차례:
- ম্যালেরিয়া কি?
- ম্যালেরিয়া কত প্রকারের হয়?
- ১. অল্প ধরণের ম্যালেরিয়া
- ২. জটিল ধরণের ম্যালেরিয়া
- ম্যালেরিয়া সারানোর ঘরোয়া উপায়
- ১. অ্যাপেল সাইডার ভিনিগার
- ২. আদা
- ৩. তুলসী পাতা
- ৪. দারুচিনি
- ৫. কমলালেবুর রস
- ৬. পেঁপে পাতা
- ৭. মেথি
- ৮. মুসাম্বি লেবু
- ৯. গ্রীন টি
- ১০. কালো জিরে
- ১১. চিরতা
- ১২. হলুদ
- ১৩. ফিটকারী
- ১৪. নিম
- ডাক্তারকে কখন দেখাতে হবে?
- ম্যালেরিয়া হয়েছে কিভাবে বুঝবেন?
- ম্যালেরিয়ার চিকিৎসা
- ম্যালেরিয়া হলে কি খাবেন এবং কি খাবেন না?
- ম্যালেরিয়া প্রতিরোধ করার টিপস
- প্রায়শই জিজ্ঞাসিত প্রশ্নাবলী :
- 참고 문헌 :
ম্যালেরিয়া নাম শুনেই কি ভয় পেয়েছেন? না ভয় পাওয়ার কিছু নেই। এই রোগের যদি সঠিক সময়ে সঠিক চিকিৎসা হয় তাহলে সারতে বাধ্য, অনেক রোগের ক্ষেত্রেই এই কথাটি প্রযোজ্য. আমাদের এই প্রতিবেদনে আপনাদের জানাবো ম্যােলেরিয়া সারানপর়িছুরঘরছুঘরছু রতিছুঘরছু
ম্যালেরিয়া কি?
ম্যালেরিয়া হচ্ছে মশা বাহিত প্লাজমোডিয়াম পরজীবী দ্বারট দ্বারটৃধকি সৃচ্ছে এটি কেবল সংক্রমিত স্ত্রী অ্যানোফেলিস মশার কামড়ে হয়ে থাকে। এখনও পর্যন্ত প্রায় ষাটের অধিক প্রজাতির ম্যালেরিয়ার পরজীবী আবিষ্কার করা সম্ভব হলেও এর মধ্যে 4 টি প্রজাতি মানুষের মধ্যে সংক্রমণের জন্য দায়ী.
গরম আবহাওয়া এই পরজীবী ও মশার বংশবৃদ্ধির জন্য উপযুক্ধির তাই যেসব মানুষ গরম আবহাওয়া যুক্ত দেশে বসাস করেন, তারা এই করএই করএই ক
ম্যালেরিয়া কত প্রকারের হয়?
মূলত ম্যালেরিয়া দু ধরণের হয়ে থাকে।
১. অল্প ধরণের ম্যালেরিয়া
ম্যালেরিয়া প্রথম দিকে ঠিক মতো চিকিৎসা না হলে তা জটিল হয়ে পডত প্রতিদিন একটি নির্দিষ্ট সময় অন্তর এই রোগের উপসর্ ॗ দেখা দেযখা দেযখা এর উপসর্গগুলি নিচে উল্লেখ করা হল –
- জ্বর
- ঠান্ডা ভাব অনুভূত হওয়া
- ঘেমে যাওয়া
- মাথাব্যথা
- বমি বমি ভাব
- ক্লান্তি
- গা-হাতে পায়ে ব্যথা
- খিদে না পাওয়া
- ডায়রিয়া।
২. জটিল ধরণের ম্যালেরিয়া
যখন কোনো রোগীর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম থাকে ও ম্যালেরিয়ার প্রথম পর্যায়ে ঠিক মতো চিকিৎসা করা হয় না, তখন এই জটিল ধরণের ম্যালেরিয়া হয়ে থাকে. এতে নানা অঙ্গ বিকলও হতে পারে। এর উপসর্গগুলি নিচে উল্লেখ করা হল –
- নার্ভের সমস্যা
- অ্যানিমিয়া
- শ্বাসকষ্ট
- লো মেটাবলিক রেট
- লো ব্লাড প্রেসার।
জটিল ধরণের ম্যালেরিয়া হলে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব স়িক চিকিৎসারিকিৎসারিকিৎসারিকিক চি
কি কারণে ম্যালেরিয়া হয়?
প্লাসমোডিয়াম যেমন পরজীবীর জন্য ম্যালেরিয়ার সংক্রম। হয়ে যেসব পরজীবীর কারণে ম্যালেরিয়া হয়ে থাকে তাদের নাম উল্লেখ করা হল।
- প্লাসমোডিয়াম ফ্যালাসিপেরাম – আফ্রিকায় বেশি দাখতে পাওয়া য
- প্লাসমোডিয়াম ভাইভ্যাক্স – এশিয়া, ল্যাটান আমেরিকা ংওিকা ফওিকারফওিক্স
- প্লাসমোডিয়াম ওভালে – পশ্চিম এশিয়ায়তে পাওয়া যাযতে
- প্লাসমোডিয়াম ম্যালেরি – পুরো পৃথিবীতে এর থেকে সংক্রমণ হয়
- প্লাসমোডিয়াম নোলেসি – দক্ষিণ- পূর্ব এশিয়ায় পা় (3) ।া যা়া
ম্যালেরিয়া সারানোর ঘরোয়া উপায়
১. অ্যাপেল সাইডার ভিনিগার
অল্প অ্যাপেল সাইডার ভিনিগার নিয়ে তাতে জল মিশিয়ে কাপড় ভিজিয়ে রাখুন, তারপর জল পট্টি যেমন দেয় তেমন দিন. ম্যালেরিয়ার সময় জ্বর কমাতে সাহায্য করে এই প্রক্রিয়া।
২. আদা
এক কাপ জলে অল্প আদা দিয়ে ফুটিয়ে নিন ও তারপর ছেঁকে নিয়ে িয়ে িয়ে ঠান্ডা হলে তাতে অল্প মধু মিশিয়ে খেয়ে নিন। প্রত্যেকদিন দিনে দুবার করে খান। এইসময় যে বমি বমি ভাব বা বদহজম তা দূর করতে এই পানীয় উপযোপযো
৩. তুলসী পাতা
তুলসী পাতা থেকে রস বার করে নিন, তারপর ঐ রসে গোলমেচ মুশিয়ে খেতে খেতেকে ম্যালেরিয়া হওয়ার প্রথম দিকে এটি খেলে ফল পাওয়া যেতে পারেপ এটি ডায়রিয়া ও বমি বমি ভাব দূর করতে পারে (5)।
৪. দারুচিনি
অল্প করে দারুচিনি গুঁড়ো ও গোলমরিচ গুঁডে়ো নিয়ে মিয়ে মিশিযডিশিযযি তারপর ছেঁকে মধু মিশিয়ে খেয়ে নিন। ঘরোয়াভাবে ম্যালেরিয়ার উপসর্গকে দূর করতে এটি উপয।গী। কারণ দারুচিনিতে থাকে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট, অ্যান্টি-মাইক্রোবিয়াল, অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি উপাদান (6).
৫. কমলালেবুর রস
দিনে দু থেকে তিনবার কমলালেবুর রস খাওয়ার চেষ্টা করুন। 더보기
৬. পেঁপে পাতা
জ্বর হলে আমাদের সবারই রক্তে প্লেটলেটের সংখ্যা কমে যায়। 더보기
৭. মেথি
পাঁচ গ্রাম মেথি নিয়ে সারারাত জলে ভিজিয়ে রাখুন ও সকালে খেটা ছেটকা প্রতিদিন এটি পান করলে ম্যালেরিয়া জলদি সারতে বাধ্য। মেথি শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তোলে ও পলে ও পরপর পবতর
৮. মুসাম্বি লেবু
একটি মুসাম্বি লেবু কেটে খান। এতে ম্যালেরিয়ার মূল ওষুধ কুইনিনের মতোই একটি উপাদান উপস্থিত বলে জানা যায়, এটি ম্যালেরিয়ার উপসর্গ সারিয়ে তুলতে উপযোগী.
৯. গ্রীন টি
গ্রীন টি – এর ব্যাগ নিয়ে গরম জলে কিছুক্ষন চোবিয়ে রা়ারিপর তে িপর তে িপর তে ি টি ব্যাগ গরম জলে দেওয়ার সময় একটু তেঁতুলও দিয়ে দেবেন। তারপর পান করে নিন। গ্রীন টিতে প্রচুর অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট থাকে, যা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তোলে ও তেঁতুল জ্বর কমাতে সহায়ক (9).
১০. কালো জিরে
ঠান্ডা লাগা বা সর্দি কমানো বা মাথা ব্যথা কমানোর জন্য আমরা অনেকিই কালভেই কালোেই কালো একটি কাপড়ের কিছুটা কালো জিরে রেখে সেটি বেঁধে দিন এমন ভাবে যাতে কালো জিরে বাইরে না আসতে পারে অর্থাৎ পুটুলি করে নিন.
১১. চিরতা
সারারাত এক গ্লাস জলে চিরতা ভিজিয়ে রাখুন, সকালে উঠে ছেঁকে নিয়ে দারুচিনি গুঁড়ো মিশিয়ে পান করে নিন. এটি ম্যালেরিয়ার জ্বর কমাতে উপযোগী বলে জানা যায়। শরীরের তাপমাত্রা কমাতে সাহায্য করে।
১২. হলুদ
এক গ্লাস গরম দুধ নিয়ে তাতে এক চা চামচ হলুদ গুঁ়়িো মিশিযতে তারপর ভালো করে গুলে নিয়ে পান করে নিন। হলুদে থাকে অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি উপাদান যা ম্যালেরিয়ার উপসর্গ গা হাতে পায়ে ব্যথা বা গাঁটে গাঁটে ব্যথা কমিয়ে দিতে পারে (10).
১৩. ফিটকারী
ফিটকারী গুঁড়ো করে রাখুন ও প্রতি দু ঘন্টা অন্তর এক চা চামচ এই গুঁড়ো খেয়ে নিন, দেখবেন ম্যালেরিয়ার উপসর্গ কমতে পারে কারণ এতে থাকে অ্যান্টি-মাইক্রোবিয়াল উপাদান (11).
১৪. নিম
নিম পাতা বাটা বা নিম পাতা ভেজে নিয়মিত ভাতের সঙ্গে খেতে পারেন এতে ম্যালেরিয়ার উপসর্গ কমতে পারে বলে জানা যায়.
ডাক্তারকে কখন দেখাতে হবে?
জ্বর ২ দিনের মধ্যে না কমলে ও বার বার কাঁপুনি দিয়ে জ্বর এরলে শঙরঘ্রইরঘ্রইরঘ্রই চার থেকে পাঁচ দিন হয়ে গেলেও যদি উপসর্গ না কেলে তাহলে হভত়েপয়তভর যদি বাড়িতে থাকেন ম্যালেরিয়া হওয়ার পর থেকেই ডাক্তারের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগে থাকবেন, যাতে এটি জটিল ধরনের না হয়ে যায়. তাহলে প্রাণহানির ভয় থেকে যায়।
ম্যালেরিয়া হয়েছে কিভাবে বুঝবেন?
যদি দেখেন বার বার কাঁপুনি দিয়ে জ্বর আসছে এবং উপসর্গ কিছুতেই কমছে না, হতেই পারে ম্যালেরিয়া হয়েছে. শীঘ্রই ডাক্তারের কাছে যান। শুধু রক্ত পরীক্ষার মাধ্যমেই এই রোগ নির্ণয় সম্ভব।
ম্যালেরিয়ার চিকিৎসা
ম্যালেরিয়া নিরাময় করতে পেইপেরাকুইনের সমন্বযে়ে তযরি আর্ধেআরসিধেআর্ধেআর্ধেআরি বেশিরভাগ ডাক্তারই এই ধরণের ওষুধ খাওয়ার কথা বলে থাকেন।
ম্যালেরিয়া হলে কি খাবেন এবং কি খাবেন না?
ম্যালেরিয়া হলে হজম শক্তির খুবই ক্ষতি হয়, তাবাই এই স ময়়খে়তখেলাবাতখেবা হালকা ধরণের খাবার খাবেন। প্রচুর পরিমানে জল খাবেন। শরীরে কখনোই যেন জলের কমতি না হয়। খাবারের মধ্যে ফল ও ডিম সেদ্ধ রাখবেন।
ম্যালেরিয়া প্রতিরোধ করার টিপস
- দিনে বা রাতে ঘুমানোর সময় অবশ্যই মশারি বা কয়েল ব্যবহার করুন। দরজা-জানালায় মশক নিরোধক জাল, প্রতিরোধক ক্রিম, স্প্রে ব্যবহার করুন।
- বাড়ির আশপাশে কোথাও যেন জল জমতে না পারে কারণ জমা জলেই মশেই মশা ইে
- আপনার বাড়ির এলাকায় কোনো পুকুর থাকলে তা যেন কনায়মিত পরিত পরি
- নিয়মিত বাড়ি ও বাথরুম পরিষ্কার রাখতে হবে।
আশা করি, এই প্রতিবেদন পড়ে আপনারা ম্যালেরিয়া রোগ থেকে কিভাবে বাঁচবেন ও ম্যালেরিয়া হলে তার প্রতিকার কিভাবে করবেন তার সম্পর্কে ধারণা হয়েছে. এই রোগ থেকে বাঁচতে উপরে উল্লিখিত টিপস গুলি মেনে চলুন।
নিজের যত্ন করুন ও সুস্থ থাকুন।
প্রায়শই জিজ্ঞাসিত প্রশ্নাবলী:
ম্যালেরিয়া রোগ কি ভাইরাসের কারণে হয়ে থাকে?
উঃ না, এটি প্লাসমোডিয়াম নামক পরজীবীর কারণে হয়ে থাকে।
ম্যালেরিয়ার জন্য শরীরের কোন অঙ্গে প্রভাব পড়ে?
উঃ প্রথমে এটি রক্ত কণিকার ওপরই শুধু তার প্রভাব থাকে। তবে ধীরে ধীরে এটি লিভারকে সংক্রামিত করে। কিছু কিছু ক্ষেত্রে মস্তিষ্কে এর প্রভাব পড়ে, এটিকে সেরিব্রাল ম্যালেল ম্যালে
ম্যালেরিয়ার ইনকুবেশন পিরিয়ড কতদিনের হয়?
উঃ মূলত নয় থেকে চোদ্দ দিনের ইনকুবেশন পিরিয়ড হয়ে থাকে।
কিভাবে ম্যালেরিয়া মানুষের শরীরে ছড়ায়?
উঃ মশার দ্বারা এই রোগ মানুষের শরীরে ছড়িয়ে থাকে।
গর্ভবতী মহিলাদের ম্যালেরিয়া হলে সেটি কি মিসক্যারেজ ঘটাতে পারে?
উঃ মিসক্যারেজ হওয়ার সম্ভাবনা কম। তবে ম্যালেরিয়া জটিল রূপ ধারণ করলে মিসক্যারেজ ঘটার সম্ভাবনা বেতযে়ভাবনা
ম্যালেরিয়াতে কি গাঁটে গাঁটে ব্যথা হয়?
উঃ হ্যাঁ, হতেই পারে।
ম্যালেরিয়া কি ছোঁয়াচে?
উঃ না, ম্যালেরিয়া ছোঁয়াচে নয়।
ম্যালেরিয়া হলে সারতে কতদিন সময় লাগে?
উঃ এটি সারতে কমপক্ষে দু সপ্তাহ সময় লাগে।
ম্যালেরিয়াতে কি মানুষের মৃত্যু হতে পারে?
উঃ সাধরণত ম্যালেরিয়াতে মানুষের মৃত্যু হয় না। তবে সেরিব্রাল ম্যালেরিয়া হলে মৃত্যুর সম্ভাবনা অনেক বেড়ে যায়।
ম্যালেরিয়ার ভ্যাকসিন কতদিন কার্যকরী?
উঃ ম্যালেরিয়ার ভ্যাকসিন এখনও বাজারে আসেনি।
ম্যালেরিয়া কি শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে নষ্ট করে দেয়?
উঃ হ্যাঁ। ম্যালেরিয়া শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে নষ্ট করে দেয়।
참고 문헌:
Stylecraze는 엄격한 소싱 지침을 가지고 있으며 동료 검토 연구, 학술 연구 기관 및 의학 협회에 의존합니다. 우리는 3 차 참조를 사용하지 않습니다. 당사의 편집 정책을 읽으면 콘텐츠가 정확하고 최신인지 확인하는 방법에 대해 자세히 알아볼 수 있습니다.- 말라리아
medlineplus.gov/malaria.html
- 말라리아
www.cdc.gov/malaria/about/disease.html
- 말라리아 기생충
www.cdc.gov/malaria/about/biology/#tabs-1-6
- 놀랍고 강력한 생강
www.ncbi.nlm.nih.gov/books/NBK92775/
- Tulsi – Ocimum sanctum: 모든 이유로 허브
www.ncbi.nlm.nih.gov/pmc/articles/PMC4296439/
- 계피: 다각적 인 약용 식물
www.ncbi.nlm.nih.gov/pmc/articles/PMC4003790/
- 비타민 C와 면역 기능
pubmed.ncbi.nlm.nih.gov/19263912/
- 여러 인간 질병에 대한 방어 메커니즘으로서 Trigonella foenum-graecum L.의 치료 잠재력 조사
www.ncbi.nlm.nih.gov/pmc/articles/PMC4739449/
- 녹차의 유익한 효과: 문헌 검토
www.ncbi.nlm.nih.gov/pmc/articles/PMC2855614/
- 강황, 황금 향신료
www.ncbi.nlm.nih.gov/books/NBK92752/
- 칼륨 명반의 시험관 내 항균 활성
pubmed.ncbi.nlm.nih.gov/8783521/