차례:
- বেগুন কয় প্রকারের হয় – 벵골어의 브린 잘 (가지)의 종류
- বেগুনের উপকারিতা – 벵골어에서 Brinjal의 이점
- স্বাস্থ্যের জন্য বেগুনের উপকারিতা – 벵골에서 Brinjal (Eggplant)의 건강상의 이점
- ত্বকের জন্য বেগুনের উপকারিতা – 벵골에서 Brinjal의 피부 효능
- চুলের জন্য বেগুনের উপকারিতা – 벵골에서 Brinjal의 모발 혜택
- বেগুনের পুষ্টিগত মান – 벵골의 Brinjal 영양가
- বেগুনের ব্যবহার – 벵골어로 Brinjal을 사용하는 방법
- বেগুনের ক্ষতিকারক দিক – 벵골어에있는 Brinjal (가지)의 부작용
বেগুন একটি বেশ চেনা সবজি যা প্রায় প্রত্যেকের রান্নাঘরে े মজুত মজকেত বেগুনকে আমরা সবজি হিসেবেই জানি, কিন্তু উদ্ভিদ বিদ্যা অনুযাফকটি ফক়ীি এতি বাঙালির কাছে বেগুন ভাজা থেকে শুরু করে বেগুনি, বেগুন ভর্তা, পোড়া এই সবই হলো অতন্ত্য প্রিয় খাবার. কিন্তু আপনি কি জানেন যে বেগুনের উপকারিতা রয়েছে প্রচুর?
বেগুনের বৈজ্ঞানিক নাম হল সোলানাম মেলঞ্জেনা (까 melongena) ও এটি প্রথম দক্ষিণ ও পূর্ব এশিয়াতে চাষ করা শুরু হয়. বেগুন ভারতবর্ষে ভিন্ন ভিন্ন অঞ্চলে ভিন্ন ভিন্ন নামে পরিচিত। ডায়াবেটিস, ওবেসিটি, হাইপারটেনশন, ত্বকে ব্রণেকুনাস্যা ও চরুলে আজকের এই পোস্টে আমরা আপনাকে বেগুনের স্বাস্থ্য উপকারিতা ও অন্যান্য তথ্য সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে জানাবো. আসুন দেখে নেওয়া যাক।
বেগুন কয় প্রকারের হয় – 벵골어의 브린 잘 (가지)의 종류
সারা বিশ্বে প্রায় সাত প্রকারের বেগুন দেখতে পাওয়া যায়। নিচে বিস্তারিত ভাবে সবকটি প্রকার আলোচনা করা হল:
- জাপানি বেগুন - বেগুনের মধ্যে সব থেকে সুস্বাদু ও সেরা প্রকার হল জাপানি বেগুন যা আকারে লম্বাটে ও সরু হয়ে থাকে এবং এর রং প্রায় কালচে ও চকচকে হয়. এটি রান্না করার পর একদম নরম ও স্বাদে ভরপুর হয়ে যায় যা মুখে।যখে ।যখে দিলযখে
- চীনা বেগুন – এই ধরণের বেগুন মূলত চীন দেশে চাষ করা হয়। এটি অনেকটা জাপানি বেগুনের মতোই খেতে ও দেখতে। শুধু এটি একটু কম মিষ্টি হয় তবে বেশ রসালো ও নরম হয়ে থাকে। আকারে এটি একটু লম্বাটে হয় ও এর মধ্যে বীজ খুবই কম থাকে।
- গ্রাফিটি বেগুন – এই ধরণের বেগুনের গায়ে সরু ওেল্লম্বা দাগ থাকে যা এর বীজও খুব ছোট হয় ও বিশেষ করে ভর্তা, ভাপা বা রইস্ট করার বাবা রোস্ট করার এমনকি, এর খোসাও ছাড়ানোর প্রয়োজন পড়ে না। এই ধরণের বেগুন পৃথিবীর প্রায় বেশিরভাগ অঞ্চলেই জনপ্রিপ্রিয
- বিয়াঙ্কা বেগুন- এটি ইতালির একটি জাত। এই বেগুন আকারে গোলাকৃতি এবং এটি দেখতে হেলকা বে়ুনি ও সাদা কঙেলকা এর স্বাদ বেশ মিষ্টি ও নরম এবং বিশেষ করে কোনো ু নালেভি বা তরকারি বাজনধেতরকারি
- ট্যাংগো বেগুন – এই বিশেষ ধরণের বেগুনের রং সাদা ও মডি মরে অনেকযা কতকারে এর খোসা বেশ মোটা হয় কিন্তু ভেতরের অংশ বেশ নরম। গাছ থেকে তোলার পর এটি হলদে রঙের ও শক্ত হয়ে যায়।
- স্যান্টানা বেগুন – এই ধরণের বেগুন ইতালিতে চাষ করা হয়। এটি তুরস্কের একটি জনপ্রিয় খাবার বাবা ঘানুষ (baba ghanoush) এর মূল উপকর এটি বেগুনি রঙের ও আকার সরু প্রকৃতির হয়। এটি চটজলদি গ্রিল বা রোস্ট করার জন্যে উপযোগী।
- থাই বেগুন – থাই সবজি হিসেবে প্রচলিত এই েবেগুন অনলকটা ছোট আকারেদআকারের খাওয়ার আগে এর বীজ ছাড়িয়ে নেওয়া খুব প্রয়োজন ও এটির স্বাদ একটু তেতো প্রকৃতির. এই ধরণের বেগুন নানা রঙের হয়ে থাকে কিন্তু সব থেকে জনপ্রিয় হল হালকা সবুজের গায়ে সাদা বা হলদে লম্বা দাগ সমৃদ্ধ থাই বেগুন.
বেগুনের উপকারিতা – 벵골어에서 Brinjal의 이점
বেগুনকে যতই আমরা সবজি বলে থাকি না কেন, এটি আসলে বৈজ্ঞানিক ভাবে একথাবে টমেটো বা আঙুরের মত এটি এক ঝাঁকে চাষ করা হয়ে থাকে। বেগুনের উপকারিতা প্রচুর।
নিচে বিস্তারিত ভাবে বেগুনের উপকারিতা বর্ণনা করা হল।
স্বাস্থ্যের জন্য বেগুনের উপকারিতা – 벵골에서 Brinjal (Eggplant)의 건강상의 이점
বহু বছর ধরেই খাদ্য তালিকায় বেগুন যোগ করার কথা বলা হয়েছে। এর প্রধান কারণ হল বেগুনের স্বাস্থ্য উপকারিতার জন্য। দেখে নিন কিভাবে বেগুন স্বাস্থ্যের জন্যে উপকারিতা প্রদান করে।
- ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ
বেগুন খুব সহজ ভাবেই ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করতে পারে বলে ज ানা যাবে এর প্রধান কারণ হল বেগুনে রয়েছে উচ্চ পরিমানে ফাইবার ও নিম্ন পরিমানে কার্বোহাইড্রেট যা রক্তে শর্করার মাত্রা কম করতে সাহায্য করে ও বেশি পরিমানে গ্লুকোজ শোষণ করতে দেয় না (1). বিশেষ করে যাদের টাইপ ২- ডায়াবেটিস আছে, তাদের উন্ইে খুগুরন খুগুরন খুতক কিন্তু এক্ষেত্রে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নেবেন।
- হার্টের স্বাস্থ্য ভালো রাখে
হার্টের জন্যে বেগুনের উপকারিতা অনেক কারণ এটি কােোলেস্টরলেচকর্র্রচ মাচ্রা তত্রা তত্রক এমনকি, পটাশিয়াম থাকার ফলে এটি আপনার শরীরকে বেশ আর্দ্র রাখে (২ ে) ফলে হার্টের অসুখ রোধ করে বলে জানা গেছে। তবে ডাক্তারের পরামর্শ নিতে ভুলবেন না যেন।
- স্মৃতি শক্তি প্রখর করে
স্মৃতি শক্তি দীর্ঘকাল প্রখর রাখতে আপনার খাদ্য তালিকায় র্অয়র্অবশক্তি দীর্ঘকাল প্রখর বেগুনে রয়েছে ফাইটোনিউট্রিয়েন্ট যা মস্তিষ্কের কোষগুলিকে নষ্ট হওয়া থেকে বাঁচায় এবং এর ফলে আপনার স্মৃতি মজবুত হয় (3). কিন্তু মনে রাখবেন, বেগুনের এই গুনাগুন কিন্তু এর খোসার মধ্যেই থাকে। তাই খোসা সমেতই বেগুন খাওয়ার অভ্যেস করুন।
- ধূমপান ছাড়াতে
ধূমপানের নেশা থাকলে তা ছাড়ানো বেশ কঠিন হয়ে ওঠে। তাহলে বেগুন কিভাবে এক্ষেত্রে সাহায্য করে? বিভিন্ন বৈজ্ঞানিক পরীক্ষায় প্রমাণিত হয়েছে যে, বেগুনে অন্যান্য কোনো সবজির তুলনায় সব থেকে বেশি নিকোটিন রয়েছে (4). বেগুনে উপস্থিত এই নিকোটিনিক অ্যাসিড আপনার ধূমপান ছাড়ানোর কষ্টকে অনায়াসে লাঘব করতে পারে ও এর সাহায্যে আপনি ধীরে ধীরে ধূমপান ত্যাগ করতে পারেন.
- হজম ক্ষমতা বাড়ায়
আপনার কি ঘন ঘন হজমের সমস্যা লেগে থাকে? তাহলে আপনি বেগুন খাওয়ার অভ্যেস করুন। কারণ, বেগুনে রয়েছে উচ্চ পরিমানে ফাইবার যা পায়খানা পরিষ্কার রাখতে সাহায্য করে ও হজম শক্তি বাড়ায় (5). বেগুন অন্ত্রের কার্যকারিতা সঠিকভাবে হতে ও গ্যাস্ট্রিকের সম্যা রোযা রোযা ফলে আপনার শরীরে সঠিক পুষ্টি প্রবেশ করতে পারে।
- ওজন কমায়
আপনি কি ওজন কমানোর চেষ্টায় আছেন তাহলে খেদ্য তালিকায়যকয়যক বেগুনে উচ্চ পরিমানে জল থাকার ফলে এর ক্যালোরি খুবই কম মাতরি ৩৫ কা তাই এটি খেলে কিছুতেই ওজন বৃদ্ধি হয় না। এছাড়া বেগুনে উচ্চ পরিমানে থাকা ফাইবারও ওজন কমানোর প্রধান কারধান
- ক্যান্সার রোধ করে
জানা গেছে, বেগুনে উপস্থিত অ্যান্থোসায়ানিন শরীরে ক্যান্সার সৃষ্টিকারী কোষগুলির কাজে বাধা সৃষ্টি করে (7) ও তাই বলা যেতে পারে বেগুন কিছু মাত্রায় এই মরণ ব্যাধিকে রোধ করতে সক্ষম. তবে এ ব্যাপারে ডাক্তারের পরামর্শ অবশ্যই প্রয়োজন।
- রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়
যদিও বেগুনে ভিটামিন সি এর পরিমান কম, কিন্তু এটি ফাইটোনিউট্রিয়েন্ট ও অ্যান্টি-অক্সিডেন্টে পরিপূর্ণ যা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তুলতে সাহায্য করে. এছাড়া বেগুনে রয়েছে অ্যান্টি-মাইক্রোবিয়াল ও অ্যান্টি-ভাইরাল উপাদান যা সহজে কোনো বাইরের জীবাণুকে শরীরে প্রবেশ করতে দেয়না. এই জন্যেই বেগুনের স্বাস্থ্য উপকারিতা অনেক বলা হয়ে থাকে।
- রক্তাল্পতা সারিয়ে তোলে
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO) অনুযায়ী, গত দুই দশক ধরে রক্তাল্পতা বা অ্যানিমিয়ার রোগীর সংখ্যা বেড়েই চলছে ক্রমশ. (৮)। এর প্রধান কারণ হল শরীরে আয়রনের অভাব। এর ফলে মাথা ধরা, বিষন্নতা, দুর্বলতা, মনোযোগের অভাব, স্মৃতিশক্তি দুর্বল হওয়া ইত্যাদি সমস্যা দেখা দেয়. তাই ডাক্তাররা এই রোগে প্রচুর পরিমানে আয়েরন সমৃদ্ধ খাবার খাবার খাবার বেগুনে প্রতি ১০০ গ্রামে রয়েছে ০.২৩ মিলিগ্রাম আয়রন। এছাড়া এতে প্রতি 100 গ্রামে 0.173 মিলিগ্রাম কপারও থাকে যা লোহিত রক্তকণিকা (RBC) গঠনে সাহায্য করে. এই দুটি উপাদানই রক্তে সঠিক পরিমানে লোহিত রক্তকণিকা তৈরীতে সহযোগিতা করে আপনাকে আরও প্রাণবন্ত হয়ে উঠতে ও হিমোগ্লোবিনের মাত্রাও বাড়িয়ে দেবে.
- কোলেস্টেরল কম করে
জানেন কি ওজন কমার সাথে সাথে বেগুন খেলে শরীরের খারাপ কোলেস্টেরল কমে যেরল কমে যেরল একটি গবেষণায় জানা গেছে, বেগুনের রস নাকি কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য কর্য কর্য (৯)
- চটজলদি শক্তি বাড়াতে
অনেক্ষন ব্যায়াম বা জিম করার পর যখন খুব ক্লান্ত লাগে তখন বেগুন সমৃদ্ধ কোনো খাবার খেলে চটজলদি শক্তি পাওয়া যায়. বেগুনে রয়েছে নিয়াসিন (ভিটামিন বি 3) যা খুব সহজেই জলের সাথে মিশে যায় ও এটি শরীরের প্রোটিন, কার্বোহাইড্রেট ও ফ্যাট ভেঙে তা শক্তিতে রূপান্তরিত করে (10).
- হাড়কে মজবুত করে
বেগুনের সাহায্যে হাড়ের নানা রকমের সমস্যা দূর করা যায় যেমন অস্টিওপোরোসিস, হাড়ের ভঙ্গুরতা ইত্যাদি (11).
- অনিদ্রা দূর করে
বেগুনে অ্যসিটাইলকোলিন ও ডোপামিন নামক এই দুই নিউরো কেমিক্যাল ট্র্যান্সমিটার (এগুলি হলো একপ্রকার রাসায়নিক বার্তাবাহক) রয়েছে (1২). 더보기 তাই বলাই যায় যে, বেগুন অনিদ্রা দূর করতে উপযোগী।
ত্বকের জন্য বেগুনের উপকারিতা – 벵골에서 Brinjal의 피부 효능
বেগুনের স্বাস্থ্য উপকারিতা তো জানলেন। এছাড়াও, বেগুনে রয়েছে নানারকমের পুষ্টিকর উপাদান যা ত্বযা ত্বকের জতবের ত্বককে নরম ও মোলায়েম করে তোলা ছাড়াও এটি বয়সের ছাপ দূর করযে কারপ দূর করয নিচে বিস্তারিত ভাবে বর্ণনা করা হল ত্বকের জন্যে বেগুনের উপকারিতা সম্পর্কের
- দাগহীন উজ্জ্বল ত্বক
দাগহীন ও উজ্জ্বল ত্বক পেতে বেগুনের প্রয়োজনীয়তা অপবইা
কেন ও কিভাবে এটি সাহায্য করে?
বেগুনে রয়েছে প্রচুর পরিমানে মিনারেল, ভিটামিন ও ফাইবার যা আপনার ত্বককে ভিতর থেকে পরিষ্কার করে উজ্জ্বল ও দাগ মুক্ত করে তোলে (13).
কিভাবে ব্যবহার করবেন?
더보기 더보기 সপ্তাহে ৪ দিন এটি করলে খুব শীঘ্রই ফল পাবেন।
- মোলায়েম ও নরম ত্বক
নরম ও মোলায়েম ত্বকের পাওয়ার জন্যেও বেগুনের উপকারিতা অনেক।
কেন ও কিভাবে এটি সাহায্য করে?
শীতকালে ত্বক রুক্ষ ও শুস্ক হয়ে ওঠে যার ফলে ত্বকে চুলকানি হতে শুরুলকানি বেগুনে রয়েছে উচ্চ পরিমানে জল যা ত্বককে তাে প্রাক রখিক আর্দথতা হাক ফলে ত্বক নরম ও মোলায়েম হয়ে ওঠে।
কিভাবে ব্যবহার করবেন?
– একটি পাত্রে ৫০ গ্রাম বেগুন টুকরো করে নিয়ে তালতে ২ ধাম ग़ ধামচ অ্যর
– সবকটি একসাথে মিশিয়ে একটি পেস্ট তৈরী করুন।
– এরপর মুখে ও ঘাড়ে ভালো করে লাগিয়ে বেশ খানিক্ষণ রেখে দিন।
– ১৫ থেকে ২০ মিনিট পর শুকিয়ে গেলে একটি ভুসেজা তুলত দিয়ে ঘুসে়ে ঘয়ে
- ভালো করে জল দিয়ে ধুয়ে একটি বরফের টুকরো দিয়ে মুখে ঘষুন ও তারপর একটি যেকোনো ক্রিম মেখে নিন.
– সপ্তাহে দুবার করলে খুব শীঘ্রই ফল পাবেন।
- বার্ধক্যের ছাপ কমে
নিজেকে বয়সের ছাপ থেকে মুক্ত করে যৌবনময় ত্বকের অধিকারী হতে চেকে চেকে তাহলে বেগুন দিয়ে নিজের ত্বক পরিচর্যা করুন।
কেন ও কিভাবে এটি সাহায্য করে?
বেগুনের খোসায় রয়েছে প্রচুর পরিমানে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট যা বার্ধক্যের ছাপ সহজে ত্বকে পড়তে দেয়না (14).
কিভাবে ব্যবহার করবেন?
– বেগুনের খোসা ভালো করে ছাড়িয়ে সেটি মেক্সারে একটু দধ ভ মধকরভ মধুরভ মধকর সা়িয়ে
– তারপর সেটি মুখে লাগিয়ে ১৫ মিনিট রাখুন।
– শুকিয়ে গেলে জল দিয়ে ভাল করে ধুয়ে নিন।
– সপ্তাহে ২ বার ব্যবহার করলে খুব শীঘ্রই ফল পাবেন।
চুলের জন্য বেগুনের উপকারিতা – 벵골에서 Brinjal의 모발 혜택
স্বাস্থ্য ও ত্বক ছাড়া চুলের জন্যেও দারুন কার্যকরী হিসেবেয প্রমাণিতেবেণিতরমেণিতরমেণিতর বিস্তারিত ভাবে দেখে নিন কিভাবে বেগুনের উপকারিতা চুলেলর জন্যে প্রভাব প্রভাব প্র
- লম্বা ও মজবুত চুলের জন্যে
লম্বা ও মজবুত চুলের জন্যে বেগুন দারুন উপকারি।
কেন ও কিভাবে এটি সাহায্য করে?
বেগুনে জলের পরিমান বেশি থাকার ফলে এটি আপনার মাথার স্ক্যাল্পকে পুষ্ট করে তোলে ও গোড়া থেকে চুল মজবুত করতে সাহায্য করে (15).
কিভাবে ব্যবহার করবেন?
এক টুকরো বেগুন হাতে নিয়ে ভাল করে স্ক্যাল্পে ঘষুন। 10 থেকে 15 মিনিট ঘষার পর উষ্ণ গরম জল ও শ্যাম্পু দিয়ে চুল ধুয়ে তাতে কন্ডিশনার লাগিয়ে ধুয়ে ফেলুন. সপ্তাহে একবার করে করলে দারুন ফল পাবেন।
- স্ক্যাল্পের স্বাস্থ্যের জন্যে
স্কাল্পের স্বাস্থ্যের জন্যে বেগুনের জুড়ি মেলা ভার (১৫)।
কেন ও কিভাবে এটি সাহায্য করে?
বেগুনে রয়েছে উচ্চ পরিমানে জিঙ্ক ও ভিটামিন ই যা স্ক্যাল্পের নানা সমস্যা যেমন খুশকি, চুলকানি, চুল পড়া এইসব সমস্যা এড়াতে সাহায্য করে.
কিভাবে ব্যবহার করবেন?
– ব্লেন্ডারে একটি বেগুন, ১/২ শসা, ১/২ অ্যাভেকেডো নিয়র করি প়ে রি
– তারপর ভালো করে সিঁথি বরাবর সারা চুলে লাগান।
– এক ঘন্টা রেখে একটি হালকা শ্যাম্পু ও উষেলু গরম জল দিয়ে চুল ধু
– সপ্তাহে ১ বার ব্যবহার করলে অসাধারণ ফল পাবেন।
- চুলের গঠন সুন্দর করে
যাদের চুল খুব রুক্ষ ও শুষ্ক তাদের প্রয়োজন প্রতিদিন বেগুন খাগুন নিয়মিত বেগুন খেলে চুল মোলায়েম ও ঝলমলে হয়ে ওঠে। এর প্রধান কারণ হল বেগুনে থাকা ভিটামিন সি ও প্রোটিন (১৫)।
বেগুনের পুষ্টিগত মান – 벵골의 Brinjal 영양가
বেগুনের স্বাস্থ্য উপকারিতা এতখানি থাকার প্রধান কারত হল এর পুষ্টিনতত বেগুনের পুষ্টিগত মান প্রচুর একথা আগেই বলা হয়েছে। বিস্তারিত ভাবে এর পুষ্টিগত মান জানতে হলে একটি গোটা বেগুনের মাপ করে আমরা সঠিক পুষ্টির শতাংশ জানতে পারবো. বেগুনের মূল পুষ্টি হল ক্যালসিয়াম, আয়রন ও ম্যাগনেসিয়াম। এতে রয়েছে প্রতি 100 গ্রামে 9 গ্রাম ক্যালসিয়াম, 0.২3 মিলিগ্রাম আয়রন 0.98 গ্রাম প্রোটিন 3 গ্র্রাম ফাইবার, 0.২3২ মিলিগ্রাম ম্যাঙ্গানিজ, ২২9 মিলিগ্রাম পটাশিয়াম, 0.084 মিলিগ্রাম ভিটামিন বি, ২.২ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি ও 14 গ্রাম ম্যাগনেসিয়াম (১৬)।
বেগুনের ব্যবহার – 벵골어로 Brinjal을 사용하는 방법
সঠিক ভাবে ব্যবহার করতে পারলেই আপনি বেগুনের স্বাস্থ্য উপকারিতা জরিতা! তবে, বেগুনের ব্যবহার সম্পর্কে জানার আগে জেনে নিন কেভাবে আপনি বাজসারইবাজসারইবাজসারক বাজসারক বাজসার
– প্রথমে দেখুন বেগুনটি যেন বেশ ভারী ও শক্ত ভেোক্ত হয় এিএ় এবকং সােশকং সােটকর গর একর চেষ্টা করুন কম বীজ সমেত বেগুন কিনতে।
– বেগুনের গায়ে যেন কোনো কাটা বা ফুটোর দাগ না থাকে।
– কেনার সময় একটু টিপে দেখে নিন যেন সেটি নরম বা অতিরিক্ত পাকা না হযটু এই ধরণের বেগুন তাড়াতাড়ি পচে যায়।
– বেগুনের বোঁটাটিও ভালো করে দেখে নিন। যদি তাতে বেশি দাগ থাকে, তার মানে হল তাতে বীজ কম রয়েছে।
বেগুন কেনা তো হল , এবার দেখে নিন কিভাবে তা বহুদিন সুরক্ষিত রাখতে পারবেন
– বেগুন কেনার কিছুদিনের মধ্যেই তা রান্না করে নেওয়া ভালো, কারণিেগুন তাগুন তা
– কেনার পর সেটি ফ্রিজে রাখুন। তবে মনে রাখবেন বেগুন কিন্তু অতিরিক্ত ঠান্ডো বা গেহাকোনো অ নরস্থাপকরস্থা
- কাটা বেগুন কখনোই রাখবেন না, কারণ বেগুন কাটার কিছুক্ষন পর থেকেই হাওয়ার সংস্পর্শে এসে কালো হয়ে যায়. বরং গোটা অবস্থায় বেগুনটি একটি প্লাস্টোকের ব্যাগে মুড়েজুড়ে।্রি আবার কিছুদিন পর আবার সেটি খুলে বের করে রেখে বাইরে শুকিয়ে পুনরায় রায় রাআ
এবার জানুন কিভাবে আপনি বেগুনের ব্যবহার করবেন
- বেগুন কাটার সময় একটি স্টিলের ছুড়ি ব্যবহার করুন, কারণ অন্য কোনো ধাতু ব্যবহার করলে সেটি কালো হয়ে যেতে পারে.
- বেগুন সবসময় খোসা সমেত খাওয়ার চেষ্টা করুন কারণ খোসার মধ্যেই রয়েছে বেগুনের স্বাস্থ্য উপকারিতা.
– বেগুন ভাজা খাওয়ার মজাই আলাদা। তবে তার আগে বেগুনগুলি কেটে তার মধ্যে একটু নােন ও হলুদ আড়িয় রিআড়ি এতে বেগুনের জলের পরিমাণটি কমে আসবে ও তাতে তেল কম শোষণ হবে।
– নুন দেওয়া হলে বেগুনের মধ্যে যে হালকা তেতো ভাব থাক সে়ি ॓ কমে যাযে 더보기
– বেগুন পোড়া বানানোর আগে গোটা বেগুনটির গায়ে ধোটি ज़ রোটিছরোটিছর এতে ভালোভাবে বেগুনটি সেদ্ধ হবে ও খাবার সময় নরম থাকবে।
– বেগুন আপনি নানারকমের তরকারি বা মাছের ঝোলে ব্যবহার করতে পারেন।
বেগুনের ক্ষতিকারক দিক – 벵골어에있는 Brinjal (가지)의 부작용
বেগুনের উপকারিতা এতখানি হওয়ার সত্বেও কিছু কিছু ক্ষেযত্রেএর কারেএর কারেএর কারেএর কিতা
নিচে বিস্তারিত ভাবে দেওয়া হল বেগুনের অপকারিতা কি কি ক্ষেয়ে দেখা যে
১. বেগুন খাওয়ার ফলে অ্যালার্জি হওয়ার সম্ভাবনা প্রবল থাকে। তাই আপনার যদি অ্যালার্জির ধাঁচ থাকে, তবে বেগুন এডধিভ়ে চির
২. বেগুন রক্তে উচ্চ রক্তচাপ (고혈압) কমাতে সাহায্য করে, তাই যাদের রক্তচাপের ধরণ কমের দিকেই থাকে তাদের এটি এড়িয়ে চলা উচিত (18).
তবে যাই হোক না কেন, সাবধানে খেলে বেগুনের উপকারিতো আপনি কোনোভকবেতো বেগুন আপনার স্বাস্থ্য, ত্বক ও চুলের জন্যে কতখানি উপকারী তা দআখা তাই প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় অবশ্যই যোগ করুন বেগুন।