차례:
- থাইরয়েড কয় প্রকার – 벵골어의 갑상선 유형
- হাইপো থাইরয়েড এর আহার চার্ট – 벵골의 갑상선 기능 저하증 다이어트 차트
- হাইপো থাইরয়েডে কি খাওয়া উচিত – 벵골의 갑상선 기능 항진증을위한 음식
- ১. আয়োডিন যুক্ত নুন : 요오드화 소금
- ২. মাছ : 물고기
- ৩. টেংরীর স্যুপ : 뼈 국물
- ৪. ফল ও সবজি : 채소 및 과일
- ৫. দুগ্ধ পদার্থ যুক্ত খাদ্য : 유제품
- ৬. মুরগির মাংস : 치킨
- ৭. ডিম : 계란
- ৮. শিম শস্য : 콩과 식물
- ৯. অলিভ অয়েল : 올리브 오일
- ১০. জল : 물
- হাইপো থাইরয়েডে কি খাওয়া উচিত নয় – 벵골어의 갑상선 기능 저하증에서 피해야 할 음식
- হাইপার থাইরয়েড এর আহার চার্ট – 벵골어의 갑상선 기능 항진증 다이어트 차트
- হাইপার থাইরয়েডে কি খাওয়া উচিত – 벵골의 갑상선 기능 저하증을위한 음식
- ১. কাঁচা সবজি ও ফল : 생과일 및 채소
- ২. ব্রাউন রাইস : 현미
- ৩. 제품 : 린 단백질
- ৪. গ্রিন টি : 녹차
- ৫. ঔষধিক গাছ : 허브
- হাইপার থাইরয়েডে কি খাওয়া উচিত নয় – 벵골의 갑상선 기능 항진증에서 피해야 할 음식
- থাইরয়েড রোগের জন্য আরো কিছু টিপস – 벵골의 갑상선 다이어트를위한 다른 팁
- কি কি করা উচিত :
থাইরয়েড একটি 더보기 প্রত্যেকটি মানুষের শরীরে থাইরয়েড বলে একটি গ্রন্থি আছে যা গলার ঠিক ওপরের কোণার অংশে দুদিকে দেখা যায়. এই গ্রন্থি তিন রকমের হরমোন নিঃসরণ করে- ট্রিওডোথাইরোনিন (T3) থোরোক্সিন (T4) এবং ক্যালসিটোনিন যা আপনার শরীরের নানারকমের কার্যকারিতা যেমন হজমের ক্ষমতা, মস্তিষ্কের কার্যকলাপ, মহিলাদের মাসিক চক্র নিয়ন্ত্রণ, হার্টের কার্যকলাপ, ঘুমের চক্র ও ভাবনা চিন্তার কার্জকপালগুলি সঠিকভাবে চালনা করে. 더보기
থাইরয়েড কয় প্রকার – 벵골어의 갑상선 유형
থাইরয়েড সাধারণত দুই প্রকারের হয়- হাইপেরথাইডিসম ইডিইপধিইপধারণত যখন থাইরয়েড গ্রন্থিগুলি থেকে অতিরিক্ত পরিমাণ হরমোন উৎপন্ন হয়, তখন তাকে বলে হাইপারথাইরোয়েডিজম; আবার যখন অত্যন্ত কম পরিমাণে হরমোন নিঃসরণ হয় তখন তাকে বইাকে বইাকে বা হজমা এই দুটির ফলেই শরীরে নানারকমের সমস্যা যেমন ওজন বেড়ে যাওয়া বা কমে যাওয়া, উচ্চতা না বাড়া, মস্তিষ্কের সঠিক কার্যকলাপ না হওয়া, অস্থিরতা, মাসিকের অনিয়ম, বিষন্নতা, ইত্যাদি দেখা দিতে পারে.
থাইরয়েডের চিকিৎসার জন্যে নানারকমের ওষুধ পাওয়া যায়, কিন্তু যেকোনো ওষুধেরই আয়ু খুব কম কারণ একটি নির্দিষ্ট সময়ের পরে ওষুধ আর কাজ করেনা. তাই, থাইরয়েডের আসল চিকিৎসা পদ্ধতি অনুযায়ী, ওষুধের থেকেও বেশি প্রতিদিনের আহার অর্থাৎ খাদ্য তালিকা সঠিক রাখলে ধীরে ধীরে এটি নিয়ন্ত্রণ করা যায়. যেকোনো থাইরয়েডে আক্রান্ত মানুষের জন্যে নির্দিষ্ট ক্যালোরি অনুযায়ী তার খাদ্যতালিকা তৈরী করা হয়. তবে হাইপারথাইরোয়েডিজম এবং হাপোথাইরোয়েডিজমের খাদভের খাদভের খাদভের আপেক্ষিকভাবে বলা হয় যে একজন থাইরয়েডে আক্রান্ত মানুষের দিনে 1,000 ক্যালোরির বেশি খাদ্য খাওয়া উচিত নয়. আজকের এই নিবন্ধে আমরা থাইরয়েডের রোগের সঠিক আহার ও খাদ্যতালিকা সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করবো. চলুন দেখে নেওয়া যাক:
হাইপো থাইরয়েড এর আহার চার্ট – 벵골의 갑상선 기능 저하증 다이어트 차트
Shutterstock
থাইরয়েড ডায়েট অর্থাৎ থাইরয়েড রেোগের খাদ্যতাদ্যতাদ্রকা তার ওপর হাইপোথাইরয়েডের খাদ্যতালিকা হওয়া চাই বেশকপযেশকপযেশকপুযিক নিচের তালিকায় হাইপোথাইরয়েডের একটি ডায়েট ়ার্ট দেওয দেওয
কখন খাবেন | কি কি খাওয়া উচিত | ক্যালোরি |
---|---|---|
ভোরবেলা (৭.০০ – ৭.৩০) | ১ কাপ গরম জলে একটি গোটা লেবুর রস মিশিয়ে পান করুন | ২৫ |
জলখাবার (৮.১৫ – ৮.৪৫) | ১ টি ডিম সেদ্ধ + ফ্লাক্স বীজ মেশানো ওটস + ৩ টি ব্রাজিল বাদাম | ৩৩০ |
দুপুরে (১২.০০ – ১২.৩০) | ফলের স্যালাড অথবা চিংড়ি মাছ এবং লেটুসের স্যালাড | ৬০ |
বিকেলে (৪.০০) | ১ টি বেদনা + ১ কাপ ডাবের জল | ১০৪ |
রাতে (৭.০০) | সবজি দিয়ে তৈরী ১ কাপ ডাল | ৩০ |
হাইপো থাইরয়েডে কি খাওয়া উচিত – 벵골의 갑상선 기능 항진증을위한 음식
ওপরে দেওয়া খাদ্যতালিকাটির মধ্যে শুধু কয়েকটি একান্ত প্রয়োজনীয় খাদ্যের কথা বলা হয়েছে ঠিকই, কিন্তু শুধুমাত্র এগুলো খেয়ে থাকতে পারা কঠিন, তাই আরো কিছু কিছু বিশেষ প্রয়োজনীয় খাদ্যের নাম উল্লেখ করা হচ্ছে যা হাইপোথাইরয়েডে আক্রান্ত মানুষের অবশ্যই খাওয়া উচিত:
১. আয়োডিন যুক্ত নুন: 요오드화 소금
একজন হাইপোথাইরয়েডে ভোগা মানুষের জন্যে আয়োডিন খডিন খডিন আয়োডিনের অভাবে হাইপোথাইরোয়েড থেকে গলগণ্ড হতে পারে (1) কারণ এই সময় শরীর নিজে থেকে আয়োডিন উৎপন্ন করতে পারেনা. তাই আপনাকে নিজে থেকে এমন খাদ্য খেতে হবে যা আয়োডিন ভরপুর।ে তাই রান্নায় সাধারণ নুন একেবারেই ব্যবার না করে আয়োডিন যযিন যযকভরযুক
২. মাছ: 물고기
Shutterstock
মাছে রয়েছে ভরপুর ওমেগা ৩ ফ্যাটি এসিড ও সেলেনিয়াম (২)। ওমেগা 3 ফ্যাটি এসিড এল ডি এল কোলেস্টেরলকে কম করতে সাহায্য করে ও সেলেনিয়াম থাইরয়েড হরমোনকে সঠিকভাবে নিয়ন্ত্রণ করে. মাছের মধ্যে রুই, কাতলা, চিংড়ি, টুনা, সার্ডিন, স্যালসা, স্যালমন, ইখমন, ইত্যইখ্যইখ্যইখ্যইখ্যইি তবে মনে রাখবেন, মাছ যেন অতিরিক্ত ভাজা বা রান্না করা না হয়; এতে মাছের আসল গুণ হারিয়ে যায়।
৩. টেংরীর স্যুপ: 뼈 국물
টেংরি অর্থাৎ খাসির মাংসের হাড় ফুটিয়ে যেই স্যুপ তৈরী হয়, সেটি যেকোনো হাইপোথাইরোয়েডিজমে আক্রান্ত মানুষের জন্যে খুব উপকারী. এই সময় প্রয়োজনীয় ক্যালসিয়ামের অভাবে হাড়ের জোর কম হয়ে আসে যার ফলে হাড়ের ভঙুরতটা দেখা দেয়. তাই এই সময় ক্যালসিয়াম যুক্ত খাদ্য খাওয়া খুবই জরুরি। প্রতিদিন এক বাটি টেংরীর স্যুপের মধ্যে কয়েকটি সবজি ভালো করে ফুটিয়ে সেটি খাওয়ার অভ্যেস করলে উপকার পাওয়া যায় (3).
৪. ফল ও সবজি: 채소 및 과일
শাক সবজি এবং ফলে রয়েছে নানারকমের মিনারেল, ভিটামিন, এন্টিঅক্সিতবই্সিতবই্সিডেন্টর যদিও কিছু কিছু সবজি এই সময় খাওয়া ঠিক নয়, যেমন - * - ফুলকপি, মিষ্টি আলু, পালংশাক, বাঁধাকপি, মুলো, ইত্যাদি. এগুলিকে গোইট্রোজেন বলা হয় (৪)। তবে এগুলি ভালো করে রান্না করলে গোইট্রোজেন উপাদানগুলি মরে যায়।
৫. দুগ্ধ পদার্থ যুক্ত খাদ্য: 유제품
কম ফ্যাট সম্পন্ন দুধ, দই এবং পনিরে রয়েছে উচ্চ পরিমাণ আয়োডিন এবং সেলেনিয়াম যা থাইরয়েড নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে. এছাড়া দুগ্ধজাত পদার্থে থাকা এমিনো এসিড লাইরোসিন হাইপোথাইরোয়েডিজমের নানারকম পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া যেমন বিষন্নতা, ক্লান্তি, ইত্যাদি দূর করতে সাহায্য করে (5).
৬. মুরগির মাংস: 치킨
মুরগির মাংসে রয়েছে প্রয়োজনীয় জিঙ্ক যা হাইপোথাইরয়েডের বিরুধ্যে কাজ করে ও সেটিকে ট্রিওডোথাইরোনিন (T3) ও থোরোক্সিনে (T4) রূপান্তর করতে সাহায্য করে (6). সপ্তাহে অন্তত ৩ বার ২ টুকরো করে মাংস খাওয়ার অভ্ ९ েস করলে ভালভালভালত
৭. ডিম: 계란
Shutterstock
আয়োডিনের একটি সূত্র হল ডিম যা হাইপোথেইরয়েডিজম হাক তবে এক্ষেত্রে ডিমের সাদা অংশটিই খাওয়া উচিৎ এবধ কুসুমটি বাদ দও কুসুমটি ডিমের কুসুম খেলে কোলেস্টরল বেড়ে যেতে পারে।
৮. শিম শস্য: 콩과 식물
শিম জাতীয় শস্য বা ডাল হল আয়োডিন ও জিঙ্কে ভরপুর (৮)। প্রতিদিন নিয়ম করে ডাল, বিনস, ছোলা, মটরশুঁটি, ইত্যাদি ভাওেয়ওেয়ওে এতে থাইরয়েড গ্রন্থিগুলি থেকে প্রয়োজনীয় হরয়।রমোন নিঃসরজন
৯. অলিভ অয়েল: 올리브 오일
হাইপোথাইরয়েডিজম থাকলে, সমস্ত রান্না অলিভ ওয়েলে করা ভালো। অলিভ ওয়েলে রয়েছে প্রয়োজনীয় ফ্যাট এবং পুষ্টিকর উপাদান যা থাইরয়েড হরমোনগুলিকে সঠিকভাবে নিয়ন্ত্রণ করে (9). অলিভ অয়েল এল ডি এল কোলেস্টরল নামিয়ে ওজে কমাতে ও হার্ট সুকস্থে
১০. জল: 물
জল কোনো খাদ্য না হতে পারে, কিন্তু হাইপোথাইেোয়েডিজমের জন্যর জন্যর জন্য প্রতিদিন নিয়ম করে 3 থেকে 4 লিটার জল পান করার অভ্যেস করুন, কারণ শরীরের নানা রকমের বিষাক্ত পদার্থ অনায়াসে দূর করা যায় জলের মাধ্যমে. এছাড়া থাইরয়েড নিয়ন্ত্রণ করতে যেসব অঙ্গগুলি সাহায্য করে সেগুলি জলের সাহায্যে কার্যকরী করা যায়.
হাইপো থাইরয়েডে কি খাওয়া উচিত নয় – 벵골어의 갑상선 기능 저하증에서 피해야 할 음식
Shutterstock
নিচের এই খাদ্যগুলি হাইপোথাইরয়েডের ক্ষেত্রে একেবা়েইেবাতেই খাতেখি বিস্তারিতভাবে জেনে নিন:
১. কাঁচা অথবা অর্ধেক রান্না করা শাক সবজি, বাঁধাকপি, ব্রকোলি, পালংি শাক
২. গ্লুটেন যুক্ত খাদ্য।
৩. অতিরিক্ত চিনি যুক্ত খাদ্য।
৪. প্যাকেটজাত খাদ্য বা জাঙ্ক ফুড অথবা তেলে ভাজা খাদ্য যেমন আলুর চিপ্স, ফ্রেঞ্চ ফ্রাই, ওয়েফার, ইত্যাদি. এগুলির মধ্যে থাকে উচ্চ সোডিয়াম কিন্তু কিন্ো আথ়োডিন নেডি এছাড়া এতে কোলেস্টরল বেড়ে যায়।
৯. হাইপোথাইরয়েডের ক্ষেত্রে গ্রিন টি পান করা একেবারেই নিষিদ্ধ কারণ এতে রয়েছে এন্টি থাইরয়েড উপাদান (10).
হাইপার থাইরয়েড এর আহার চার্ট – 벵골어의 갑상선 기능 항진증 다이어트 차트
কখনও কখনও থাইরয়েড গ্রন্থিগুলি একেবারে উল্টোভাবে কাজ করে, অর্থাৎ অতিরিক্ত পরিমানে থাইরয়েড হরমোন নিঃসরণ করে যাকে বলা হয় হাইপারথাইরয়েড. নিচে আপনার জন্যে রইলো হাইপার থাইরয়েডের আহার চার্ট:
কখন খাবেন | কি কি খাবেন? | ক্যালোরি |
---|---|---|
ভোরবেলায় (৭:০০ – ৭:৩০) | ২ গ্লাস জল | ০ |
জলখাবার (৮:১৫ – ৮:৪৫) | টমেটো + আপেল + আঙুরের তৈরী স্মুদি এবং দুটি সেদ্ধ ডিম | ৩০৭ |
মাঝ সকালে (১০:৩০) | ১ টি মিডিয়াম সাইজের কাপ ভর্তি কচি গাজর লেবুর রস ় নুনের সাথে মাখি | ৭০ |
দুপুরে (১২: ৩০- ১:০০) | টুনা / মুরগির মাংস / পালং শাকের সাথে মেশানো মাশরুল স্যালুাড, টমেটো এেট | ৩৭০ |
বিকেলে (৪:০০) | ১ কাপ গ্রিন টি + ৩২ টি পিস্তা বাদাম | ৫৭০ |
রাতে (৭:০০ – ৭:৩০) | বিনস দিয়ে তৈরী স্যালাড, সবজি দিয়ে তৈরী মাছের ঝোল | ২৬৭ |
হাইপার থাইরয়েডে কি খাওয়া উচিত – 벵골의 갑상선 기능 저하증을위한 음식
হাইপার থাইরয়ডিজমের ক্ষেত্রে যেই যেই লক্ষণগুলি সবথেকে বেশি করে ফুটে ওঠে সেগুলি হল ওজন অত্যাধিক কমে যাওয়া, উত্তেজনা হওয়া, মহিলাদের ক্ষেত্রে মাসিকের অনিয়ম, চোখ ফুলে যাওয়া, খিদে বেড়ে যাওয়া, ঘুমের অভাব ও ত্বকে সারাক্ষণ ঘাম ঘাম ভাব. এক্ষেত্রে যেসব খাদ্যগুলি সব থেকে বেশি করে খাওয়া উচিত সেগুলি হেগুলি
১. কাঁচা সবজি ও ফল: 생과일 및 채소
কাঁচা ও পাতা সমৃদ্ধ সবুজ শাক ও সবজি খেলে অতিরিক্ত থাইরয়েড হরমোন নিঃসরণ হওয়াকে আটকানো যায়. এর জন্যে যেসব সবজিখাওয়া উচিত সেগুলি হল ব্রকোলি, পালং শাক, বাঁধাকপি, গাজর, ফুলকপি, লেটুস, ইত্যাদি. ফলের মধ্যে খাওয়া উচিত কমলা লেবু, আপেল, টমেটো, আঙ্জায, দ তামুর, কিতিত
২. ব্রাউন রাইস: 현미
ব্রাউন রাইস হল উচ্চ গোইট্রোজেনিক সমৃদ্ধ, যাতে রয়েইেফিইেফিছেবালি প্রতিদিন ১/২ থেকে ১ কাপ ব্রাউন রাইস খাওয়ার অভ্যেস করা ভালো।
৩. 제품: 린 단백질
প্রোটিন যেমন মুরগির মাংস, মাছ, মাশরুম, সয়াবিন ও ডাল খাওয়া হাইপোথাইরয়েডের ক্ষেত্রে খুবই জরুরি. এসব প্রোটিন অনেকটা দেরিতে হজম হওয়ার ফলে পেট অনেক্ষণি ভর্তি
৪. গ্রিন টি: 녹차
Shutterstock
হাইপার থাইরয়েড যখন নিয়ন্ত্রণ করার প্রয়োজন হয় তখন গ্রিন টি হল একটি অনবদ্য ঔষধীয় পানীয় যার মধ্যে রয়েছে এন্টি থাইরয়েড উপাদান ও ফ্লুরাইড. প্রতিদিন অন্তত ২ কাপ করে গ্রিন টি পান করার অভ্যেস করুন।
৫. ঔষধিক গাছ: 허브
কিছু কিছু ঔষধীয় গুণ সমৃদ্ধ পাতা যেমন ধনে পাতা, অরিগ্যানো, তুলসী পাতা, পুদিনা, ইত্যাদি হাইপোথাইরয়েডিজম নিয়ন্ত্রণ করতে বিশেষভাবে সাহায্য করে. তাই এগুলি রোজ খেলে উপকার পাওয়া যায়।
হাইপার থাইরয়েডে কি খাওয়া উচিত নয় – 벵골의 갑상선 기능 항진증에서 피해야 할 음식
Shutterstock
হাইপোথাইরোয়েডে ভুগলে যেই সমম্ত খাদ্যগুলি একেয়েইযি়েইখি
১. অতিরিক্ত আয়োডিন, জিঙ্ক এবং সেলেনিয়াম সমৃদ্ধ খাদ্য যেমন সামুদ্রিক মাছ, ডিম, নুন, ব্রাজিল বাদাম, ইত্যাদি.
২. কৃত্রিম ভাবে তৈরী মিষ্টি জাতীয় সুইটনার।
৩. দুধ এবং দুগ্ধ পদার্থ যেমন দই, মাখন, পনির, চিজ, ইত্যাদি।
৪. মদ্যপান ত্যাগ করুন এবং যেকোনো বোতলবন্দি পানীয় পর্যধিতযখন্ত যাগ
৫. প্যাকেটজাত খাদ্য বা জনক ফুড এবং কৃত্রিমভাবে সুগন্ধযুর্ত যুক্ত যুক্ত যুক
থাইরয়েড রোগের জন্য আরো কিছু টিপস – 벵골의 갑상선 다이어트를위한 다른 팁
যদিও থাইরয়েডের ক্ষেত্রে খাদ্যতালিকা একটি বিশাল ভূমিকা নিয়ে থাকে, তবুও খাদ্যের বাইরেও এমন কিছু নিয়মিত অভ্যেস ও জীবনশৈলী মেনে চলতে হবে যা হাইপোথাইরোয়েডিজম এবং হাইপারথাইরোয়েডিজম দুটির ক্ষেত্রেই খুব জরুরি. জেনে নেওয়া যাক কি কি করা উচিত ও কি কি করা উচিত নয়:
কি কি করা উচিত:
- বেশি করে জল পান করুন
জল থাইরয়েডের ক্ষেত্রে খুবই প্রয়োজনীয় একটি ওষধির জলের সাহায্যে নানারকমের বিষাক্ত পদার্থ শরীর থেকে বেরিয়ে যায়। এছাড়া জল মেদ ঝরাতে ও ওজন নিয়ন্ত্রণ করতেও সাহায্য করে।
- ডায়েটের দিকে খেয়াল রাখুন
একজন থাইরয়েডে আক্রান্ত মানুষের ১০০০ ক্যালোরির বেশি খাদশি খাদওি তাই ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে সঠিক খাদ্য তালিকা অর্থাৎ ডায়েট চার্ট বেছে নিয়ে নিয়মিত খাওয়া দাওয়া করুন.
- যোগ ব্যয়াম করুন
থাইরয়েডের ফলে নানা রকম সমস্যা সৃষ্টি হয়, যার মধ্ধি ওজবে।জবেধজ্ন বধজন নিয়মিত যোগা অথবা ব্যয়াম করা খুবই জরুরি। এতে শরীর সম্পূর্ণভাবে সচল থাকে ও মেজাজ ভাল থাকে।
- ভালো করে ঘুমান
দিনে কম করে ৮ ঘন্টা ঘুম খুবই জরুরি। না ঘুমোনোর ফলে শরীরে আরো বেশি ক্লান্তি আসে ও সারাদিন অলস লাগে।
- চিন্তা মুক্ত থাকুন
অতিরিক্ত বিষন্নতা বা মানসিক চাপ থেকেও শরীরে নেতিবাচক প্রভাব পড়ে যার ফলে থাইরয়েড ধরা পড়ে. তাই সব সময় হাসি খুশি ও প্রানোজ্জল থাকার চেষ্টা করা দরকার।
কি কি করা উচিত নয়:
- তৈলাক্ত খাদ্য থেকে দূরে থাকুন
বেশি ভাজা খাবার বা তৈলাক্ত খাবার খেলে থাইরয়েডের ়ে়ঙয়ঙযা বেতযে তাই কম তেলে রান্না করা উচিৎ, অলিভ অয়েল ব্যবহার করা আরও ভালো।
- বাইরের খাবার থেকে দূরে থাকুন
ফাস্ট ফুড থাইরয়েডের জন্যে অতিরিক্ত বিষাক্ত কারণ এতে থাইরয়েড উৎপন্ন করা হরমোনগুলি খুব খারাপভাবে বেড়ে যায়.
- ধূমপান ও মদ্যপান বন্ধ করুন
ধূমপান বা মদ্যপান দুটিই হল থাইরয়েডের জন্যে ক্ষতিকারক। এই ধরণের নেশা বন্ধ না করলে থাইরয়েড শুধু হে তা নযধ, সারেটি আরেটি সার না
- নুন কম খান
রান্নায় যেটুকু নুনের প্রয়োজন হয় সেইটুকু ছাড়া পাতে নুন একেবারে না খাওয়া উচিত, প্রয়োজনে রান্নাতেও নুন কম ব্যবহার করতে হবে.
হাইপোথাইরয়েডিজম ও হাইপারথাইরোইয়েডিজম দুটিই হল খুব গুরুতর সমস্যা যা একেবারেই অবহেলা করা ঠিক না. তাই থাইরয়েডের সমস্যা যাতে কোনোদিনও না হয় তার জন্যে এর প্রবণতা থেকেও আজ থেকেই দূরে থাকতে হবে. সেইজন্যে আপনার উচিত আজ থেকেই নিজের খাদেযতালিকা ও দক জড়বনধওারিকজড়বনধওনার আশা করি আমরা এই পোস্টে আপনাকে থাইরয়েড নায়ে অনেক কিছু জিছু জিই এ বিষয় কোনো মতামত থাকলে বা আরো কিছু জানা থাকলে আমাদেমেযঅবশ্যঅবশ্যঅবশ্যঅবশ্যঅবশ্যঅবশ্যো