차례:
- আলু কত প্রকারের হয় – 벵골어 감자의 종류
- আলুর উপকারিতা – 벵골어 감자의 이점
- স্বাস্থ্যের জন্য আলুর উপকারিতা – 벵골어 감자의 건강상의 이점
- ত্বকের জন্য আলুর উপকারিতা – 벵골어 감자의 피부 효능
- চুলের জন্য আলুর উপকারিতা – 벵골어 감자의 모발 효능
- আলুর পুষ্টিগত মান – 벵골의 감자 영양가
- আলুর ব্যবহার – 벵골어로 감자를 사용하는 방법
- আলু বেছে কেনা এবং সংরক্ষণ করার সঠিক পদ্ধতি
- আলুর অপকারিতা – 벵골어에서 감자의 부작용
বাঙালির প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় আলু একটি খুব সাধারণ ওপবযজ সবজন যদিও আলুকে পুরোপুরি সবজি বলা চলে না, এটি আসলে হল একটি ভোজ্য কন্দ অর্থাৎ এমন একটি ফসল যা মাটির তলায় একটি শিকড়ের মত বেড়ে ওঠে. আলু খাদ্য হিসেবে বেশ সুস্বাদু। বাঙালিরা আলু দিয়ে নানা রকম তরকারি রান্না করে থাকে। আলু একদিকে যেমন সস্তা, তেমন আলু অত্যন্ত খাদ্যগুণ সম্পন্ন। আলুতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার, মিনারেল, ও ভিটামিন যা মানুষকে সুস্বাস্থ্য দেয় ও নানা রোগ প্রতিহত করতে সাহায্য করে. আজকাল যদিও অনেকেই কম কার্বোহাইড্রেট যুক্ত খাদ্য খাওয়ার জন্য আলু খাওয়ার পরিমাণ কমিয়ে দিয়েছেন, কিন্তু বৈজ্ঞানিকভাবে প্রমাণিত হয়েছে যে আলু খাওয়ার নানারকম উপকারিতা রয়েছে. তাই, নিয়মিত কম পরিমাণে আলু খেলে আপনি বিভিন্ন ধরণের উপকার পান্ন আলু ও তার সাথে জড়িত ২৫ রকমের উপকারিতা সম্পর্কা আচ আমরা আলোা চলুন জেনে নিই আলু খেলে কি হয় অর্থাৎ আলু খাওয়ার উপকারিতা।
আলু কত প্রকারের হয় – 벵골어 감자의 종류
সারা বিশ্বে কম করে ২০০ রকমের আলুর চাষ হয়ে থাকে। কিন্তু তার মধ্যে মানুষ যেই ধরণের আলু বেশি মাতল্রায় খেআুরকেচয়ে
- রাসেল আলু- এটি হল আলুর সব থেকে সাধারণ ও প্রচলিত প্রকার। সর্বাধিক মানুষের রান্নাঘরে রাসেল আলুই পাওয়া যায়। এটি সাদা রঙের হয় ও বাইরে বাদামি রঙের খোসা থাকে। এর আকার ছোট, মাঝারি ও বড় হয়ে থাকে। এই ধরণের আলু তরকারি বা ভাজা হিসেবে খাওয়া যেতে পারে।
- রাঙা আলু- রাঙা আলু অর্থাৎ লাল রঙের আলু। এগুলি মিষ্টি স্বাদের হয় যা হালকা সেদ্ধ করলেই মোমের মত গলে যায়। এই ধরণের আলু সাধারণত স্যালাড বা কোনো মিষ্টি জাতীয় খাদ্য যেমন পায়েস, পিঠে, ইত্যাদিতে ব্যবহার করা হয়.
- সাদা আলু- এই ধরণের আলুর খোসা ও ভেতরের অংশ দুটোথকসাদা হয়ে য়ে য়ে এই আলুর বিশেষত্ব হল এই যে এতে সুগারের পরিমাণ কম থাকে। এই আলু আপনি সেদ্ধ অথবা স্যালাড করে খেতে পারেন। এছাড়া এটি তরকারি বা ভাজা হিসেবেও খাওয়া যায়।
- হলুদ আলু- হলুদ আলু আকারে একদম ছোট বা মাঝারি বা বড় হতে পারে। এটি সাধারণত আর্দ্র ও মাখনের মত হয়ে থাকে। এই আলু সাধারণত রোস্ট অথবা গ্রিল করে খাওয়ার জন্। উপযুক্পযুক্ণত
- বেগুনি আলু- এই ধরণের আলুর খোসা ও ভেতরের অংশ দুটোই বেগুনি হগুনি এই ধরণের আলু রোস্ট অথবা গ্রিল করে খাওয়া যায়।
- আলু- ফিঙ্গারলিং ফিঙ্গারলিং শব্দটি ফিঙ্গার অর্থাৎ আঙ্গুল থেকে এসেছে কারণ এই ধরণের আলুর আকার অনেকটা মানুষের আঙুলের মত সরু ও লম্বাটে. এই আলুর রং সাদা, হলুদ, লাল অথবা বেগুনি হতে পারে। ফিঙ্গারলিং আলু চিপ্স অথবা যে কোনো ধরণের ভাজা হিসেবে ९ খাওযখাওযখাওয
- ক্ষুদ্র আলু- নাম থেকেই বোঝা যাচ্ছে যে এই ধরণের আলু আকারে একদঋে একদ়ে সাধারণত আলুর দম বা কোনো রকমের তরকারি বানানোর জন্য এই ধরযকের আলু উআলু উপরে যে কটি প্রকারের আলুর উল্লেখ করা হয়েছে, সেই সব কটি আলুরই ক্তুরই ক্তক
আলুর উপকারিতা – 벵골어 감자의 이점
Shutterstock
বলাই বাহুল্য, আলু প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় অত্যন্ত প্র়়োজ়োজয বাঙালির রান্নাঘরে কিছু থাকুক বা না-থাকুক, আলু থাকবেই। এটি মাছ, মাংস, ডিম, সবজি সব কিছুর সাথেই রান্না করা যায়। আলুর উপকারিতা শুধুমাত্র কোনো একটি বিশেষ ক্ষেত্রেয স।মাবদ্ধ নয়।মাবদ্ধ নয রান্না থেকে রূপচর্চা, মানুষের জীবনে সর্বক্ষেত্রে আলুর নানা রছর উপকারি আলু খেলে কি হয় তা বিস্তারিতভাবে জেনে নিন।
স্বাস্থ্যের জন্য আলুর উপকারিতা – 벵골어 감자의 건강상의 이점
আলুতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে মিনারেল, ভিটামিন ও কার্বোহাইড্রেট যার ফলে স্বাস্থ্যের ওপর আলুর নানা রকম ইতিবাচক প্রভাব পড়ে থাকে. মানুষের স্বাস্থ্যের ওপর আলুর উপকারিতাগুলি নিচে আলোচনা করা হল।
- নিয়ন্ত্রণ- রক্তচাপ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্যে কম সোডিয়ামযুক্ত খাদ্য খাওয়া প্রয়োজন. কিন্তু তার সাথে প্রয়োজন বেশি পরিমাণে পটাসিয়াম। আলুতে এই দুটি জিনিসই সঠিক পরিমাণে আছে বলে রক্তচা় সহজা (্ই যজেই কিজেই কিজেই কিজেই কি
- জন্য- হার্টের আলুতে রয়েছে ফাইবার, পটাসিয়াম, ভিটামিন সি ও ভিটামিন বি 6 যার ফলে কোলেস্টরল নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হয়. কোলেস্টরল নিয়ন্ত্রণ হলে হার্টও সুস্থ থাকে (4)।
- ক্যান্সার থেকে মুক্তি- আলুতে রয়েছে ফোলেট যা ডি.এন.এ. তৈরী ও মেরামত করতে সাহায্য করে। এর ফলে যেসব কোষগুলি ক্যান্সারের কারণ হয়ে দাঁে দাঁে ়াতে পাতে যযে, সেগুলি যগুলি এছাড়া আলুতে থাকা ফাইবার কোলন ক্যান্সার মুক্ত করতে সাহায্য করে।
- স্বাস্থ্য- হাড়ের আলুতে থাকে আয়রন, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম ও জিঙ্ক, এই সবকটি উপাদান হাড়ের স্বাস্থ্যের জন্যে উপযুক্ত. ফলে আলু শরীরের গঠন মজবুত করতে সাহায্য করে। এছাড়া আলুতে রয়েছে ফসফরাস যা অস্টিওপরোসি স নিয়ন্ত্রয করতয কর
- ক্ষমতা- হজম শরীরে সঠিক পরিমাণে ফাইবার প্রবেশ করলে হজম করার ক্ষমতা বাড়ে ও পাচনতন্ত্র সঠিককভাবে চলতে থাকে (6).
- কিডনি স্টোন থেকে মুক্তি- হজম ক্ষমতা ও পাচনতনােত্র সঠিক থাকঠিক থাকোে শরধেকে শরতি এর ফলে কিডনিতে স্টোন হওয়ার সমস্যা রোধ করা যায় (7) (8)।
- দাঁতের সমস্যা- দাঁত বা মাড়ির সমস্যার ক্ষেত্রে ভুকটামিন সি বেশ উপশ তাই এক টুকরো আলু দিয়ে রোজ দাঁত পরিষ্কার করলে দাঁতের নানা সমস্যা থেকে সহজেই মুক্তি পাওয়া সম্ভব.
- সমস্যা- পেটের পেটের নানারকম সমস্যা যেমন ডায়রিয়া, ডিসেন্ট্রি বা হজম সমস্যা দেখা গেলে আলু সেদ্ধ করে খেলে বেশ খানিকটা উপকার পাওয়া যায়.
- ফুলে যাওয়া- শরীর আলুতে যে পরিমাণ ফাইবার ও এন্টি-অক্সিডেন্ট থাকে তা শরীরের ইলেক্ট্রোলাইসিস নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে. এর ফলে গা, হাত, পা বা শরীরের কোনো অংশ ফুলে যাওয়া থি য়া মেক অনাযঅনাতক
- মস্তিষ্কের স্বাস্থ্য- মস্তিষ্কের স্বাস্থ্যের জন্যে কার্রিযে কার্বযহাটরড্রটইড্রেটরড্রেট, ড্রেট, ড্রেট এর সব কটি উপাদান একসাথে আলুতে থাকার ফলে মস্তিষোও আাস্থ যকর রভযকর
- রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা- আলু, বিশেষত মিষ্টি আলু ভিটামি-ভেরিটিভেরিও তেরি তাই এই আলু নিয়মিত খেলে শরীরের রোগ প্রতিরোধ কি়মতা বৃদ্ধি়পতা বৃদ্ধ
- নিয়ন্ত্রণ করা- ওজন আপনি যদি আপনার ওজন সঠিকভাবে নিয়ন্ত্রণ করতে চান তাহলে প্রতিদিন আপনার খাদ্য তালিকায় অল্প পরিমাণ আলু যোগ করতে ভুলবেন না. আলুতে অতি কম পরিমাণে ফ্যাট থাকে যার ফেলে পেট ভরা সত্ ত্বেও ত্বেও ত্বেও ত্বেও ত্বেও ত্বে
- কোলেস্টরল- আলুতে থাকা ভিটামিন বি, ভিটামিন সি, মিনারেল ও পটাসিয়াম কোলেস্টোরল নিয়ন্ত্রণ করতে বেশ সাহায্য করে. এর ফলে হার্ট সুস্থ থাকে (1)।
- সমস্যার সমাধান- ঘুমের শরীরে সঠিক পরিমাণে পটাসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম ও ক্যালসিয়াম আপনার শরীরকে ভারসাম্য ও আরাম প্রদান করে যার ফলে আপনার স্নায়ু শান্ত হয় ও আপনি নিশ্চিন্তে ঘুমোতে পারেন. তাই অনিদ্রা বা কম ঘুমের সমস্যা থাকলে আলু খেলে উপকার হতে পারে (10)।
- পি.এম.এস- মহিলাদের মাসিক হওয়ার ঠিক আগের মুহূর্ত গুলিতে মিষ্টি খাওয়ার একটা প্রবণতা তৈরী হয়. আলুতে রয়েছে সঠিক পরিমাণে প্রাকৃতিক মিষ্টি পদার্থ, ফাইবার ও এন্টি-অক্সিডেন্ট যা ওই সময় মেজাজ খিটখিটে হওয়ার থেকে মুক্তি দেয়. এছাড়া শরীরে তখন কম পরিমাণে এস্ট্রোজেন থাকার ফলে হরম়নের দয়নের দযোনের দযোনের এই সময়তেও আলু খাওয়ার উপকারিতা স্বাস্থ্যের জন্য প্রবল (11) ।রবল (11)
ত্বকের জন্য আলুর উপকারিতা – 벵골어 감자의 피부 효능
Shutterstock
ত্বকের জন্যেও আলুর নানা রকমের উপকারিতা প্রমাণিত হয়েছে। ত্বকে ট্যান, চোখের তলার কালি থেকে শুরু করে ত্বক থেকে বয়সের ছাপ দূর করা বা ত্বকের ঔজ্জ্বল্য বৃদ্ধি সবেতেই আলুর ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ. ত্বকের ক্ষেত্রে আলু খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে জেনে নিন।
- বয়সের ছাপ কমানো- মুখে আলুতে রয়েছে নানা রকমের পুষ্টিকর উপাদান, নানা মিনারেল ও ভিটামিন যা ত্বকের জন্য উপকারী. আলু বেটে সেই রস মুখে লাগালে মুখ থেকে বয়সের ছাপ, রিংকেল দূর হয়।
- তলায় কালি বা চোখের ফোলা ভাব কমানো- চোখের তলায় কালি বা ফোলাভাব কমানোর শ্রেষ্ঠ উপকরণ হল আলু. প্রতিদিন দু টুকরো আলু নিয়ে চোখের ওপরে লাগেয়ে বেশ খাহে।খাহে।খাহে।খাহে। তারপর ভালো করে জল দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে। নিয়মিত ব্যবহার করলে চোখের তলার কালি থেকে দ্রুত মুক্তি পাওয়া যাবার
- ট্যান বা সানবার্ন- ট্যান বা সানবার্ন আমাদের প্রত্যেকের সমস্যা। আলুর সাহায্যে সহজেই কড়া ট্যান দূর করা যায়। ভালো করে একটি আলু থেতো করে বা গ্রেট করে রস বের করে মুখে এবং যেসব জায়গায় ট্যান পড়েছে সেখানে লাগাতে হবে. কয়েকবার ব্যবহারে সহজেই ট্যান বা সানবার্ন দূর হবে।
- ত্বকের কালো ছোপ- ত্বকে কালো ছোপ বা দাগ পড়্লে তা সহজযই র্আযই রাহযে একটুখানি বেসন ও মধুর সাথে কয়েক ফোটা আলুর রস মিশিয়েতকটিএকটিপকটি এরপর সেটা সারা মুখে লাগিয়ে খানিকক্ষণ শুকিয়ে মুখ १ ুয়ে ফেলুন অনায়াসে ফল পাবেন।
- ত্বকের শুষ্কতা দূর করা- ত্বকের শুস্কভাব দূর করার জন্য আলুর মতিছপ কাছকপ কাছক এক টুকরো আলুর রস একটুখানি দই-এর সাথে মিশিয়ে তা মুখে লাগান। প্রতিদিনের এই অভ্যাস সহজেই মৃত কোষগুলিকে তুল লিকে তুল ফেদেত্ে ফেলেত্েফেলে ত্বক
- ত্বকের ফর্সাভাব- আলুতে রয়েছে ক্যাটেকোলেস যা খুব ভাল ব্লিচের কাজ কাজ কাজ তাই ত্বকে আলুর রস লাগালে সহজেই মুখের ফর্সাভাব ফুটে ওঠে।
- কোমলভাব- ত্বকের আলুর মধ্যে থাকা প্রাকৃতিক ব্লিচ উপাদানগুলি ত্বককে কোমল করে তোলে ও মুখের খসখসে ভাব মিটিয়ে ত্বককে সুন্দর ও মোলায়েম করে তোলে.
- ত্বকে কোলাজেন বাড়ায়- কোলাজেন ত্বকের গেঠন তৈরী করে কোষরেগুলিকেগকোষরগুলিক এর ফলে ত্বক ঝুলে যায়না ও টানটান থাকে। আলুর মধ্যে রয়েছে ভিটামিন, মিনারেল ও পটাসিয়াম যা এক রাথে ক রাথে ক রাথে ক ফলে ত্বক থাকে লাবণ্য উজ্জ্বল ও তারুণ্যে ভরপুর।
চুলের জন্য আলুর উপকারিতা – 벵골어 감자의 모발 효능
Shutterstock
স্বাস্থ্য ও ত্বক ছাড়াও চুলের জন্যও আলু ভীষণ।াবে উপকারউপকারওবক নিচে তা বিস্তারিতভাবে বর্ণনা করা হল:
- পড়ার সমস্যার সমাধান- চুল আলুতে রয়েছে ভিটামিন বি, ভিটামিন সি, জিঙ্ক, নিয়াসিন ও আয়রন যা চুল পড়ার সমস্যা দূর করে নতুন চুল গজাতে সাহায্য করে. এছাড়া চুলে খুশকির সমস্যো হলে বা শুস্কতা দেখা গেলে তা দূর করতেও তেও তেও তে
- চুলের সমস্যা- পাকা বাজারে পাওয়া যে কোনো চুলের ডাই-এর তুলনায় আলুর খোসা অনেক বেশি উপযুক্ত পাকা চুলের সমস্যা দূর করতে. আলুর খোসায় যে স্টার্চ থাকে তা পাকা চুল নিয়ন্ত্রণ করে।
আলুর পুষ্টিগত মান – 벵골의 감자 영양가
আলু খাওয়ার উপকারিতা এতখানি হওয়ার কারণ হাল এর পু ॷ ্টিগত আলু খাদ্য হিসেবে বেশ পুষ্টিকর ও প্রয়োজনীয়। বৈজ্ঞানিকভাবে প্রমাণিত হয়েছে যে আলুতে সব মিলিয়ে ৼ ১০ ক্য ০ তরি 더보기 더보기
নিচের তালিকায় আলুর পুষ্টিগত মান বিস্তারিতভাবে দেওয়া হল:
৪০০ গ্রাম আলুর আন্দাজে যা পুষ্টিগত মান পাওয়া যায় | ||
---|---|---|
পরিমান | ||
পরিমান | ক্যালোরি ৩ | |
প্রতিদিনের % | ||
ফ্যাট ০ গ্রাম | ১ % | |
স্যাচুরেটেড ফ্যাট | ০ % | |
ট্রান্স ফ্যাট | ||
কোলেস্টরল ০ মিলিগ্রাম | ০ % | |
সোডিয়াম ২২ গ্রাম | ১ % | |
কার্বোহাইড্রেট ৬৮ গ্রাম | ২৩ % | |
ফাইবার ৮ গ্রাম | ৩২ % | |
সুগার ৩ গ্রাম | ||
প্রোটিন ৭ গ্রাম | ||
ভিটামিন এ | ০ % | |
ভিটামিন সি | ১২১ % | |
ক্যালসিয়াম | ৪ % | |
আয়রন | ১৬ % | |
ভিটামিন | ||
পরিমান | % প্রতিদিন | |
ভিটামিন এ | ৭.৪IU | ০ % |
ভিটামিন সি | ৭২.৭ মিলিগ্রাম | ১২১ % |
ভিটামিন ডি | – | – |
ভিটামিন ই (আলফা টোকোফেরোল) | ০.০ মিলিগ্রাম | ০ % |
ভিটামিন কে | ৭.০ মিলিগ্রাম | ৯ % |
থায়ামিন | ০.৩ মিলিগ্রাম | ২০ % |
রিবোফ্লাবিন | ০.১ মিলিগ্রাম | ৭ % |
নায়াসিন | ৩.৯ মিলিগ্রাম | ১৯ % |
ভিটামিন বি ৬ | ১.১ মিলিগ্রাম | ৫৪ % |
ফোলেট | ৫৯.০ এমসিজি | ১৫ % |
ভিটামিন বি ১২ | ০.০ এমসিজি | ০ % |
প্যান্টোথেনিক এসিড | এল আর ১.১ মিলিগ্রাম | ১১ % |
কোলাইন | ৪৪.৬ মিলিগ্রাম | |
বেটাইন | ০.৭ মিলিগ্রাম | |
মিনারেল | ||
পরিমান | % প্রতিদিন | |
ক্যালসিয়াম | ৪৪.৩ মিলিগ্রাম | ৪ % |
আয়রন | ২.৯ মিলিগ্রাম | ১৬ % |
ম্যাগনেসিয়াম | ৮৪.৯ মিলিগ্রাম | ২১ % |
ফসফরাস | ২১০ মিলিগ্রাম | ২১ % |
পটাসিয়াম | ১৫৫৪ মিলিগ্রাম | ৪৪ % |
সোডিয়াম | ২২.১ মিলিগ্রাম | ১ % |
জিঙ্ক | ১.১ মিলিগ্রাম | ৭ % |
কপার | ০.৪ মিলিগ্রাম | ২০ % |
ম্যাঙ্গানিজ | ০.৬ মিলিগ্রাম | ২৮ % |
সেলেনিয়াম | ১.১ এমসিজি | ২ % |
ফ্লুরাইড | – |
আলুর ব্যবহার – 벵골어로 감자를 사용하는 방법
Shutterstock
সবজির মধ্যে আলু হল বেশ সস্তা ও সহজলভ্য। এই আলু আপনি নানারকম ভাবে রান্না করে খেতে পারেন। বাঙালি বাড়িতে তো আলু ছাড়া রান্নাই প্রায় অসম্ভব। বর্তমানে আলুর সব থেকে বেশি প্রচলন রেস্তোরাঁর ফ্রেঞ্ত ফেরাই বা রোস্ট্ত ফেরাই বা কিন্তু যদি আপনি আলুর সঠিক পুষ্টি গ্রহণ করতে চান তাহলে নিচে বর্ণনা করা কিছু উপায় প্রয়োগ করে খেলে আলুর পুষ্টিগুণ সবচেয়ে বেশি পাওয়া যায়.
- আলুকে খোসা সমেত রান্না করুন। আলু ভালো করে ধুলে খোসার মধ্যে লেগে থাকা বালি বা মাটি পরিষ্কার হয়ে য়ে আলুর ভেতরের অংশ ছাড়াও আলুর খোসার উপকারিতা বিশাল। উভয়তেই রয়েছে ভিটামিন ও পটাসিয়াম। আলুর খোসার উপকারিতা ছাড়িয়ে ফেললে তার পুষ্টিমাত্রা কমে যাযে
- আলু গ্রহণ করার আরেকটি সঠিক উপায় হলো মাইক্রেো ওয়েভে খোসা সা এর ফলেও আলুর পুষ্টিকর উপাদানগুলি নষ্ট হয়না।
- আপনি অনেক সময় হয়তো অনেকক্ষণ ধরে আলু সেদ্ধ করে বা উঁচু তাপমাত্রায় রান্না করে আলু খেয়ে থাকেন. কিন্তু, অতিরিক্ত সময় ধরে ফোটালে বা রান্না করলে আালুর পুষিযপিকর উযিকর উযিকর
- আলু কাটার পর সেটিকে অনেকক্ষণ ধরে জলে ভিজিয়ে তারপরে রার বাকহয় বারহতার 더보기
আলু বেছে কেনা এবং সংরক্ষণ করার সঠিক পদ্ধতি
আলু সঠিকভাবে কেনার ও সংরক্ষণ করার কিছু বিশেষ পদ্ধতি আছে। এখানে বিস্তারিতভাবে সেই সমস্ত পদ্ধতি বর্ণনা করা হল।
- আলু কেনার সময় ভালো করে লক্ষ্য করুন তাতে কোনো দাগ বা কাটা আছে কি নাগ
- কেনার সময় ভাল করে টিপে ও গন্ধ শুঁকে দেখুন যে আলু টা य़ কা আছে কি
- ছোট বা ক্ষুদ্র আলু তখনই কিনুন যখন আপনি তা সঙ্গে সঙ্বগে খেতে খেতে
- কুঁচকে যাওয়া বা নরম হয়ে যাওয়া আলু কিনবেন না।
- সবুজ হয়ে যাওয়া আলু ভুলেও কিনবেন না কারণ আলুতে সবুজ রঙের অর্থ হল তার মধ্যে কোনোকিছুর পার্শপ্রতিক্রিয়া রয়েছে. এটি শরীরের জন্যে বিষাক্ত হতে পারে।
আলু কেনা তো হল, কিন্তু এবারে তা সংরক্ষণ করবেন কিভাবে? আসুন দেখা যাক আলু সংরক্ষণ করার সঠিক পদ্ধতি:
- আলু কখনও ফ্রিজে রাখা যায় না। একটি শুকনো জায়গায় কোনো একটি ঝেড়িতে বা পাতযরেখোরে খোরে খোরে দেখে নেবেন যেন আসে পাশে কোনোরকম জল না থাকে।
- আলু ব্যবহার করার সঠিক পদ্ধতি হল তা পুরোপুরি অর্থাৎ গোটা করযটরা অবস্থার আলু কখনও কেটে বা বেটে রাখা যায়না। আপনি যখনই কোনো আলু রান্না করার জন্য কাটবেন, তখন তা অর়্েক অবস্অর়্েক অবস্না
- আলু রান্না করার আগে তা টুকরো টুকরো করে কেটে বেশ কিছুক্ষখ জলেভনিজি
- আলুতে অনেকসময় চোখ উঠতে দেখা যায়। এরকম অবস্থায় সব চোখ ছাড়িয়ে পুনরায় ঝুড়িতে রাখুন।
আলুর অপকারিতা – 벵골어에서 감자의 부작용
Shutterstock
বাঙালির খাদ্য তালিকা যে আলু ছাড়া অসম্পূর্ণ একথা ন সই কার করইকার করীক আলু খাওয়ার নানা উপকারিতাও রয়েছে। কিন্তু, অতিরিক্ত আলু খেলে স্বাস্থ্য ও সৌেন্দর্য্যের ওপর নানা কুপ্রতু প্রতুপ্রতু বেশি পরিমাণে আলু খাওয়ার ফলে শরীরে কিছু ধরণের সমস্ ९ াওরদেখা দিতেখা চলুন, এবার জেনে নেওয়া যাক অতিরিক্ত পরিমাণ আলু খাওয়ার ফলে আমাদের শরীরে কি কি ক্ষতিকর প্রভাব পড়তে পারে. নিচে কিছু কিছু আলুর অপকারিতা দেওয়া হল।
- আলু স্বাস্থ্যকর ও সুস্বাদু হলেও 100 গ্রাম আলুর ক্যালোরি হিসেব করলে দাঁড়ায় প্রায় 113 ক্যালোরি. শরীরে বেশি পরিমাণে ক্যালোরি গ্রহণ করলে ওজন বেড়ে যাওয়বাল সয়বার প্রিমাণে তাছাড়া কিভাবে রান্না করা হচ্ছে তার ওপরেও নির্ভর করে যে আপনি আদৌ আলুর পুষ্টি গ্রহণ করছেন নাকি শুধুই গ্রহণ করছেন তার ক্যালোরি. আলুকে যদি আপনি মাইক্রোওয়েভে বেক অথবা খোসা সমেত হালকা আঁচে সেদ্ধ করে খান, তাহলে তা খুব উপকারী. কিন্তু, ফ্রেঞ্চ ফ্রাই বা অন্যান্য রকমের রেসিপি হিসেবে খেলে তাতে প্রয়োজনের অধিক ক্যালোরি যুক্ত হয়ে আপনার শরীরে নেতিবাচক প্রভাব ফেলে.
- আলুতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে কার্বোহাইড্রেট। শরীরের জন্যে প্রয়োজনের অধিক কার্বোহাইড্রেট শুধুমাত্র ওজন বাড়ানোর সমস্যাই সৃষ্টি করেনা, তার সাথে ডায়বেটিসের মত সমস্যাও সৃষ্টি করতে পারে. আপনার যদি ডায়বেটিস বা অতিরিক্ত ওজনের সমস্যা থাকে, তাহলে খাদ্য তালিকা থেকে আলু বাদ দেওয়াই শ্রেয়. সঠিক ওজন নিয়ন্ত্রণের জন্যে লক্ষ্য রাখুন যে আলু খাওয়ার সময় আপনি পাশাপাশি অন্যান্য কার্বোহাইড্রেট জাতীয় খাদ্য কম খাচ্ছেন. আলু রান্না করার আগে অনেকক্ষণ ধরে সেটি জলে ভিজিয়ে স্টার্।ি মুক্তি
- কার্বোহাইড্রেট ছাড়া আলুতে গ্লাইসেমিকের মাত্রা বেশ উঁচু যা আপনার ডায়বেটিসের সম্ভাবনা অনেক গুণ বাড়িয়ে দেয়. আলুর গ্লাইসেমিক মাত্রা হল ৮২, তবে রাঙা আলুর ক্ষেত্রে তা একটু কম অরু যদি আপনার ডায়বেটিসের সমস্যা না থাকে, তাহলে আপনি কম পরিমাণ আলু অন্যান্য সবজি বা ডালের সাথে খেতে পারেন.
যতই উপকারী হোক, অতিরিক্ত গ্রহণ করলে সব খাদ্যের ক্ষেত্রেই কোনো না কোনো কুপ্রভাব দেখা যায়, এটাই স্বাভাবিক. আলুও সে নিয়মের ব্যতিক্রম না। কিন্তু একথা অস্বীকার করার উপায় নেই যে আলুর মধ্যে উপস্থিত বেশ কিছু উপাদান যেমন পটাসিয়াম, ক্যালসিয়াম, মিনারেল, ভিটামিন, ফাইবার, ম্যাঙ্গানিজ ও কার্বোহাইড্রেট শরীরের জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয়. খাদ্য তালিকার মধ্যে প্রথম থেকেই যদি সঠিক পরিমাণ মেপে অন্যান্য পুষ্টিকর খাদ্যের সাথে আলু গ্রহণ করা হয়, তাহলে ক্ষতি তো হবেই না, বরং শরীরে অনেক বেশি পুষ্টি হবে. এছাড়া আলুর উপকারিতা ত্বক, চুল, দাঁত ও বােভিন্ন ক্ষেতযেওেতরেওেতরেওে আমাদের দেশে আলু বেশ কম দামেই বাজারে বিক্রি হয়। এই সুস্বাদু খাদ্যটি আপনাকে শুধু স্বাদের আনন্দই দেয় না, তার সাথে বেশ অনেকটা সময় পর্যন্ত পেট ভরিয়ে রাখতেও সাহায্য করে. তাই,সমস্ত রকমের উপকারিতা গ্রহণ করার জন্য আলুর মত একটি সর্বগুণসম্পন্ন খাদ্যকে অবশ্যই নিজের খাদ্যতালিকায় আজ থেকেই অন্তর্ভুক্ত করুন. সবশেষে যে কথা না বললেই নয়, আলু ছাড়া কি আর বাঙালির চলে!