차례:
- ওজন কমানোর উপায় : 벵골어로 체중을 줄이는 방법
- ১) রান্নাঘরের পরিবর্তন
- ২) সকালে খালি পেটে মেথিজল পান করুন
- ৩) গ্রিন টি পান করুন
- ৪) ভারসাম্যপূর্ণ খাবার খান
- ৫) আস্তে আস্তে চিবিয়ে খান
- ৬) খাদ্যতালিকায় ফল, শাকসবজি এবং দানা শস্য জাতীয় খাবনার
- ৭) প্রতিবার খাবারের সাথে প্রোটিন গ্রহণ করুন
- ৮) একদিন নিজের সাথে প্রতারণা করতেই পারেন
- ৯) প্যাকেটজাত পানীয় বর্জন করুন
- ১০) অতিরিক্ত রন্ধন থেকে বিরত থাকুন
- ১১) রাতের খাবার ৭:৩০ টার আগে খান
- ১২) আপনার খাদ্য তালিকায় নজর দিন
- ১৩) নিজেকে হাইড্রেটেড রাখার চেষ্টা করুন
- ১৪) প্রতিটি পদক্ষেপ গণনা করুন
- ১৫) মন ভরে হাসুন
- ১৬) প্রক্রিয়াজাত খাদ্য এড়িয়ে চলুন
- ১৭) ভাল করে ঘুমান
- ১৮) মেডিটেশন করুন
- ১৯) প্রেরণামূলক উক্তি পড়ুন
- ওজন কমানোয় ডায়েট এর ভূমিকা : 벵골에서 체중 감소를위한 다이어트
- ১) ওজন কমানোর ক্ষেত্রে ডায়েট প্রয়োজনীয় কেন?
- ২) আপনার ডায়েট চার্ট জানুন
- ৩) খাবার মাঝে বিরতি খুব বেশি দেবেন না
- রোগা হওয়ায় ব্যায়ামের ভূমিকা : 벵골에서 체중 감소를위한 운동
- নিজেকে ভালোবাসুন এবং নিজের খেয়াল রাখুন :
বিশেষত মেয়েদের ওজন নিয়ে চিন্তার শেষ নেই। বিয়ে যাওয়ার আগে আপনার পছন্দের গাউনটা বার করে পড়তে গিয়ে অবাক হচ্ছেন, একি এটা সেদিনও তো ঠিকই ছিল? এখন হঠাৎ টাইট কেন হচ্ছে? কিংবা মেট্রো স্টেশনে দাঁড়িয়ে ট্রেন আসার অপেক্ষা করতে করতে একবার মনে হল ওজন মাপার যন্ত্রে নিজের ওজনটা একবার দেখে নি. আর তখনই চক্ষু চড়কগাছ? এমন হতেই পারে। যতই ভাবছেন ওজন সঠিক রাখবেন, ততই যেন দিনে দিনে ওজন বেড়ে চলে।ে শারীরিক গঠন এবং খাওয়া-দাওয়ার অভ্যাস এর ওপর মানুষের শরীরে মোটা হয়ে যাওয়ার প্রবণতা নির্ভর করে. আর তাই আমাদের সকলকেই একটা নির্দিষ্ট খাদ্যাভ্যাস, একটি সঠিক জীবনযাত্রার ওপর নির্ভর করে চলতে লাগে. তাই জেনে নিন কিভাবে খুব সহজে ওজন কমিয়ে আপনাকে রোগা করে তুলবেন এবং ওজন কমানোর জন্য কোন কোন খাবার গুলো আপনি খাবেন. এছাড়া আর কি কি মেনে চলবেন? কেননা মেদহীন, একটি তন্বী চেহারা আমাদের সকলরই স্বপ্ন থাকে। আসুন তবে জেনে নিন রোগা হওয়ার কিছু সহজ উপায়।
ওজন কমানোর উপায়: 벵골어로 체중을 줄이는 방법
রোগা হওয়ার উপায়গুলি জানার আগে অবশ্যই আপনাকে নিজেকে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ করে তুলতে হবে যে, অবশ্যই এটি মেনে চলবো আমি. নিজেকে সুন্দর ছিপছিপে করে তুলতে চাইলে ওজন কমানোর উপায় গুলি মেনে চলুন এবং নিজের প্রয়োজনীয় খাদ্যাভ্যাস গড়ে তুলুন. ওজন কমানোর অর্থাৎ রোগা হওয়ার উপায় গুলি এক নজরেদেখে নিনি:
১) রান্নাঘরের পরিবর্তন
নিজেকে ওজন কমিয়ে সুন্দর করে তোলার আগে এবং নিজের খাদ্যাভ্যাসে পরিবর্তন আনার আগে অবশ্যই আপনার রান্নাঘরে পরিবর্তন আনতে হবে. হাতের কাছে থাকা প্রক্রিয়াজাত খাদ্য সামগ্রী, চিনি, দুধ, চকলেট, কার্বোহাইড্রেট জাতীয় খাবার, যে কোনো রকমের জাঙ্কফুড এগুলো আগে সামনে থেকে সরিয়ে ফেলুন. কেননা খিদের পেটে এই সমস্ত জিনিষগুলি আমাদের বেশি আকর্ষণ করে, তাই এগুলি নিজের চোখের সামনে থেকে দূরে রাখুন. সেই জায়গায় শাক, সবজি, ফল, দানাশস্য, গমের রুটি, প্রোটিন জাতীয় খাদ্য দ্রব্য আপনার রান্নাঘরে এবং ফ্রিজে ভালো করে স্টক করে রাখুন. যাতে আপনার খিদে পেলে সেই সমস্ত খাদ্য গুলির দিকে আপনার হাতটা যায় এবং রান্নাঘর থেকে যে জিনিস গুলো বাদ দিয়ে দিয়েছেন সেগুলির কথা একেবারেই ভুলে যান. কার্বোহাইড্রেট জাতীয় খাদ্য, প্রক্রিয়াজাত খাদ়্ডিযচামিউচ্ত, উচ্তচকলেট এগুলো যত পরিমাণে আপনি খাবেন সেগুলি ওজন কমানোর পরিবর্তে আরো আপনার ওজনকে বাড়িয়ে দেবে. যে কারণে এই ধরনের খাবার গুলিকে চোখের সামনে থেকে দূরু রাখতে হবেএতে হবেএতে হবেএতে হবেএতে যাতে আপনি সুষম খাদ্য গ্রহণ করতে পারেন আর সেই জন্যই সর্বপ্রথম রোগা হওয়ার উপায় হিসেবে আপনাকে রান্নাঘরে পরিবর্তন আনতে হবে.
২) সকালে খালি পেটে মেথিজল পান করুন
Shutterstock
রোগা হওয়ার উপায় গুলির মধ্যে অন্যতম হলো সকাল বেলা খালি পতালি পখালি আগের দিন রাতে এক কাপ জলে দুই চামচ মেথি ভিজিয়ে রাখুন। পরদিন সকালে মেথি ছেঁকে নিয়ে জলটা পান করুন। মেথির বীজ শরীরের বিপাক ক্রিয়াকে উন্নত করে, যার ফলে সকালে এই মেথির ভেজা জল খাওয়ার ফলে সারাদিন আপনি যা খাবার খাবেন সেটি দ্রুত হজম হয়ে যাবে এবং বিপাক প্রক্রিয়া সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন হবে. এছাড়াও সকালবেলা মেথির জল পান করার ফলে এটি শেীর থেকে টক্সিহা কের করেহাযক্সিহাযক্সিহ তাই আপনার দিনের শুরুটা যদি সুস্থ এবং স্বাস্থ্যসম্মত হয়, সারাটা দিন ও আপনার শরীর ভালো যাবে এবং ওজন কমানোর জন্য এটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি পদ্ধতি. দিনের শুরুটা আপনার ওজন কমানোর ক্ষেত্রে অনেকাংশে নির্ভর করে।
৩) গ্রিন টি পান করুন
গ্রিন টি হল একটি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যুক্ত পানীয়, যা শরীর থেকে টক্সিন রিমুভ করতে এবং পেটের চর্বি কমাতে সহায়তা করে. দিনে অন্তত দুই থেকে তিনবার যদি গ্রিন টি পান করতে পারেন তাহলে এক সপ্তাহে প্রায় 400 থেকে 500 ক্যালরি আপনার শরীর থেকে হ্রাস পাবে. তাই সকালে ব্রেকফাস্ট এর সাথে এবং বিকেল বেলা স্নেক টাইমে এক কাপ করে কাপ করে এটি শরীরের মেদ কমানোর পাশাপাশি আপনার ত্বকের উজ্জ্বলতা প্রদান করবেরদান করবে যার ফলে ত্বক সহজে আর্দ্রতা হারাবে না এবং শরীর সুস্থ থাকবে। ওজন কমানোর উপায় গুলির মধ্যে গ্রিন টি পান একটি ধ্যুত্বপূর্পূর্পূর্পূর্ এইটিকে ভুলে গেলে চলবে না। এটি অবশ্যই আপনার দৈনন্দিন জীবনের অঙ্গ করে তুলুন।
৪) ভারসাম্যপূর্ণ খাবার খান
Shutterstock
তাড়াতাড়ি রোগা হওয়ার জন্য খাদ্য তালিকা থেকে ফ্যাট এবং কার্বোহাইড্রেটকে একেবারে বাদ দিয়ে দিলেন, কেবলমাত্র প্রোটিন জাতীয় খাদ্য গ্রহণ করলেন; এটি কখনো করবেন না। কেননা শরীরের জন্য সব ধরনের খাদ্য উপাদানই প্রয়োজনীয়। হ্যাঁ, কিছু অন্তত বাদ দিতে হবে। তবে আমাদের শরীরের ক্ষেত্রে ভালো কার্বোহাইড্রেট এবং ভালো ফাযো ফজর তাই নিজের খাবার এমনভাবে খান কিংবা খাদ্য তালিকা এমন ভাবে প্রস্তুত করুন যেখানে প্রয়োজনীয় পরিমাণে কার্বোহাইড্রেট, প্রোটিন ও ফ্যাট তিনটিই উপস্থিত থাকে. আপনার খাদ্যতালিকায় এই তিনটি খাদ্য উপাদান সঠিক মাত্রায় থাকলে তা শরীরের ভারসাম্য বজায় রেখে শরীরকে প্রয়োজনীয় শক্তি সরবরাহ করে এবং শরীরের অনাক্রমতা বাড়াতে সাহায্য করবে. এর পাশাপাশি সুস্থভাবে স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটাবে। যার ফলে শরীর থেকে চর্বি কমে গেলেও আপনার শেলীর সুস্থ এবং প্রবাণ ध ্রবাণ ध ্র কারণ রোগা হতে গেলে শরীরে সব ধরনের খাদ্য উপাদানের প্রয়োজন। কোনোটার পরিমাণ কম,কোনোটার বেশি। তাই সেই কথা মাথায় রেখে নিজের দৈনন্দিন আহার গ্রহণ করুন। কেননা ওজন কমানোর টিপসে কখনোই কার্বোহাইড্রেট ও ফ্যাট ়াবাটদ জাতয জাতয
৫) আস্তে আস্তে চিবিয়ে খান
গবেষণায় লক্ষ্য করা গিয়েছে যে, আপনি যত ধীরে ধীরে খাবার চিবিয়ে খাবেন আপনার ক্যালরি কত পরিমান খরচ হতে থাকবে. কেননা আস্তে আস্তে চিবিয়ে খেলে তা শরীরকে বেশি খাবার খেতে বাধা দেয় এবং মস্তিস্ককে একটা নির্দেশনা প্রেরণ করে যে আমার পেট ভর্তি হয়ে গেছে. এছাড়াও এটি পাচন প্রক্রিয়াকে সহায়তা করে। কেননা আপনি খাবার যত ধীরে ধীরে চিবিয়ে খাবেন সেটা খুব দ্তুত হজরুত হজরুত হজরুত হজরুত দ্রুত এছাড়াও কোন খাবার যদি প্রতিবার মুখে 35 থেকে 50 বার চিবিয়ে খাওয়া যায় এতে আপনার মুখের মেদও যেমন কমতে থাকবে, এর পাশাপাশি খাবারটি ও ভালো করে মিশিয়ে আপনার পেটে যাবে. যা আপনার হজম শক্তিকে আরো উন্নত করবে। তাই রোগা হতে গেলে অবশ্যই আপনি যে খাবারটি খাচ্ছেন সেটি ভালো করে চিবিয়ে খান এবং খেতে বসে তাড়াহুড়ো না করে ধীরে ধীরে সময় নিয়ে খাবারটি খান. এটি আপনার শরীরকে হজমে সহায়তা করবে এবং শরীরের ওজন কমাতে সহাতে সাহাতে ওজন কমানোর ঘরোয়া উপায় গুলির মধ্যে এটি অন্যতম।
৬) খাদ্যতালিকায় ফল, শাকসবজি এবং দানা শস্য জাতীয় খাবনার
Shutterstock
ওজন কমানোর টিপস মেনে রোগা হতে গেলে অবশ্যই আপন ার খাদ্য রতকনতেরতকিতি আর সেই তালিকায় খাবারগুলি আপনার যেমন পছন্দসই হতে হবে তেমনই তো আপনার শরীরের জন্য প্রয়োজনীয় হতে হবে. ওজন কমানোর ক্ষেত্রে খাদ্যতালিকায় প্রোটিন জাতীয় খাদ্য, কম ক্যালরি যুক্ত ফল, সবজি এবং দানাশস্য জাতীয় খাদ্য বেশি মাত্রায় রাখতে হবে. এছাড়াও প্রতিদিন তিনটি আলাদা রকমের ফল 5 টি আলাদা ধরনের শাকসবজি এবং ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার খেতে হবে. এ কারণে আপনি খাদ্যতালিকায় ব্রাউন রাইস, বাদামি পাউরুটি, পপকন,বার্লির মতো গোটা দানা শস্য গুলি অন্তর্ভুক্ত করতে পারেন। এটি আপনার শরীরকে প্রয়োজনীয় ফাইবার সরবরাহ করবে। এই ধরনের খাদ্য গুলি গ্রহণ করার ফলে আপনার পেট অনেকক্ষণ ভর্তি মনে হবে এবং কিছুক্ষণ বাদে বাদে খিদে পাবে না. যার ফলে আপনার উল্টোপাল্টা খাবার প্রবণতাটা ও কমবে এবং শরীর নিজের প্রয়োজনীয় ক্যালোরি কমাতে পারবে. ওজন কমানোর খাবার গুলির মধ্যে এই গুলির কথা অবশ্যই মাথায় রাখবেন যা আপনার শরীরকে একটি নির্দিষ্ট গঠন দিতে সাহায্য করবে.
৭) প্রতিবার খাবারের সাথে প্রোটিন গ্রহণ করুন
দিনে কমপক্ষে তিনটি বড় মিল এবং তিনটি ছোট মিল রাখতে চেষ্টা করুন এবং প্রতিবারই খাবার সময় কিছু পরিমাণ প্রোটিন জাতীয় খাদ্য খাওয়ার চেষ্টা করুন. চর্বিহীন প্রোটিন জাতীয় খাবার গুলি যেমন টক দই, বাদামের মাখন, ডিম, মটরশুঁটি, মাংসের ছোট ছোট অংশ এগুলি খাদ্যতালিকায় রাখার চেষ্টা করুন. কিংবা যে কোন ধরনের সেক এর মাধ্যমে শরীরে প্রোটহন জাতীয় করাদ় করাদ় ক কেননা ওজন কমানোর সময় শরীরে যথাযথ পরিমাণে প্রোটিন জাতিন জাত কমানোর কারণ এটি শরীরকে সচল রাখার পাশাপাশি শরীরকে পরিশ্রম করয়িকরজর প্রজর প্র এছাড়া প্রোটিন জাতীয় খাদ্য মেদ কমাতে সহায়তা করে। তাই ওজন কমানোর ক্ষেত্রে খাদ্যতালিকায় প্রোটিন জাতীয় খাবার বেশি পরিমাণে গ্রহণ করার চেষ্টা করুন. খাদ্য গ্রহণের সময় অবশ্যই ওজন কমানোর এই টিপসটি মা।ায় রায় রা
৮) একদিন নিজের সাথে প্রতারণা করতেই পারেন
একনাগাড়ে ডায়েট চার্ট মেনে খাবার খেতে খেতে বিরক্ত হয়ে গেছেন কিংবা একঘেয়ে হয়ে যাচ্ছেন মনে হচ্ছে? এটি যাতে না হয় সেই কারণেই সপ্তাহে ছদিন সুষম খাদ্য গ্রহণ করলেও একটি দিন প্রতারণার দিন হিসেবে অর্থাৎ 'চিট ডে'হিসেবে রাখতে পারেন. এই দিনটি আপনার মনের খুশিতে আইসক্রিম, ফুচকা, কোল্ড ধ্রিংকস, এগরবিরিয়ানি যা খুশি খেতে পারেন। এই দিন আপনাকে কেউ বাধা দেবে না। কেননা এই একদিন আপনি বাইরের খাবার গ্রহণ করার ফলে শারীর একটু অহন্য করঅহণক যার ফলে শরীরেরও একঘেয়ে মনে হবে না। যে কোনো কাজই আমরা যদি প্রতিনিয়ত একভাবে করে থাকি সেক্ষেত্রে আমাদের বিরক্ত যেমন আসে শরীরেরও তেমনি একই ধরনের সাদামাটা খাবার খেয়ে খেয়ে বিরক্ত আসতেই পারে. সেই জন্য ডায়েট অনুসরণ করার সময় অবশ্যই একটি 'চিট ডেবনিট ডেবন'রাণ না হলে আপনার কষ্ট করে করা ডায়েটটি হয়তো কার্যকর নাও হতে পারে। তাই ওজন কমাতে গিয়ে বাইরের খাবারকে একেবারেই না করবেন না। একটা দিন রাখুন যেদিন আপনি নিজের পছন্দ মতন খাবার খাবেন।
৯) প্যাকেটজাত পানীয় বর্জন করুন
ওজন কমাতে গিয়ে প্যাকেটজাত পানীয় ভুলেও কান্তু ॖ েতে যেতে কিংবা হঠাৎ করে ইচ্ছা হল বলে ক্যালোরি বিহীন কোল্ড্রিংসের ক্যান একদম ড্রিযান একদম কেননা ওগুলি স্বাস্থ্যের ক্ষতি করতে পারে। এটাকে প্যাকেটজাত পানীয়গুলি ক্যালোরিবিহীন দাবি করলেও এই গুলিতে এমন কিছু উপাদান রয়েছে যা শরীরে উপকারের বদলে অপকারই করে. এমন কি এগুলো আপনার শরীরের ওজন না কমিয়ে বৃদ্ধরিতে অংশগ্রহশগ্রহশ তাই যদি ফলের রস খেতে হয় সেটা বাড়িতে বানিয়ে খান। এছাড়া এই ধরনের প্যাকেটজাত পপানীযেে গুলিতে চিনির পকি়ির তাই এগুলি অতিরিক্ত পান করলে ডায়াবেটিসের সম্ভাবনা দেখা দিতে পারে।ে তাছাড়া এগুলি কত দিনের আগেকার তৈরি তা সঠিক জানা যায় না বলে এগুলির তাজা ভাব নিয়েও সন্দেহ থাকে. তাই ফলের রস খেতে হলে অবশ্যই বাড়িতে মিক্সার এটা তৈরি করে নিন। এটি যেমন স্বাস্থ্যকর এবং পুষ্টিকর এবং শরীরের জন্য যথাযথ।
১০) অতিরিক্ত রন্ধন থেকে বিরত থাকুন
ওজন কমানোর খাবার তৈরি করার সময় সেগুলি অতিরিক্ত রন্ধন করাকু।ে বিরতেক কেননা খাদ্য উপাদান গুলির অতিরিক্ত রন্ধন পে্রক্রিযেদ়ার ফলে সগুলি নিজুলি সে কারণে আপনি যে জন্য খাচ্ছেন সেই কারণটাই হয়তো পূরণ হলো না অর্থাৎ যে পুষ্টি গুলি শরীরকে দেওয়ার জন্য আপনি খাবারগুলো খাচ্ছেন সেগুলো হয়তো কার্যসিদ্ধি হলো না. কিংবা শরীর সেই প্রয়োজনীয় উপাদান গুলি গ্রহণ করতে ४ ারল না। তাই কোন রান্নাই বেশিক্ষণ করবেন না। হালকা ভাবে করার চেষ্টা করুন। অতিরিক্ত রান্না করার ফলে খাদ্য উপাদান গুলি পুষ্টিগুণ নষ্ট হয়, সেগুলি জাঙ্ক খাবারের মতন হয়ে যেতে পারে. তাই ভাপে পদ্ধতিতে কিংবা গ্রিল করে,বেকড করে যেকোনো ধরনের খাবার ওজন কমানোর জন্য আপনি খেতে পারেন। এতে শরীর তার পুষ্টি তাও পাবে এবং আপনার খেতেথ ভালো লাগবে খুব বেশি মসলা খাওয়া থেকে বিরত থাকুন। প্রয়োজনে দিনে তিনবার বড় মিল গুলি নেওয়ার সময় অবশ্যই চার পাঁচটি ফল সবজির মিশ্রনে স্যালাড গ্রহণ করুন এবং রঙিন শাকসবজি খাদ্যতালিকায় রাখুন. এগুলি আপনার মনকে যেমন ভালো রাখবে তেমনি আপনার শরীরকে সুস্থ রাখত রাখতে তাই ওজন কমানোর জন্য খুব বেশি রান্না এড়িয়ে চলুন।
১১) রাতের খাবার ৭:৩০ টার আগে খান
খাদ্য তালিকা তৈরীর সময় অবশ্যই মাথায় রাখবেন প্রত্যেকটা খাদ্যের মাঝে যেন দু'ঘণ্টার একটি বিরতি থাকে এবং রাতের শেষ খাওয়া অর্থাৎ ডিনার যাতে সন্ধ্যা সাড়ে সাতটার আগেই হয়ে যায় সেই বিষয়টি নিশ্চিত করবেন. খুব বেশি যদি খিদে পায় সে ক্ষেত্রে ঘুমোতে যোবার আগে মাখিংিতটিংুধকি তবে রাতের খাবারটা সেটি অবশ্যই সাড়ে সাতটার মধ্যে শেষ করবেন। কেননা ঘুমাতে যাওয়ার অন্তত তিন ঘণ্টা আগে রাতের খাবার খাতত খেয়ে ঘুমোতে যাওয়া একদমই উচিত নয়। এর ফলে খাবার গুলো সঠিক ভাবে হজম হতে পারে না এবং রাত্তিরবেলা সেগুলি পেটের মধ্যে জমে থেকে পেটে এক ধরনের বাড়তি মেদ সৃষ্টি করে. সুতরাং খাবার 3 ঘণ্টা আগে যদি রাতের খাবারটা সেরে নেওয়া যায় তারপর গল্পের বই পড়ুন, টিভি দেখুন,বা যেকোন হালকা কাজ আপনি করে নিতে পারেন। যার ফলে ঘুমাতে যাওয়ার আগেই সেই খাবারটি হজম হয়ে যাবে। তাই যদি খিদে পেয়ে যায় ঘুমোতে যাওয়ার আগে সে ক্ষেত্রে এক কাপ গ্রিন-টি কিংবা অল্প মাখন তোলা দুধ কিংবা জল খেয়ে আপনি সেই সামরিক ক্ষুধাটা নিবারণ করতে পারেন. অথবা আপনি যদি খাওয়া থেকে রাত্রিবেলা বিরত থাকতে চান সে ক্ষেত্রে তখন দাঁত ব্রাশ করে নিন, এতে খিদের যে ইচ্ছাটা সেটা আপনি ভুলে যাবেন এবং আপনি সুস্থ এবং স্বাস্থ্যকর থাকতে পারবেন এবং ওজন কমানোর বিষয়ে আপনি আর এক ধাপ এগিয়ে যাবেন. ওজন কমানোর জন্য এই ঘরোয়া উপায় গুলি অবলম্বন করুন দেখবেন খুব দ্রুতই আপনার পছন্দের পোশাক টা আপনি পড়তে পারছেন.এতে খিদের যে ইচ্ছাটা সেটা আপনি ভুলে যাবেন এবং আপনি সুস্থ এবং স্বাস্থ্যকর থাকতে পারবেন এবং ওজন কমানোর বিষয়ে আপনি আর এক ধাপ এগিয়ে যাবেন. ওজন কমানোর জন্য এই ঘরোয়া উপায় গুলি অবলম্বন করুন দেখবেন খুব দ্রুতই আপনার পছন্দের পোশাক টা আপনি পড়তে পারছেন.এতে খিদের যে ইচ্ছাটা সেটা আপনি ভুলে যাবেন এবং আপনি সুস্থ এবং স্বাস্থ্যকর থাকতে পারবেন এবং ওজন কমানোর বিষয়ে আপনি আর এক ধাপ এগিয়ে যাবেন. ওজন কমানোর জন্য এই ঘরোয়া উপায় গুলি অবলম্বন করুন দেখবেন খুব দ্রুতই আপনার পছন্দের পোশাক টা আপনি পড়তে পারছেন.
১২) আপনার খাদ্য তালিকায় নজর দিন
আপনি সারাদিন কি ধরনের খাবার খাচ্ছেন কিংবা আপনার খাদ্য তালিকার খাদ্য গুলির দ্বারা আপনার শরীরের প্রয়োজন মিটছে কিনা সেই বিষয়টি অবশ্যই মাথায় রাখবেন. কেননা ওজন কমাতে গিয়ে যদি কোন রকম খাবারের পরিমাণ কমে যায় সে ক্ষেত্রে ওজন কমার পাশাপাশি আপনি শারীরিকভাবে দুর্বল হয়ে যাবেন এবং শরীরের অনাক্রমতা ক্ষমতাও লোপ পাবে এবং শরীর অসুস্থ হয়ে উঠবে. তাই শরীরকে সুস্থ সম্মতভাবে তন্বী করে তোলার জন্য রোগা হওয়ার উপায় গুলি অবলম্বন করার পাশাপাশি অবশ্যই আপনার খাদ্যতালিকায় নজর দিতে হবে. যাতে খাদ্যতালিকায় কার্বোহাইড্রেট, প্রোটিন, ফ্যাট, ভিটামিন, মিনারেল জাতীয় উপাদান গুলি সঠিক মাত্রায় থাকে. যা আপনার শরীরকে সুস্থ এবং স্বাস্থ্যকর করে তুলবে। আর নিজেকে স্বাস্থ্যকর রাখলে আপনি যেমন অন্য একজনের প্রেরণা হবেন তেমনি আপনার মন ভালো থাকবে নিজেকে সুস্থ দেখে. এর পাশাপাশি ওজন কমানোর জন্য ব্যায়াম করতে ভুলবেন না যেন।
১৩) নিজেকে হাইড্রেটেড রাখার চেষ্টা করুন
Shutterstock
ওজন কমানোর উপায় গুলি অবলম্বন করার পাশাপাশি যে বিষয়টি আপনাকে মাথায় রাখতে হবে, একটি সুষম খাদ্য তালিকা যেমন প্রয়োজন,তেমনি সঠিক জীবনযাত্রা এবং ব্যায়াম আপনাকে আপনার পুরনো দেচনতা কিন্তু সেই সঙ্গে অবশ্যই মাথায় রাখতে হবে ডায়েট চার্ট অনুসরণ করে যেমনি খাবারগুলো খাচ্ছেন তার পাশাপাশি দৈনিক 8 থেকে 10 গ্লাস জল আপনাকে খেতে হবে. সঠিক পরিমাণে জল পান করলে শরীর থেকে প্রয়োজনীয় টক্সিন বের হয়ে যেতে যেমন সাহায্য করবে তেমনি খারাপ জিনিসগুলিও জল এর মাধ্যমে আপনার শরীর থেকে বেরিয়ে যাবে. তাই দৈনিক যারা কঠোর পরিশ্রম করেন মোটামুটি চের থেক পাঁচ লিটার জলিটার তলি 더보기 কেননা ওজন কমানোর উপায় গুলির মধ্যে অন্যতম একটি উজায় হলো জল প় হলোর শরীরে যদি জল পানের পরিমাণ কম দেখা যায় সে ক্ষেত্রে আপনি ক্লান্ত বোধ করতে পারেন কিংবা শরীর অবসন্ন থাকতে পারে. এর পাশাপাশি এর প্রভাব আপনার বিপাক প্রক্রিয়াতেও পড়তে পার যার ফলে শরীর থেকে চর্বি কমার বদলে সেটা বেড়ে যেতে পারে। প্রয়োজনীয় জল না খেলে যেখাদ্য গুলি আপনি খাচ্ছেন সেটি আপনার বিপাক ক্রিয়াকে সচল করতে পারবে না, যার ফলে আপনার ওজন কমানোর ক্ষেত্রে সেটি বাধা দান করবে. তাই ঘরোয়া উপায়ে স্বাস্থ্যসম্মতভাবে নিজেকে রোগা করতে গেলে অবশ্যই খাদ্যতালিকায় জলের পরিমাণটা নির্দিষ্ট রাখুন. প্রয়োজন হলে ফোনে অ্যালার্ম দিয়ে রাখুন কখন কতটা পরিমাণেবনতলিআরনতলি সেটি যাতে আপনার মনে থাকে, সে কারণে। কেননা সঠিক মাত্রায় জল গ্রহণ না করলে আপনার শরীর আর্দ্রতা হারাবে এবং শুষ্ক হয়ে উঠবে যার ফলস্বরূপ আপনার ওজন কমাতে এটি বাধা দান করবে. মেয়েদের ওজন কমানোর ক্ষেত্রে এটি একটি প্রয়োজনীয় উপা়যার ফলে আপনার ওজন কমানোর ক্ষেত্রে সেটি বাধা দান করবে। তাই ঘরোয়া উপায়ে স্বাস্থ্যসম্মতভাবে নিজেকে রোগা করতে গেলে অবশ্যই খাদ্যতালিকায় জলের পরিমাণটা নির্দিষ্ট রাখুন. প্রয়োজন হলে ফোনে অ্যালার্ম দিয়ে রাখুন কখন কতটা পরিমাণেবনতলিআরনতলি সেটি যাতে আপনার মনে থাকে, সে কারণে। কেননা সঠিক মাত্রায় জল গ্রহণ না করলে আপনার শরীর আর্দ্রতা হারাবে এবং শুষ্ক হয়ে উঠবে যার ফলস্বরূপ আপনার ওজন কমাতে এটি বাধা দান করবে. মেয়েদের ওজন কমানোর ক্ষেত্রে এটি একটি প্রয়োজনীয় উপা়যার ফলে আপনার ওজন কমানোর ক্ষেত্রে সেটি বাধা দান করবে। তাই ঘরোয়া উপায়ে স্বাস্থ্যসম্মতভাবে নিজেকে রোগা করতে গেলে অবশ্যই খাদ্যতালিকায় জলের পরিমাণটা নির্দিষ্ট রাখুন. প্রয়োজন হলে ফোনে অ্যালার্ম দিয়ে রাখুন কখন কতটা পরিমাণেবনতলিআরনতলি সেটি যাতে আপনার মনে থাকে, সে কারণে। কেননা সঠিক মাত্রায় জল গ্রহণ না করলে আপনার শরীর আর্দ্রতা হারাবে এবং শুষ্ক হয়ে উঠবে যার ফলস্বরূপ আপনার ওজন কমাতে এটি বাধা দান করবে. মেয়েদের ওজন কমানোর ক্ষেত্রে এটি একটি প্রয়োজনীয় উপা়
১৪) প্রতিটি পদক্ষেপ গণনা করুন
দৈনিক ব্যস্ততার মাঝে কিংবা কাজের চাপে আমরা হয়তো ভুলেই যাই আমাদের হাঁটাচলাটাও খুব প্রয়োজনীয়. সে ক্ষেত্রে যদি সময় করে মর্নিং ওয়াক, ইভিনিং ওয়াকে যেতে না পারেন আপনার কাজের মধ্যেই আপনি আপনার প্রয়োজনীয় হাঁটা টা কিন্তু সেরে ফেলতে পারেন. একভাবে অফিসে বসে কাজ করতে করতে একঘেয়ে হয়ে যেতেই পারেন, তাই কাজের মাঝে 30 মিনিট অন্তর অন্তর যদি পাঁচ মিনিটের জন্য হাঁটাচলা করে নেন কিংবা বাড়িতে থাকাকালীন একভাবে ঘন্টার পর ঘন্টা না বসে যদি এক ঘন্টা পর পর পনেরো থেকে কুড়ি মিনিট ঘরের মধ্যে হাঁটা চলার অভ্যাস গড়ে তোলেন তাহলে এটি আপনার শরীরকে আরো সচল করে তুলবে এেং আপনার ওজন কবাততন কবাততন এছাড়াও অফিসে যাওয়া, স্কুল পৌঁছানোর ক্ষেত্রে যদি ছোটখাটো যানবাহনের ব্যবহার না করে আপনার দুটো পাকে এই কাজে লাগান এক্ষেত্রে আখেরে লাভ আপনারই. অফিসে ওপরে সিঁড়ি ভেঙ্গে ওঠার জন্য লিফটের ব্যবহার বন্ধ করুন,দিয়ে হেটে যান। এর ফলে আপনার শরীর ভালো থাকবে। অফিস থেকে এসে সম্ভব হলে একটু ইভিনিং ওয়াক করুন কিংবা আপনার পোষা প্রাণীকে নিয়ে একটু বাইরে ঘুরে আসুন. 더보기 এবং চেষ্টা করুন সারা দিন আপনি কয়বার হাঁটলেন সেই পদক্ষে।গুলি পগুলি পগুন সম্ভব না হলে মোটামুটি একটি হিসাব করে নিন, আপনি কতটা হাঁটলেপকারে সেপকরি সেপকরি কেননা শরীরকে যতটা সচল রাখবেন আপনার ওজন কমানোর ক্ষরুধ্রগ রিধ্রআরধেবআরধেরকআরধেবআরভরকে আরতটা তাই ওজন যদি সত্যিই কমাতে চান রোগা হতে গেলে মেয়েদের ওজন কমানোর উপায় গুলির মধ্যে অবশ্যই হাঁটাচলা করতে হবে.আপনি কতটা হাঁটলে পরে সেটি আপনার শরীরের পক্ষে ভালো। কেননা শরীরকে যতটা সচল রাখবেন আপনার ওজন কমানোর ক্ষরুধ্রগ রিধ্রআরধেবআরধেরকআরধেবআরভরকে আরতটা তাই ওজন যদি সত্যিই কমাতে চান রোগা হতে গেলে মেয়েদের ওজন কমানোর উপায় গুলির মধ্যে অবশ্যই হাঁটাচলা করতে হবে.আপনি কতটা হাঁটলে পরে সেটি আপনার শরীরের পক্ষে ভালো। কেননা শরীরকে যতটা সচল রাখবেন আপনার ওজন কমানোর ক্ষরুধ্রগ রিধ্রআরধেবআরধেরকআরধেবআরভরকে আরতটা তাই ওজন যদি সত্যিই কমাতে চান রোগা হতে গেলে মেয়েদের ওজন কমানোর উপায় গুলির মধ্যে অবশ্যই হাঁটাচলা করতে হবে.
১৫) মন ভরে হাসুন
Shutterstock
অবাক হচ্ছেন তো? ভাবছেন ওজন কমানোর ক্ষেত্রে হাসির ভূমিকা কি? ওজন কমাতে হাসির ভূমিকা সর্বাগ্রে। এটি ওজন কমানোর অন্যতম একটি ঘরোয়া উপায়। কেননা একটি সুস্থ মনই একটি সুস্থ শরীর গঠন করতে পারে। এছাড়াও দৈনিক যদি একটি নির্দিষ্ট সময় করে হাসা যায় এটি আপনার হার্ট রেট কে সঠিক রাখে এবং শরীরের রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি করে. এছাড়াও আপনার শরীরের পেশিগুলিকে এক ধরনের টান অনুভব করে,যেগুলি আপনার শরীরকে সুস্থ এবং ওজন কমাতে সাহায্য করে। এছাড়াও হাসির মধ্য দিয়ে দৈনিক প্রায় কিছু ক্যালোরি কমানো যায় যেটি আপনাকে রোগা করে তুলতে অত্যন্ত সহায়তা করবে. তাই দিনে 10 থেকে 15 মিনিট আপনি যদি সময় করে হাসতে পারেন সে ক্ষেত্রে আপনার 50 ক্যালোরি মত আপনার শরীর থেকে কমতে পারে. বছরের শেষে যেটা গিয়ে দাঁড়ায় চার থেকে পাঁচ পাউন্ড। সুতরাং এই ফ্যাটই 더보기 তাই আর এখন ভাবছেন কেন? 더보기 তাহলে আর অপেক্ষা কিসের? দিনে একটা নির্দিষ্ট সময় বার করে নিন হাসার জন্য এবং নিজেকে খুয।নাখার রাখার এই কারণেই ওজন কমানোর ক্ষেত্রে হাসির গুরুত্ব অনেক।
১৬) প্রক্রিয়াজাত খাদ্য এড়িয়ে চলুন
বাজারজাত যেকোনো ধরনের প্রক্রিয়াজাত কিংবা প্যাকেটজাত খাদ্য গুলি এড়িয়ে চলার চেষ্টা করুন. কেননা এই ধরনের খাদ্য গুলি চটজলদি তৈরি করা গেলেও এর মধ কযেঋ্বাপ্থক বরং এটি শরীরে বাড়তি ফ্যাট প্রদান করে যেগুলি আমাদের শর।রেশর।রেরকরজরে তাই ঘরে তৈরি খাবার তৈরি করে খাওয়ার চেষ্টা করুন এবং বাইরের খাবার গুলো এড়িয়ে চলার চেষ্টা করুন. তবে একেবারে বন্ধ না করে এগুলো আপনি আপনার 'চিট ডে'তেথ খেতে পারেন একদিন যদি এগুলি খান সে ক্ষেত্রে বাকি ৬ দিনের সেই ক্যালোরিটা পূরণ হূরণ কিন্তু দৈনিক খাবার তালিকা থেকে এই ধরনের প্যাকেটজাত খাবার গুলি কে বাদ দিন এবং দৈনিক কম ক্যালরিযুক্ত পুষ্টিকর খাওয়া গুলিকে নিজের খাদ্য তালিকায় রাখার চেষ্টা করুন. এগুলি আপনাকে খুব তাড়াতাড়ি ওজন কমিয়ে রোতা হত সাহায্য করেতা
১৭) ভাল করে ঘুমান
Shutterstock
নিজেকে সুস্থ রাখতে ওজন কমিয়ে রোগা করতে গেলে অবশ্যই পরিকিই আরিকিই আিকি এটি ওজন কমানোর জন্য একটি অন্যতম ঘরোয়া উপায়। কেননা শরীর একটি যন্ত্রের মত, এর প্রয়োজন বেশ্রামেশ্রামেরেই কথোটা ভেল তাই শরীরকে বিশ্রাম দিন। দিনে অন্তত আট ঘণ্টা ঘুমানোর চেষ্টা করুন। যারা 4 ঘন্টা কিংবা 6 ঘণ্টা ঘুমান সে ক্ষেত্রে তাদের শরীরে মেদের পরিমাণ অত্যধিক লক্ষ্য করা যা.য় তাই শরীরকে বিশ্রাম দিন এবং দিনে 8 ঘণ্টা নিশ্চিন্তে ঘুমানোর চেষ্টা করুন. ঘুমোতে যাওয়ার আগে কোন ধরনের মোবাইল ফোন, ল্যাপটপ এ কাজ কে এটি আপনার ঘুমে ব্যাঘাত ঘটাতে পারে কিংবা ঘুমের ক্ষতি করতে সে জন্য আপনি ঘুমানোর জন্য একটা নির্দিষ্ট সময় ঠিক করে নিন। যে সময়টি আপনি ভালভাবে ঘুমাতে পারবেন। আমরা যখন ঘুমিয়ে থাকি শরীর কিন্তু তখন তার ক্ষত নিরাময়ের কাজগুলি সেরে ফেলে এবং পাচন ক্রিয়া সম্পন্ন করে. সারাদিন ধরে যে কার্বোহাইড্রেট, প্রোটিন,ফ্যাট জাতীয় খাবার গুলি আপনি গ্রহণ করলেন সেই খাদ্যগুলির পাচন প্রক্রিয়াটাকে যথাযথভাবে সম্পন্ন করতে সহায়তা করে. তাই ঘুম যদি কম হয় সে ক্ষেত্রে হরমোনের মাত্রা বৃদ্ধি পেতে পারে কিংবা ইনসুলিনের পরিমাণ শরীরে বেড়ে যেতে পারে. যার ফলে বিভিন্ন ধরনের রোগ দেখা দিতে পারে। তাই রাতে সঠিক পরিমাণে ঘুমান। মোট ৮ ঘন্টা ঘুমালে এটি আপনার ওজন কমাতেও সাহায্য করে আপনাকু রেপনাক কেননা রাতে ভালো ঘুম না হলে এটি আপনার শরীরে মেদ বৃদ্ধি করতে।হায়তা
১৮) মেডিটেশন করুন
দিনের শুরুতে ভোরবেলা অন্তত ১০ মিনিট মেডিটেশন করুন। কেননা আমাদের জীবনের মানসিক চিন্তা, স্ট্রেস কিংবা বিভিন্ন চাপ, বিষণ্ণতা ইত্যাদি নানান ধরনের নেতিবাচক আবেগ আমাদের শরীরের ওপর প্রভাব ফেলে. যার ফলে ওজন বৃদ্ধি হতে পারে। তাই নিজেকে সুস্থ রাখতে এবং ওজন কমানোর জন্যোহাবশ্যই তিপকতি পকতি এজন্য নিজের মনকে শান্ত করুন এবং রোজ সকালবেলা ১০ করিনিট করেন।ডিটেশন দৈনিক মেডিটেশন করার ফলে শরীর তার প্রয়োজনীয় অক্রিজেপকরিজেপকরিজে प করিজেগ্রশন করার ফলে শরীর তার প্র কেননা যদি আমরা অত্যধিক চিন্তা বা স্ট্রেস এর মধ্য দিয়ে জীবন যাপন করি সে ক্ষেত্রে শরীর তার প্রয়োজনীয় অক্সিজেন গ্রহণ করতে পারে না, যার ফলে শরীরের সর্বাঙ্গে রক্ত সঞ্চালন ঠিক ভাবে হয় না. ফলস্বরূপ আমাদের ওজন বৃদ্ধি হয়। তাই নিজেকে সুস্থ এবং রোগা করে তুলতে অবশ্যই মৈনিক ১০ মরিনিট করিনিট করিন এবং ওজন কমানোর জন্য ব্যায়াম ও অত্যন্ত গুরুত্বপ মরএ্ণক রএর্ণক ওর্ণক ওর্ণক
১৯) প্রেরণামূলক উক্তি পড়ুন
ওজন কমানোর জন্য ডায়েটিং ছাড়াও বেশ কয়েকটি বিষয় আছে যেগুলি আমরা মেনে চললে আমাদের খুব সহজেই ওজন কমবে. তার মধ্যে অন্যতম হলো প্রেরণামূলক উক্তি পড়া। দৈনিক যদি আপনি বেশি মাত্রায় ইতিবাচক চিন্তা ভাবনা করেন কিংবা নিজেকে প্রেরণা দিতে পারেন সে ক্ষেত্রে আপনি ওজন কমাতে সচেষ্ট হবেন. ডায়েট করার পাশাপাশি আপনি যে কাজটি দিনে পছন্দ করেন সে খেলাধুলা হোক ছবি আঁকা হোক সেই কাজটি করার চেষ্টা করুন এবং আপনার ঘরের বিভিন্ন কোণে সেই কাজটি সম্পর্কে নিজের লেখা বিভিন্ন ধরনের প্রেরণামূলক উক্তি লিখে রাখুন. 더보기 যার ফলে দুই থেকে তিন সপ্তাহের মধ্যেই আপনি ডায়েটিং ছাড়াও কিছু পরিমান ওজন কমাতে সচেষ্ট হবেন এবং দৈনিক এই কাজটি করতে করতে আপনার দৈনন্দিন জীবনে অভ্যাসে পরিণত হবে. তাই নিজের শরীরকে সুস্থ করে তুলতে এবং নিজেকে ওজন কমিয়ে রোগা করে তুলতে অবশ্যই প্রেরণামূলক উদ্ধৃতিগুলি লেখার এবং পড়ার অভ্যাস করুন.
ওজন কমানোয় ডায়েট এর ভূমিকা: 벵골에서 체중 감소를위한 다이어트
Shutterstock
ওজন কমানোর জন্য আমাদের মাথায় প্রথম যে বিষয়টি আসে সেটি হলো আমাদের খাওয়া-দাওয়া বন্ধ করে দিতে হবে. আর এটি হলো প্রথম ওজন কমানোর ক্ষেত্রে আমাদের ভুল পদক্ষেপ। কেন না রোগা হতে গেলে অর্থাৎ ওজন কমাতে গেলে আমাদের খাওয়া টাকে আরও বাড়াতে হবে, আর এটাই হল ওজন কমানোর মূল উপায়. শুনতে অবাক লাগলেও এটাই সত্যি। তবে অবশ্যই আপনার খাদ্য তালিকা যাতে সুষম খাদ্য দ্বারা পরিপূর্ণ হয় সেই বিষয়টিকে মাথায় রাখতে হবে. ওজন কমাবো বলে এই নয় খাবার দাবার তালিকা থেকে সব খাবার বাদ দিয়ে কেবল সারাদিন কাঁচা শাকসবজি খাচ্ছি কিংবা ফল খাচ্ছি. রোগা হতে গেলে আমাদের সর্বপ্রথম প্রয়োজন আমাদের শরীর অনুযায়ী একটি উন্নত ডায়েট চার্ট এবং তা অবশ্যই একজন প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ডায়েটিশিয়ানের থেকে তৈরি করে নেওয়া উচিত, ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে. কেননা ওজন কমাতে গিয়ে যাতে আপনার শরীরে পুষ্টির ঘাটতি না হয় সেই বিষয়টিকে খেয়াল রাখবেন. শরীরে পুষ্টির ঘাটতি হলে আপনি দুর্বল হয়ে যাবেন,শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যাবে এেবং অবশেষে শরজর বরোগর বরোগর রোগর তাই জেনে নিন ওজন কমানোর ক্ষেত্রে ডায়েটের ভূমিকা কি?
১) ওজন কমানোর ক্ষেত্রে ডায়েট প্রয়োজনীয় কেন?
ওজন কমানোর খাবার গুলির মধ্যে অবশ্যই মাথায় রাখতে হবে যাতে কার্বোহাইড্রেট, প্রোটিন, ফ্যাট, ভিটামিন, মিনারেলস সব ধরনের খাবার আপনার খাদ্যতালিকায় থাকে এবং রোগা হতে গেলে অবশ্যই আপনার একটি নির্দিষ্ট খাদ্য তালিকা করে নিতে হবে. যেই তালিকায় আপনার শরীরের উপযোগী সঠিক খাদ্য থাকবে। রোগা হব মানে এই নয় খাদ্য তালিকা থেকে কার্বোহাইড্রেট ফ্যাট সম্পূর্ণরূপে বাদ দিয়ে দেব, কেননা ওজন কমাতে গেলে আমাদের শরীরে বেশ কিছু ভালো কার্বোহাইড্রেট কিংবা ভালো ফ্যাট এর প্রয়োজন আছে. তাই আপনার শরীরের প্রয়োজন অনুযায়ীেএকটি ডায়েট কচ়েট কচ়েট যেখানে আপনি কী খাবেন আর কী কী খাবেন না তা স্পষ্ট থাকবে। এর পাশাপাশি আপনার শরীরে অন্যান্য কোন যদি সমস্যা থাকে সেই বিষয়গুলির কথা মাথায় রেখেই আপনার ডায়েট চার্ট তৈরি হবে. সেটি যেকোনো প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ডায়েটিশিয়ানের থেকে আপনি তৈরি করে নিতে পারেন অথবা ইন্টারনেট দেখেও ক্যালোরি গুনে নিয়ে আপনি সেটি তৈরি করতে পারেন.
২) আপনার ডায়েট চার্ট জানুন
ওজন কমানোর জন্য ডায়েট চার্ট তৈরির ক্ষেত্রে সর্বপ্রথম আপনার শরীরের জন্য কত পরিমান কিংবা কত ক্যালরির খাদ্য প্রয়োজন সেটা জানুন. এজন্য বি এম আর ক্যালকুলেটর এ আপনার বয়স,উচ্চতা এবং শারীরিক ওজন এবং আপনি দৈনিক কতটা পরিশ্রম করেন সেই বিষয়টি নথিভুক্ত করলেই আপনার দৈনিক কত পরিমান খাদ্য প্রয়োজন সেটি আপনি পেয়ে যাবেন. তবে সাধারনত একজন কম পরিশ্রমী মহিলার দৈনিক থেকে ২000 1500 ক্যালরি খাদ্য প্রয়োজন এবং একজন পুরুষের ক্ষেত্রে এই পরিমাণটা থেকে ২500 ক্যালোরি ২000. এবার পরিশ্রমের ওপর নির্ভর করে এই পরিমাণটা কখনো বা দ্ধবা কমেধবি পাধ় কিত় করে তাই সবার প্রথমে আপনার কত পরিমান ক্যালরি প্রয়োজন সেটি আপনি আপনি এর পাশাপাশি খাদ্যতালিকায় প্রোটিন জাতােকায় খাদ্চ বেশিভরুশিভর্তরভেশিভি কেননা খাদ্য তালিকায় অতিরিক্ত প্রোটিন রাখলেই তা ওজন কমাতে।হাতে।হাতে এর পাশাপাশি দিনের শুরুতে একটি পানীয় পান করুন যেটি আপরেতদ তরেতদ সে ক্ষেত্রে আপনি ওজন কমানোর উপায় গুলি অবাম্বন করলে আপনি অনেকট্রে এর পাশাপাশি সমস্ত ধরনের পুষ্টি উপাদানের সমন্বয় তদিয তাজরযি নিজর তাজরআপনি অনেকটা সাহায্য পাবেন। এর পাশাপাশি সমস্ত ধরনের পুষ্টি উপাদানের সমন্বয় তদিয তাজরযি নিজর তাজরআপনি অনেকটা সাহায্য পাবেন। এর পাশাপাশি সমস্ত ধরনের পুষ্টি উপাদানের সমন্বয় তদিয তাজরযি নিজর তাজর
৩) খাবার মাঝে বিরতি খুব বেশি দেবেন না
প্রত্যেকটি খাবারের মাঝে অন্তত দু'ঘণ্টার বিরতি দিন। এই দু ঘন্টা অন্তর অন্তর একবার বড় মিল এবং একবার ছোট মিল নিন। সেই মতন আপনার খাদ্য তালিকা প্রস্তুত করে নিন,যে সারাদিন কি কি খাদ্য কোন কোন সময় আপনি খেতে পছন্দ করবেন। কেননা পেট যদি বেশীক্ষণ খালি থাকে সে ক্ষেত্রে খিদের প্রবণতা বৃদ্ধি পায় আর খিদে পেটে অতিরিক্ত খাবার খাওয়ার প্রবণতা সকলের মধ্যে লক্ষ্য করা যায়. যার ফলে শরীরে মেদ জমতে সৃষ্টি হয়। কেননা শরীর তার প্রয়োজনীয় খাবার সংগ্রহ করার পর বাকিটা মেবেটা সেকিটা তাই খাবার মাঝে দু ঘণ্টা করে বিরতি দিন এবং পরুর্তী আহারটা সমযকরুর মযকরার মযটর বাড়িতে থাকুন 'কিংবা বাইরে এই খাদ্যাভ্যাস মেনে চলার চেষ্।া করুন। এটি তাহলে খুব সহজে আপনার ওজন কমাতে সহায়তা করবে। এই ভাবে যদি এক মাস আপনি সব দিক ঠিক মতন পালন করে চলতে পারেন এক মাস বাদেই ওজন মাপার যন্ত্রে আপনি চমৎকার টা লক্ষ্য করতে পারবেন. তখন নিজেরই নিজেকে দেখে আরো ভালো লাগবে। তাহলে সেই দিনটির জন্য অপেক্ষা করুন আর রোজ দৈনিক খাদ্য তালিকা এবং শারীরিক চর্চা সঠিক ভাবে করুন, যাতে খুব কম সময়ে ওজন কমিয়ে নিজেকে রোগা করে তুলতে পারেন.যাতে খুব কম সময়ে ওজন কমিয়ে নিজেকে রোগা করে তুলতে পারেন।যাতে খুব কম সময়ে ওজন কমিয়ে নিজেকে রোগা করে তুলতে পারেন।
রোগা হওয়ায় ব্যায়ামের ভূমিকা: 벵골에서 체중 감소를위한 운동
더보기 তাই দৈনিক কিছু পরিমাণ শারীরিক চর্চা আমাদের করা প্রয়োজন। যদি দৈনিক জিমে যাওয়া সম্ভব না হয় সে ক্ষেত্রে ঘরে বসেই কিছু কিছু ব্যায়াম এবং ফ্রি হ্যান্ড এক্সারসাইজ আপনি করতে পারেন. এর মাধ্যমে আপনি প্রত্যেক সপ্তাহে বেশ কেছু পরিমাণ ওজন কমাতে। ব্যায়ামের মাধ্যমে ওজন কমোনোর পাশাপাশি এটি আপনার মনকে সুস্কথ রুস্কথ রুস্ কেননা ওজন কমিয়ে আমরা সকলেই নিজেকে সুন্দর করে দেখতে চাই,আর সে কারণে শরীর যদি সুস্থ থাকে তাহলে মন ভালো থাকে। এর পাশাপাশি দৈনিক ডায়েট এবং শরীর চর্চা করল ়াযকটি স্বালকরথেপবারথেপবারজি তাই বুদ্ধিমানের কাজ হয় দৈনিক ডায়েট করার পাশাপাশি অন্চি চন্চি চন্তি চন্তি এতে আপনার শরীরের প্রত্যেকটি পেশিতে রক্ত সঞ্চালন সক্রিয় হয়ে উঠবে এবং অঙ্গ প্রত্যঙ্গ গুলি সক্রিয় হয়ে উঠবে. দিনে অন্তত 10 মিনিট ভোর বেলায় খালি পেটে হাঁটা এবং 30 মিনিট ব্যায়াম করা সম্ভব হলে তা ওজন কমানোর ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেয়. ঘরে বসে ওজন কমানোর ক্ষেত্রে কয়েকটি যোগা এবং ব্যায়াম করুন তার মধ্যে অন্যতম হলো পুশ আপ, সুইমিং দৌড়ানো এ.র পাশাপাশি প্রশিক্ষকদের তত্ত্বাবধানে কিংবা ইন্টারনেট দেখে যোগা করতে পারেন. যেটি আপনার শরীরকে ভেতর থেকে সুস্থ রাখবে এবেং বাল্েং শরীরের পেশি গুতিতেতিতিসুইমিং দৌড়ানো এ.র পাশাপাশি প্রশিক্ষকদের তত্ত্বাবধানে কিংবা ইন্টারনেট দেখে যোগা করতে পারেন. যেটি আপনার শরীরকে ভেতর থেকে সুস্থ রাখবে এবেং বাল্েং শরীরের পেশি গুতিতেতিতিসুইমিং দৌড়ানো এ.র পাশাপাশি প্রশিক্ষকদের তত্ত্বাবধানে কিংবা ইন্টারনেট দেখে যোগা করতে পারেন. যেটি আপনার শরীরকে ভেতর থেকে সুস্থ রাখবে এবেং বাল্েং শরীরের পেশি গুতিতেতিতি
নিজেকে ভালোবাসুন এবং নিজের খেয়াল রাখুন:
ওজন কমাতে গিয়ে কিংবা রোগা হওয়ার তাগিদে আমরা সাধারণত বিভ্রান্ত হয়ে পড়ি, যার ফলে শরীরকে ভালোবাসতে ভুলে যাই. তখন আমাদের তাগিদ হয় একমাত্র ওজন কমানো। বলা যায় এটি একটি মরণফাঁদ। যার ফলে শরীরের ওজন কমলেও শরীর কিন্তু অসুস্থ হয়ে পড়ে। তাই আপনি যদি সত্যিই নিজেকে ভালবাসেন শরীরের ওজন কমানোর পাশাপাশাপাশাপাশারোগা হওয়ার পাশাপাশি নিজের সুস্থতার দিকে নজর দেবেন অর্থাৎ নিজেকে আয়নার সামনে সুন্দর রোগা দেখতে চাইলে অবশ্যই নিজেকে এবং নিজের শরীরকে ভালোবাসার চেষ্টা করুন এবং সেটাকে যত্ন করার চেষ্টা করুন. কেননা কোনরকমে একটা ডায়েট চার্ট ফলো করে কিংবা চটজলদি ওজন তো কমিয়ে নিলেন কিন্তু তার কিরূপ খারাপ প্রভাব আপনার শরীরের ওপর পড়তে পারে সেটি সম্পর্কে আপনার ধারনা নাও থাকতে পারে. হঠাৎ করে ওজন কমলে সে ক্ষেত্রে শারীরিক স্বাস্থ্যের ওপর তার প্রভাব পড়ে এবং শারীরিক স্বাস্থ্য যদি খারাপ হয় সে ক্ষেত্রে মানসিক স্বাস্থ্য কিন্তু জর্জরিত হয়ে ওঠে. তাই রোগা হওয়ার তাগিদে এমন কিছু করবেন না যাো যা আপনার শরীরের ওপরের ওপরের ওজন কমাতে হবে বলে এই নয় সেটা শরীরকে ক্ষতি করে বা শরীরকে আঘাত করেত তাই আপনি রোগা হওয়ার ক্ষেত্রে ঘরোয়া উপায় গুলি অবলম্বন করার পাশাপাশি নিজেকে অবশ্যই এমন ভাবে বোঝান যে,শরীরকে আমায় ভালবাসতে হবে। কেননা শরীর যদি অসুস্থ হয়ে পড়ে সে ক্ষেত্রে ওজন ক্ষেত্রো ক্জন কমিয়েিআখরেরআপরের তাই নিজেকে ভালবাসুন, নিজের খেয়াল রাখুন, ওজন কমানোর প্রাকৃতিক উপায় অবলম্বন করুন এবং স্বাস্থ্যসম্মতভাবে যাতে আপনাকে বাইরে থেকে সুন্দর দেখানোর পাশাপাশি আপনার ভেতরটা যেন সুন্দর এবং স্বাস্থ্যজ্জ্বল হয়ে ওঠে.
ঘরোয়া উপায়ে ওজন কমানোর পদ্ধতি গুলি তো আমরা জেনে নিলাম। এবার আমাদের কাজ হল দৈনিক সেগুলি যথাযথভাবে এগুলি মেনে চলা। কেননা দৈনন্দিন কর্মব্যস্ততার জীবনে এক দুদিন এই রুটিন মেনে চলে তিনদিনের দিন অনেকেই আমরা এর মাঝে বিরতি দিয়ে ফেলি, সেই জিনিসটা মাথায় রাখতে হবে সপ্তাহের ছয়দিন নিজেকে সুন্দর তন্বী করে তোলার জন্য সুষম আহার গ্রহণ করতে হবে, শরীরচর্চা করতে হবে এবং পরিমিত পরিমাণে জল পান করতে হবে. তাই নিজেকে সুন্দর করার তাগিদে এমন কিছু করবেন না যা আপনার শরীরভরওপর করপর ওপর সুস্থ থাকুন, সুন্দর থাকুন, ভালো থাকুন, রোগা হবার উপায় ।ুলি মেনে চলুনে অবশ্যই এর ফলাফল খুব শীঘ্রই আপনি ওজন োন্ত্রে দেযতবেআনযতবেআযতেআখতেপখতে আর সবচেয়ে আনন্দের বিষয় হলো যেই পছন্দের ড্রেসটা আপনি বিয়ে বাড়িতে পড়ে যেতে পারছিলেন না,সেইটা এবার নির্দ্বিধায় পড়ে সুন্দরভাবে আপনেসাকলের সামনে নিজেকেতজেকে তজেকে তজেকে তজেকে তাই আর অপেক্ষা কিসের আজ থেকেই শুরু করে দিন নিজেকে সুন্দর করার লড়াই এবং মেনে চলুন ওজন কমানোর উপরিউক্ত ঘরোয়া উপায় গুলি.
আপনার কি জানা আছে আরো কোনো রোগা হওয়ার উপায়? তাহলে জানান আমাদের কমেন্টের মাধ্যমে।