবে না যদি আপনার ধূমপান বা মদ্যপানের বদভ্যেস থেকে থাকে. 더보기 মদ্যপান বা ধূমপান রক্তের মধ্যে এমন কিছু বিষক্রিয়াকরণ করে যা ডায়াবেটিসের প্রবণতা 90 % বাড়িয়ে দেয়.
৯. খাওয়া থেকে দূরে বাইরের থাকুন- বাইরের খাদ্য অর্থাৎ ফাস্ট ফুড খেতে যদিও অনেক বেশি সুস্বাদু, কিন্তু একথা মনে রাখবেন যে এগুলি ততটাই বেশি ক্ষতিকারক. এখানে যে সকল মশলা পাতি বা প্রিসারভেটিভ ব্যবহার করা হয়, এগুলি শরীরে ডায়াবেটিস থেকে শুরু করে নানারকমের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া বাড়িয়ে দেয়.
আপনার জীবন 더보기 ডায়াবেটিস বর্তমানে একটি মরণ রোগের মত হয়ু দাঁড়িযয়িযভেছে যযেছে যযেছে কাজেই সাবধানতা ও সঠিক প্রতিকারের উপায় দ্বারা ডায়াবেইটিস রপটিস রপটিস রপটিস
আমাদের এই পোস্ট কেমন লাগলো আপনাদের? আশা করি এখানে আমরা ডায়াবেটিস নিয়ে অনেকটেবেতথ্যই আপেছি দি আপনার কাছেও কি আছে ডায়াবেটিস নিয়ে আরো কোনো তথ্য? তাহলে জানান আমাদের কমেন্টের মাধ্যমে।